بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
প্রিয় ট্রিকবিডি বাসি কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তা’আলার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন।আপনাদের দোয়া ও ভালবাসায় আমিও অনেক ভাল আছি।
আজকে আলোচনা করবো থাইরয়েড হরমোন কি?থাইরয়েড রোগ কেন হয় ?এর লক্ষন সমূহ ও চিকিৎসার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
আমরা সৃষ্টির সেরা জীব।মহান আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে সৃষ্টির সকল কিছুইতে আমাদের সবচেয়ে বেশি সম্মানিত করেছে।তাই আমরা দৈনন্দিন মহান আল্লার প্রতি হাজার লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করি। সেই সাথে তিনি আমাদের এই পৃথিবীর সকল কিছু নেয়ামত হিসেবে দান করেছেন।আমাদের কিভাবে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাবো তার গাইড লাইন ও জীবন পরিচালানার জন্য আমাদেরকে অনেক দিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন।হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাধ্যেমে আমাদেরকে আল কোরআন ও তার হাদিস সম্পর্কে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন ও আমাদের জীবন চরিত্র উদ্যেশ্য কি তার সম্পর্কে বলে গিয়েছেন।
এই দুনিয়ায় আমরা কেউ চিরস্থায়ী থাকবো না। আমাদের এই দুনিয়াতে মহান আল্লাহ তা’আলার পরিক্ষা সূরুপ প্রেরন করেছেন।তাই আমাদেরকে বিভিন্ন রকমের রোগ ব্যাধি দ্বারা আমাদের পরিক্ষা করে থাকেন।যেন আমরা অসুস্থথার মাঝেও মহান আল্লাহ তা’আলাকে ভুলে না যাই।সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। তাতে আনুগত্য ও নাফরমানির ও অন্য কোনো সম্পর্ক নেই। নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা।আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সকল নবী পয়গম্ভরদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ একজন নবী।তিনিও তার জীবনে অনেক বার অসুস্থ হয়েছেন।পৃথিবীর কোন মানব জাতি বলতে পারবেন না যে অসুস্থতা আল্লাহর শাস্তি ও তাঁর অসন্তুষ্টির দলিল।অসুস্থতা একমাত্র আল্লাহ আমাদের পরিক্ষা সুরুপ প্রদান করে থাকে।
এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন,“সুখ-দুঃখ সব কিছুই আল্লাহর ইচ্ছা। আল্লাহ তোমাকে ক্লেশ দান করলে তিনি ব্যতীত উহার মোচনকারী আর কেহ নেই আর তিনি তোমার কল্যাণ করলে তবে তিনিই তো সর্বশক্তিমান।”(সূরা আনাম,আয়াত-১৭)
তাই আমাদের সকল কিছুতেই মহান আল্লাহ তা’আলার শুকরিয়া আদায় করতে হবে।
নামাজ বাদ দিওনা বন্ধু ,এপারের চেয়ে ওপারের জীবন আরো বেশী সুন্দর।
আমি আজকে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো তা হচ্ছে থাইরয়েড হরমোন যা আমাদের মানব দেহে সকল অংশে কাজ করে থাকে আমাদের সুস্থ ও দেহের সকল অবকাঠামোকে বৃদ্ধি করে।
থাইরয়েড অনেক ছোট একটি অংশ যা প্রজাপতির মতো গ্রন্থি। যা আমাদের কন্ঠ নালির নিচে এবং শ্বাসনালীর চারপাশে আবৃত।থাইরয়েড একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি।থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরিতে মানব দেহের সকল অংশে বিপাকিয় পক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।থাইরয়েড যে সকল অংশে কাজ করে তা হলো: মৌল বিপাকিয় হার,হৃদস্পন্দন হার,কোলেস্টেরল এর মাত্রা,পেশির বল,শরীরের ওজন,শারিরিক তাপমাত্রা সহ অন্যান্য দেহের অংশ গুলোতে বিপাকিয় ভাবে কাজ করে থাকে ।
থাইরয়েড রোগ কি?
থাইরয়েড এমন একটি রোগ যার কারনে সঠিক পরিমানে হরমোন শরিরে তৈরি করতে পারেনা। থাইরয়েড আমাদের দেহে হরমোন তৈরি করে থাকে যা দেহের স্বাভাবিক ভাবে কাজ করার ক্ষমতা বজায় রাখে।
থাইরয়েড গ্রন্থিতে যদি অতিরিক্ত বা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হরমোন তৈরি করে তাহলে আমরা তাকে থাইরয়েড বা হাইপারথাইরয়েডিজম রোগ বলি আবার অনেকের ক্ষেত্রে যতটুকু শরিরে হরমোনের প্রয়োজন ততটুকুও হরমোন তৈরি হচ্ছে না তাদেরকেও আমরা থাইরয়েড রোগি বলি।
যাদের প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হরমোন তৈরি হচ্ছে তাদের শরিরে দেখা যায় শরির অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যায়,শরিরে অনেক দ্রুত শক্তি ব্যাবহার হয়,হৃদ স্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মানসিক অবসাদ দেখা দেয়।
আর যাদের প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম হরমোন তৈরি হয় তাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় শরিরে ওজন বেড়ে যাওয়া,অলসতা বোধ হয়,চোখে ঘুম লেগে থাকে কিন্তু ঘুম আসেনা,ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়,চুল পড়া,ডিপ্রেশন সহ বিভিন্ন প্রকার সমস্যা দেখা যায়।
থাইরয়েড রোগের লক্ষন দেখা দিলেও মানুষ স্বাভাবিক কিছু মনে করে এর চিকিৎসা করেন না। বর্তমান থাইরয়েড সমস্যা সারা বিশ্বে প্রায় ৯% লোক এই সমস্যাতে ভুগছেন।বাংলাদেশে প্রায় ৪-৫ কোটি মানুষ এই রোগে আক্রান্ত।থাইরয়েড সমস্যার রোগিদের মাঝে প্রায় ৮০% হাইপারথাইডিজম রোগে আক্রান্ত্র।থাইরয়েড রোগের লক্ষন অতি সহজ ও সহনশীল হলেও পরবর্তীতে এই রোগটি অনেক বড় ধরনের রোগের কারন হয়ে থাকে।থাইরয়েড রোগ যেকোন ব্যাক্তির হতে পারে শিশু,কিশোর-কিশোরীর,যুবক-যুবতী,বৃদ্ধ মানুষেরও এই রোগ হতে পারে।এই রোগটি জন্মের সময়ও হতে পারে আবার বংশগত ভাবেও হতে পারে।আবার যাদের ডায়েবিটিস টাইপ-১,রক্তস্বল্পতা, লুপাস,রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস,সজোগ্রেনের সিন্ড্রোম,টার্নার সিন্ড্রোম, যাদের শরিরে অতিরিক্ত আয়োডিন বা আয়োডিনের অভাব রয়েছে,৬০ বছরের বেশি ব্যাক্তিদেরও এই সমস্যাটি হতে পারে।
রিসার্চে জানা গেছে পুরুষ মানুষের তুলনায় মহিলারা থাইরয়েড সমস্যায় বেশি ভুগে থাকেন।পুরুষদের চেয়ে মহিলারা প্রায় ৫-৮গুন বেশি এই রোগে আক্রান্ত্র হয়ে থাকে।
সে জন্য সারা বিশ্বে ২৫ ই মে বিশ্ব থাইরয়েড দিবস হিসেবে পালিত হয়।
থাইরয়েড রোগের লক্ষন সমূহ:
১.ক্লান্ত বোধ
২.মাথার চুল পড়া
৩.স্বর কর্কশ হওয়া,স্বর ভেংগে যাওয়ার অনেকটা কাকের ডাকের মতো।
৪.মানসিক অবসাধ।
৫.গলার সামনের অংশ ফুলে যাওয়া।
৬.মূখের ফুলা ভাব।
৭.মেয়েদের অনিয়মিত ঋতু স্রাব।
৮.কারো ক্ষেত্রে অধিক ঠান্ডা সহ্য না হওয়া আবার কার ক্ষেত্রে গরম সহ্য না হওয়া।
৯.অস্বাভাবিক ভাবে ওজন বেড়ে যাওয়া আবার কারো কারো ক্ষেত্রে ওজন অস্বাভাবিক ভাবে কমে যাওয়া।
১০.ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
১১.ঠিক মত ঘুম না হওয়া।
১২.বুক ধরফর করা
১৩.হঠাৎ অনিশ্চায় হাত পা কাপা আবার চিন চিন ব্যাথা অনুভব করা।
১৪.ঘন ঘন পায়খানা হওয়া।
১৫.উদ্বভেগ ও অস্থিরতা।
১৬.বন্ধ্যাত্ব বা সন্তান না হওয়া।
থাইরয়েডের চিকিৎসা না করলে কি কি হতে পারে?
থাইরয়েডের চিকিৎসা না করলে অনেক সময় বড় ধরনের রোগ মানব দেহে বাসা বেধে থাকে যার মাঝে অন্যতম রোগ গুলি হচ্ছে:
১.হৃদরোগ।
২.ক্যান্সার।
৩.স্নায়ুতন্ত্রের রোগ।
৪.লিভারের রোগ।
৫.কিডনির রোগ।
৬.ত্বকের শুষ্কতা।
৭.পরিপাক তন্ত্রের রোগ
৮.প্রজননতন্ত্রের রোগ হয়ে থাকে।
থাইরয়েড রোগিদের শরিরে কেমন প্রভাব ফেলে।
থাইরয়েড রোগিদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে গলগণ্ড। অনেকের গলার সামনের অংশ ফুলে যায়।
থাইরয়েড রোগিদের অনেক জনকেই দেখা যায় চোখ বড় হয়ে যাওয়া মনে হয় চোখ দুটো বের হয়ে আসবে। অনেকেই আবার মোটা হয়ে যায়,দেখা যায় ডায়েট কন্ট্রোল করেও খাবার খাওয়া কমিয়ে ফেলার পরেও অনেক মোটা হয়ে যাচ্ছে।
আবার অনেকে ঠিকমত খেয়েও অনেক শুকিয়ে যাচ্ছে।
মাথার চুল দিন দিন পরে একেবারে টাক মাথার মতো হচ্ছে।শরির অনেক শুষ্কতার কারনে চেহারা একদম ফ্যাকাসে লাগছে।অনেকে আবার একটু শীত/গরম সহ্য হচ্ছে না। আবার শরির অল্পতেই অনেক ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছে হঠাৎ করেই হাত পা কাপাকাপি করে বুক অনেক ধরফর করে থাকে।অনেকের ঠিকমতো পায়খানা ক্লিয়ার হয়না। কোষ্টকাটিন্য লেগেই থাকে। অনেক মহিলাদের মাসিক নিয়মিত হয়না। আবার অনেকেই আবার মা হতে পারছে না।যখন তারা গর্ভবতী হয় দেখা যায় কিছুদিন পরেই গর্ভপাত হয়ে যায় আবার অনেকের ক্ষেত্রে বাচ্চা নির্ধারিত সময়ের আগেই জন্মগ্রহণ করে থাকে।থাইরয়েড রোগিদের অনেকে-ই বন্ধ্যাত্ব হয়ে জীবন যাপন করছে।
থাইরয়েড রোগ কিভাবে পরিক্ষা করা হয়।
বর্তমান বাংলাদেশে প্রায় অনেক জেলায় ও প্রতিটি বিভাগের মাঝে হরমোন বিশেষজ্ঞ দ্বারা থাইরয়েডের চিকিৎসা দেওয়া হয়।থাইরয়েড রোগেল লক্ষন গুলির মাধ্যমে আপনাকে কেউ বলতে পারবে না আপনি থাইরয়েড রোগি কিনা।এই রোগটি নির্ধারন করার জন্য আপনার ডাক্তার এক-দুইটি টেষ্ট করতে বলবেন। ঐ টেস্ট রিপোর্ট অনুযায়ী ডাক্তার আপনাকে বলতে পারবে যে আপনি হাইপারথাইডিজম রোগি কিনা।
তবে ডাক্তাররা যে টেস্ট দিয়ে থাকেন সেই টেস্ট গুলি হলো TSH,T4,T3 অন্যান্য টেস্ট দিয়ে থাকেন।
এই টেস্টগুলি রক্ত পরিক্ষার মাধ্যমে করে থাকেন।
বি:দ্র: আপনি নিজ হতে এই টেস্ট গুলি করাবেন না। প্রথমে আপনি একজন হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সাথে পরামর্শ করে নিবেন।
যারা সিলেট অবস্থান কারছেন তারা এম এ জি ওসমানি মেডিকেল কলেজে এই টেস্ট ও ডাক্তার দেখাতে পারবেন।
থাইরয়েড রোগের ঔষধ কতদিন খেতে হয়?
থাইরয়েড রোগিদের প্রায় সকল রোগির ঔষধ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত খেতে হয়। এই ঔষধটি ডাক্তাররা আপনার থাইরয়েড এর মাত্রা অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে বলবেন।নিয়ন্ত্রণ আসার পরেও এই রোগের ঔষধ খেতে হয়।আবার অনেকের ক্ষেত্রে ডাক্তাররা ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিতে বলেন।নিজ হতে কখন-ই ঔষধ বন্ধ করবেন না আবার নিজ হতে ঔষধ খাওয়ার বাড়িয়ে বা কমিয়ে দিতে পারবেন না।অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ দ্বারা ঔষধ খাওয়ার নিয়ম জেনে নিবেন।
থাইরয়েড ঔষধ খাওয়ার নিয়ম।
এই রোগের ঔষধ সকালে খালি পেটে অল্প পানির মাধ্যমে খেতে হয়।ঔষধটি খাওয়ার পর ৪০-৬০মিনিট কিছু খাওয়া যাবেনা। যদি কিছু খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার ঔষধের কার্যক্ষমতা গুনাবলি নষ্ট হয়ে যাবে।
এই ঔষধের সাথে আপনি অন্য কোন ঔষধ খেতে পারবেন না।যদি আপনাকে অন্যান্য ঔষধও খেতে হয় তাহলে আপনি প্রায় ১ঘন্টা পর অন্য ঔষধ খেয়ে নিবেন।
অনেকেই আবার নিয়মিত এই ঔষধটি সেবন করেন না।আপনার এই অনিয়মের কারনে থাইরয়েড এর সমস্যা আরো বেশি হতে পারে।
যেহেতু এই ঔষধটি বন্ধ করে দেওয়ার কোন উপায় নেয় তাই আপনাকে নিয়ম অনুযায়ী ঔষধটি সেবন করতেই হবে।সেই সাথে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনাকে চলতে হবে।
থাইরয়েড রোগিদের কোন খাবার খাওয়া যাবেনা।
শুরুতেই ডাক্তাররা আপনাকে সয়াবিন তেল খাওয়া নিষিদ্ধ করে দিবে।কারন যাদের থাইরয়েড রোগ হয় তাদের রক্তের কোলেস্টেরল এর মাত্রা অনেক বেশি থাকে আর আমরা জানি সয়াবিন রক্তে কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধাকপি,ফুলকপি,মূলা,চিনে বাদাম এই খাবার খেতে পারবেন কিন্তু আপনি অতিরিক্ত খেতে পারবেন না।থাইরয়েড বেড়ে গেলে দুগ্ধ জাত খাবার এড়িয়ে চলবেন।অতিরিক্ত চিনি,চা,কফি এই খাবার গুলি এড়িয়ে চলবেন।
ফাস্ট ফুড একদম নিষিদ্ধ সেই সাথে কোমল পানীয় খাওয়া নিষেধ।
থাইরয়েড রোগ হরমোন তৈরিতে বাধা দিয়ে থাকে। তাই আমাদের দেহে অনেক অংশ পর্যাপ্ত পরিমানে হরমোন ব্যাবহৃত হয়না যার ফলে আমাদের দেহে অনেক অংশ ক্ষতিকর ও মারাত্মক প্রভাব বিস্তার করে থাকে। যা আমাদের দেহের জন্য অনেক সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে।তাই আপনার এই রোগের লক্ষন দেখা দিলে অতি শীগ্রই একজন হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগ করবেন।
পরিশেষে আর কথা না বাড়িয়ে আজ এইখানেই বিদায় নিচ্ছি আমি
সোহেল আরমান রাজু
আমার সাথে যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারবেন Facebook – Instagram – My Telegram Channel
পোস্টের কোন অংশে ভুলক্রটি হলে সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন ও নিয়মিতো ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন এই প্রত্যাশায় বিদায় নিচ্ছি,ধন্যবাদ
আল্লাহ হাফেজ
The post থাইরয়েড হরমোন কি?থাইরয়েড রোগ কেন হয় ?এর লক্ষন সমূহ ও চিকিৎসার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। appeared first on Trickbd.com.
0 comments: