Friday, June 30, 2023

পসওয়রড ছড় চরক একউনট বযবহর করন আনলমটড ডভইস

পসওয়রড ছড় চরক একউনট বযবহর করন আনলমটড ডভইস

প্রথমেই বলে রাখি এটা একটা শিক্ষনীয় পোস্ট।
অনেকসময় দেখা যায় আপনি আপনার একাউন্ট পাসওয়ার্ড আপনার বন্ধুর সাথে সেয়ার করতে চাচ্ছেন না কিন্তু তাকে চরকি এর এক্সেস দিতে হবে। তখন আপনি আপনার ব্রাউজারের কুকি দিয়ে আপনার ফ্রেন্ডকে এক্সেস দিতে পারবেন।
একই সাথে ইন্টারনেটে অনেক মাধ্যম আছে যেখানে চরকি এই কুকি ফ্রিতে দিয়ে থাকে। সেগুলো ব্যবহার করে আপনি এই পদ্ধতিতে ফ্রিতে চরকি দেখতে পারবেন।

তার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার ব্রাউজারে এই এক্সটেনশন ইন্সটল করে নিতে হবে।

এখন দেখুন আমি চরকি সাইটে চলে আসলাম কিন্তু একাউন্ট না থাকায় সব লক দেখাচ্ছে।

তাই এবার আমি থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করে সুন্দর মত কুকি এক্সটেনশন এ চলে গেলাম এবং আমার বন্ধু থেকে নেওয়া কুকি পেস্ট করে দিলাম

ব্যাস এবার রিফ্রেশ করলেই দেখা যাবে পাসওয়ার্ড ছাড়াই একাউন্ট লগিন হয়ে গিয়েছে।

এখন আমি চরকি এর সকল ধরনের কন্টেন্ট আমার ব্রাউজারে এক্সেস করতে পারব।


এভাবে আপনি পাসওয়ার্ড ছাড়া চরকি একাউন্ট এর এক্সেস নিতে বা দিতে পারবেন এবং নিয়মিত ভিডিও দেখতে পারবেন

কুকি প্রতি 24 ঘন্টা পরপর এক্সপায়ার হয়ে যায়। তাই এখানে কোনো প্রকার কুকি দিতে পারছি না।কুকি এক্সপায়ার হয়ে গেলে অনেকে কমেন্টে গালাগালি করে। আপনারা এটা আপনার বন্ধু বা যার একাউন্ট আছে সেখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে এবং এভাবে এক একাউন্ট আনলিমিটেড ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারবে।

The post পাসওয়ার্ড ছাড়া চরকি একাউন্ট ব্যবহার করুন আনলিমিটেড ডিভাইসে appeared first on Trickbd.com.


দননদন জবনর যকন কজক আর সহজ কর দব এই AI tools  আপনর যকন Task নরভল ভব করত গইড করব ! Amazing AI tool

দননদন জবনর যকন কজক আর সহজ কর দব এই AI tools আপনর যকন Task নরভল ভব করত গইড করব ! Amazing AI tool

দৈনন্দিন জীবনের যেকোনো কাজকে আরো সহজ করে দিবে এই AI tools । আপনার যেকোনো Task নির্ভুল ভাবে করতে গাইড করবে ! Amazing AI tool 😍

 

Hello Tricks lovers !  আমি রিফাত । স্বাগত আপনাকে , আপনার পছন্দের সাইট TrickBD তে !

My comment – on Magic Task AI tool

আজকে যে AI tool এর সাথে আপনাকে পরিচয় করাবো , সেটি আমার অনেক পছন্দের । বলতে পারেন প্রথম দেখায় ভালোবাসা ! 😃

কারণ এটি দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি কাজ perfectly complete করতে প্রচুর helpful হবে ।

 

Task কি ?

Task শব্দের অর্থ করণীয় কাজ । দৈনন্দিন জীবনে আপনার যে যে কাজ করতে হবে সেগুলোই হলো task ।

Magic Task AI কি ?

এটি হচ্ছে এমন একটি al tool যেটি ব্যবহার করে আপনার দৈনন্দিন কাজগুলোকে step by step part এ ভাগ করতে পারবেন । অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন করতে আপনাকে যেই যেই কাজের সিকোয়েন্স মেন্টেন করতে হবে সে সবগুলোকে sub task এ বিভক্ত করে দিবে ।

সুবিধা –

একটা কাজকে সম্পন্ন করতে হলে আপনাকে বেশ কিছু sub task বা ছোট ছোট কাজের ভেতর দিয়ে যেতে হবে । সেটা আপনাকে রিসার্চ করে বের করতে হয় । এই টুল ব্যবহার করে আপনার সকল সাব টাস্ক অটোমেটিক ভাবে চলে আসবে । কোনো কিছু ভুলে যাওয়া বা বাদ পড়ার সম্ভাবনা থাকবে না । এছাড়া আপনার সময় বাঁচাবে । আপনার কাজ আরো স্মার্ট করবে ।

Magic ToDo- Goblin Ai tool এর ব্যবহার –

এই টুলটি যত চমৎকার, তত সুন্দর এবং ততই সহজ ।

প্রথমে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে যেতে হবে –

Search “Magic todo”

Or go https://goblin.tools


Write- your task or what do you want to do.

মনে করুন আমরা একটা গাড়ি কিনবো । এবার এটা লিখে পাশের

Click on the magic icon

আইকনটিতে ক্লিক করুন ।

 

তারপর দেখুন ম্যাজিক !

This task is divided into many sub tasks.

যেটির উদাহরণ আমরা দেখেছিলাম । একটি কাজকে step by step ভেঙে দিয়েছে ।

আবারো একটা চমক বাকি আছে ! সেটি নিজেই দেখে নিন । যে সাব টাস্কগুলো তৈরি হয়েছে সেগুলোর পাশের আইকনে ক্লিক করে দেখুন!

 

আমি ভাবতেই পারিনি যে এমন ai tool ও exist করে ! আপনি এতে আপনার ইচ্ছা মত কাজ লিখে ট্রাই করুন । সকল কাজই সহজ করে উপস্থাপন করে দিবে ইনশাআল্লাহ!

 

পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য ধন্যবাদ! ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন আর নতুন কিছু জানুন ।

 

The post দৈনন্দিন জীবনের যেকোনো কাজকে আরো সহজ করে দিবে এই AI tools । আপনার যেকোনো Task নির্ভুল ভাবে করতে গাইড করবে ! Amazing AI tool 😍 appeared first on Trickbd.com.


অযনডরযড কবরড ও মউস দয গম খলর নযম[ পরট 2 ] : সরঞজম

অযনডরযড কবরড ও মউস দয গম খলর নযম[ পরট 2 ] : সরঞজম

ঈদ মোবারক। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। কিবোর্ড এবং মাউস দিয়ে গেম খেলার আজকে দ্বিতীয় পার্ক নিয়ে এলাম। এখানে আমি আলোচনা করব আপনার কি কি লাগবে খেলতে। তাই এটা আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। আশা করি ভালো করে পড়বেন। তাহলে চলুন বন্ধুরা আজকের পোস্ট শুরু করি।

যেহেতু আমি এটি পার্ট বাই পার্ট দিব। তাই নিচে একটি কিওয়ার্ড দিচ্ছি। এটা দিয়ে গুগলে সার্চ করলে এই পার্ট গুলো সব পেয়ে যাবেন।

 

“কিবোর্ড এবং মাউস দিয়ে গেম খেলার নিয়ম/Trickbd/LimoN”

 

আমরা মাউস এবং কিবোর্ডকে দুটি নিয়মে কানেক্ট করতে পারি।

1. ব্লুটুথ

2. Usb হাব

 

আজকে এটাই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব যে কোনটি সবচেয়ে ভালো। এবং কোনটির উপকারিতা কি এবং অপকারিতা কি। প্রথমে আলোচনা করব ইউএসবি হাব নিয়ে।

 

Usb hub: 

আপনি যদি ইউএসবি হাব দিয়ে খেলতে চান তাহলে আপনার যা যা প্রয়োজন হবে,

  • 1. OTG
  • 2. কিবোর্ড
  • 3. মাউস
  • 4. Hub 
  • 5. মাউস প্যাড

 

আপনি যদি হাব দিয়ে খেলেন তাহলে উপরের এই চারটি জিনিস কিনতে হবে। USB হাব দিয়ে খেললে ব্লুটুথ এর তুলনায় অনেক কিছু কম পাবেন। সেটা কি রকম আমি সবার নিচে বলব। এবার দেখাবো কিভাবে কানেক্ট করবেন।

  • অ্যান্ড্রয়েড এর সেটিং থেকে ওটিজি কানেকশন চালু করুন।
  • ওটিজিটি ফোনের সঙ্গে কানেক্ট করুন।
  •  ওটিজির সঙ্গে হাব জুড়ে দিন।
  • এবার সেই হাবের সঙ্গে কিবোর্ড এবং মাউস যুক্ত করুন।
  • ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এখন আপনি চালাতে পারবেন।

এবার আলোচনা করব ব্লুটুথ নিয়ে। নিচে ব্লুটুথ কানেক্ট করার নিয়ম দেখিয়ে দিচ্ছি।

 

Bluetooth:

ব্লুটুথ একটি ওয়ারলেস সিস্টেম। আপনারা সবাই জানেন যে এটি ব্যবহার করতে কোন তারের প্রয়োজন নেই। এটি আপনার ফোনের সঙ্গে ব্লুটুথ দিয়ে কানেক্ট থাকবে। এবং ব্লুটুথ দিয়ে গেম খেলার জন্য যা যা প্রয়োজন তা নিচে দিলাম।

  • 1. কীবোর্ড
  • 2. মাউস 
  • 3. মাউসপ্যাড

 

আমি যদি ব্লুটুথ দিয়ে কানেক্ট করার বিভিন্ন নিয়ম আছে। অর্থাৎ বলতে চাচ্ছি মাউস এবং কিবোর্ড এর সঙ্গে কানেক্ট করার জন্য সেই মাউস এবং কিবোর্ড এর বিভিন্ন নিয়ম থাকতে পারে। যেমন আমার মাউসের কথা বলি, আমার মাউস একসঙ্গে তিনটা ডিভাইস চালানো যাবে, প্রথম একবার ক্লিক করলে প্রথমটা এবং দ্বিতীয়বার ক্লিক করলে দ্বিতীয় টা, এভাবে তিনটা চালানো যাবে। এবং দ্বিতীয় ঘরে নিয়ে গিয়ে যদি আমি লং প্রেস করি তাহলে তাহলে ওখানে অন্য ডিভাইস কানেক্ট করতে পারব। তাই আপনি যেখান থেকে কিনবেন সেখানে দেখিয়ে নিবেন যে কিভাবে কাজ করবে।

 

Hub VS Bluetooth

 

যদি আমি বলি হাব ভার্সেস ব্লুটুথ তাহলে নিঃসন্দেহে ব্লুটুথ জিতবে। কারণ আপনি এখানে অনেক ফিউচার পাবেন, আর তার মেইন ফিউচারটি হল আপনি চার্জে লাগাই দিও খেলতে পারবেন। আর যদি হব ত দিয়ে খেলেন তাহলে, চার্জে লাগাই দিয়ে খেলতে তো পারবেনই না, বরঞ্চ আপনার ফোনে চার্জ দিয়ে কীবোর্ড মাউস ওটাজি হাব সব চলবে। তাই আমি সাজেস্ট করব ব্লুটুথ বেস্ট। ব্লুটুথ কিবোর্ড এবং মাউসের একটু দাম বেশি পড়বে, যাইহোক যেখানে আপনার সুবিধা বেশি হয় সেটি আপনি কিনবেন। আমি ব্লুটুথ কীবোর্ড এবং মাউস কিনেছি, আমার মোট খরচ পড়েছে ১৬৫০ টাকা। আপনি যে দামের মধ্যে নিবেন সেটি পাবেন।

 

তাহলে বন্ধুরা আজকে এ পর্যন্তই । পরবর্তী “panda mouse pro” ডাউনলোড এবং এক্টিভেশন নিয়ে হবে। আর সবাই রেডি থাকিয়েন কারণ সেখানে কমান্ড রান করা লাগবে।

 

The post অ্যান্ড্রয়েডে কীবোর্ড ও মাউস দিয়ে গেম খেলার নিয়ম।[ পার্ট 2 ] : “সরঞ্জাম” appeared first on Trickbd.com.


Thursday, June 29, 2023

web3 ইনটরনটর নতন যগর সচন!

web3 ইনটরনটর নতন যগর সচন!

হ্যালো বন্ধুরা সকলে কেমন আছেন? ট্রিকবিডির সাথে থাকলে ভালো থাকারই কথা।আজকে অনেকদিন পর লিখছি।অনেকসময় ধরে চিন্তা করছিলাম কি নিয়ে লিখা যায়।চিন্তা করলাম ব্লকচেইন ও web 3 নিয়ে একটু লিখালিখি করি।আজকে আমি আপনাদের ব্লকচেইন কি এবং web3 কিভাবে কাজ করে সেই সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো।কারণ web3 এবং ব্লকচেইন দুটিই একটি আরেকটির সাথে সম্পর্কিত।প্রথমে web3 নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক।

web1,web2 এর পরই এখন web3 যুগের সূচনা হতে চলেছে। web1 এ ওয়েবসাইট ইন্টারফেস ছিল খুবই সাধারণ।এই ধরণের ওয়েবসাইটের তথ্য শুধু দেখা যায় কিন্তু ওয়েবসাইটে কোন তথ্য দেওয়া যায় না।অর্থাৎ ওয়েবসাইটে ইউজার কোন তথ্য ইনপুট দিতে পারে না। অন্যদিকে web 2 এ ওয়েবসাইটের তথ্য দেখার পাশাপাশি ইউজার তথ্য ইনপুটও দিতে পারে।web2 এর  উদাহরণ ফেসবুক,টুইটার। ট্রিকবিডিও web 2 এর মধ্যে পড়ে। কারণ এখানে ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন পোস্ট করতে পারে। মন্তব্য করতে পারে।অন্যদিকে web3 হলো সম্পুর্ন ব্লকচেইন নির্ভর ওয়েবসাইট। web3 তে web2 এর মত সেন্ট্রাল কোন ডাটাবেস থাকে না।এরকোন নিজস্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকে না।যেমন ফেসবুকের নিজস্ব ডাটাসেন্টার রয়েছে, তারা ইচ্ছা করলে যেকোন কিছু করতে পারে তাদের ব্যবহারকারীর ডাটা নিয়ে। কিন্তু  web3 তে এরকম কোন সুযোগ নেই।এখানে সকল ডাটা ব্লকচেইনে ডিসেন্ট্রালাইজড থাকে।এবার আসুন ব্লকচেইন কি সেটা জেনে নি।

ব্লকচেইন কি?

ব্লকচেইন সহজে বুঝার জন্য আমরা একটি হিসাব খাতার সাথে তুলনা করতে পারি।একটি হিসাব খাতায় যেমন আমরা দৈনন্দিন নানা হিসাব লিপিবদ্ধ করে রাখি ব্লকচেইন ও তেমন।ব্লকচেইনে প্রতিটি ট্রানজেকশান লিপিবদ্ধ করা থাকে।ধরুন আপনার কাছে কিছু বিটকয়েন আছে।আপনি যখন কিছু বিটকয়েন অন্যজনের এড্রেসে পাঠাবেন সেটি হবে একটি ট্রানজেকশান যেটি ব্লকচেইনে লিপিবদ্ধ হবে।এখন ধরুন আপনার ওয়ালেট এড্রেসে ২ টি বিটকয়েন আছে এখন আপনি ২ টি বিটকয়েন আপনার বন্ধুর ওয়ালেটে পাঠালেন তাহলে সেটি হবে একটি ট্রানজেকশান।এই ব্লকচেইনের কারণে কোন প্রতারনা করার সুযোগ নেই।আপনি ইচ্ছা করলে এখন আবার আপনার ওয়ালেট থেকে কাউকে ২ টি বিটকয়েন পাঠাতে পারবেন না। কারণ ব্লকচেইনে অলরেডি লিপিবদ্ধ হয়ে গেছে আপনি ২ টি বিটকয়েন আপনার বন্ধুকে দিয়ে দিয়েছেন। এবং এই দুটি বিটকয়েন আপনি আগেই লেনদেন করে ফেলেছেন বলে আপনার ওয়ালেটে আর কোন বিটকয়েন নেই।তাই এখন আপনার ওয়ালেট থেকে আর লেনদেন সম্ভব হবে না। ভ্যালিডেটররা সেটা এলাউ করবে না। সব ব্লকচেইনের কিছু ভ্যালিডেটর থাকে। যারা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে।প্রত্যেকটি ট্রানজেকশান তারা চেক করে থাকে।একটি ব্লকে অনেকগুলো ট্রানজেকশান থাকে। আর সবগুলো ব্লক একটি আরেকটির সাথে সংযুক্ত থাকে। যাকে বলা হয় ব্লকচেইন। যারা এই ব্লকগুলো তৈরি তাদের পারিশ্রমিক হিসেবে কিছু রিওয়ার্ড দেওয়া হয়। ব্লক যারা তৈরি করে তাদের হয়তো আপনারা অনেকে ক্রিপ্টো মাইনার হিসেবে শুনে থাকেন।

web3 কিভাবে কাজ করে?

web3 একই ধারণার উপর কাজ করে। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে একটু ভিন্নভাবে। এখানে শুধু কারেন্সি লেনদেনে এটি সীমাবদ্ধ নয়। web3 তে করা প্রতিটি একশানই ট্রানজেকশান।  আমি যদি একটি পোস্ট করি এটি একটি ট্রানজেকশান হবে। আবার আপনি আমার পোস্টে যদি ভোট দেন সেটিও একটি ট্রানজেকশান হবে। এই সবগুলো ব্লকচেইনে লিপিবদ্ধ হবে। আপনি যে আমার পোস্টটি দেখবেন সেটিও web3 ওয়েবসাইট ব্লকচেইন থেকে retrieve করে আপনাকে দেখাবে। আপনি পোস্টে কোন কমেন্ট করলে সেটিও ব্লকচেইনে লিপিবদ্ধ হয়ে যাবে।

তাহলে আমরা লক্ষ্য করছি ব্লকচেইনে শুধু আর্থিক লেনদেন নয়,এছাড়াও আরও অনেককিছু লিপিবদ্ধ করা সম্ভব। এখন এখানে একটি প্রশ্ন থাকে যে ব্লকচেইনে কি যে কেউ আমার হয়ে কোন ট্রানজেকশান লিপিবদ্ধ করতে পারবে? উত্তর হচ্ছে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার প্রাইভেট কি তাদের কাছে থাকছে ততক্ষণ অন্য কেউ কখনই আপনার নামে ট্রানজেকশান লিপিবদ্ধ করতে পারবে না। আপনার প্রতিটি একশানই প্রাইভেট কির সাথে সাইন করে ব্লকচেইনে লিপিবদ্ধ হচ্ছে। প্রাইভেট কি কে আপনি ডিজিটাল সিগনেচারও বলতে পারেন। এটি যতক্ষণ পর্যন্ত গোপনীয় রাখবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি সম্পুর্ন নিরাপদ।

Web3 এর বর্তমানে সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে steemit, এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি ব্লকচেইনের উপর নির্ভর করে তৈরি করা।steemit অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে সম্পুর্ন আলাদা।ফেসবুক,টুইটার,রেডিট যেভাবে কাজ করে steemit সেভাবে কাজ করে না। steemit কাজ করে ব্লকচেইনের উপর নির্ভর করে অন্যদিকে ফেসবুক,টুইটারের নিজস্ব ডাটাসেন্টার রয়েছে।steemit এর নিজস্ব কোন ডাটাসেন্টার নেই।কোন একক ব্যাক্তিত্ব steemit এর ডাটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।

আজ এ পর্যন্তই।
আশা করি কিছুটা হলেও web 3 সম্পর্কে বুঝাতে পেরেছি। কোন কিছু জানতে চাইলে মন্তব্য করতে পারেন।

The post web3 ইন্টারনেটের নতুন যুগের সূচনা! appeared first on Trickbd.com.


আপনর ভডওট DUB হয যব যকন ভষয মতর এক কলকই! তও আবর আপনর ভযস DUB  with demo

আপনর ভডওট DUB হয যব যকন ভষয মতর এক কলকই! তও আবর আপনর ভযস DUB with demo

আপনার ভিডিওটি ডাব হয়ে যাবে যেকোনো ভাষায় মাত্র এক ক্লিকেই! তাও আবার আপনার ভয়েসে ডাব 😱 with demo !

ডাবিং কি ?

ডাবিং (ইংরেজি ভাষা: Dubbing), এছাড়াও পুনরায়-রেকর্ডিং হিসাবে পরিচিত, চলচ্চিত্র নির্মাণের এবং ভিডিও উত্পাদনে ব্যবহৃত একটি পোস্ট উৎপাদন প্রক্রিয়া, যা কণ্ঠ্য রেকর্ডিং (সংলাপ চাই) মূল রেকর্ডিং ধাপে পরবর্তী ঘটে না। শব্দটি সাধারণত অন্য ভাষা ভাষী বিভিন্ন অভিনয় তাদের দ্বারা পর্দায় দেখানো অভিনেতা ভয়েসেস প্রতিকল্পন বোঝায়।       ( Wikipedia )

এক কথায় , এক ভাষার কন্ঠকে অন্য ভাষায় রূপান্তর করা হচ্ছে ডাবিং ।

 

ডাবিং কেন প্রয়োজন ?

যত মানুষে ভাষা বোঝে অডিয়েন্স তত বেশি ! আর যত বেশি অডিয়েন্স তত ভিও তত আর্নিং । তাই আমাদের একই কনটেন্ট যত ভাষায় Available থাকবে তত বেশি ভিও হবে এবং আর্নিং হবে ।

 

ডাবিং কিভাবে করতে হয় ?

এখনো পর্যন্ত যেভাবে ডাব করা হয় সেটা খুবই সিমপল , ম্যানুয়ালি মুখ মিলিয়ে ভাষার রূপান্তর করা হয় । এর জন্য প্রয়োজন হয় দক্ষ আর্টিস্ট, অনেক টাকা আর অনেক সময় ।

 

ম্যানুয়ালি ডাবং করার বিকল্প – AI

এখন AI tools use করে মাত্র এক ক্লিকেই হয়ে যাবে ডাবিং ! এখনো প্রোফেশনালি এটি শুরু হয়নি । কারণ এখনো পারফেক্ট ফলাফল এটি দিতে সক্ষম হচ্ছে না ।

আমি একটি ভিডিও এর মাধ্যমে ডাব করে আপনার সামনে উপস্থাপন করছি ।

Click & Justify The Demo

Original – In English 

Dubbed – In Hindi

 

কিভাবে ডাবিং করা যায়ঃ

প্রথমে আপনাকে নিচের লিংকে ক্লিক করতে হবে।

https://webapp.dubverse.ai/home

 

Dub a video section এ Add a video তে গিয়ে একটি ভিডিও ফুটেজ এড করুন ।

 

তারপরে কয়েক সেকেন্ড পর আপনার ভিডিওটা dubbed হয়ে যাবে ।

এখান থেকে আপনি DUB video টি ডাউনলোড করতে পারবেন

 

আপনি বাংলা সহ জরুরী প্রায় সকল ভাষায় ডাবিং করতে পারবেন । কোথাও সমস্যা মনে হলে নিজের ভয়েস ওভার দিতে পারবেন ।

এখানে একটাই সমস্যা, সেটি হচ্ছে ওয়াটার মার্ক ।

ওয়াটার মার্ক ছাড়া আনলিমিটেড টাইম ডাবিং হ্যাকস্ কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন । ট্রিকবিডিতে এধরনের পোস্ট হয়তো allowed না । যায় হোক ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন । ধন্যবাদ ।।।।

 

The post আপনার ভিডিওটি DUB হয়ে যাবে যেকোনো ভাষায় মাত্র এক ক্লিকেই! তাও আবার আপনার ভয়েসে DUB 😱 with demo appeared first on Trickbd.com.


হযকরদর হত থক মবইলফন সরকষত রখর  ট উপয়

হযকরদর হত থক মবইলফন সরকষত রখর ট উপয়

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই মহান রব্বুল আ’লামিনের রহমতে ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালোই আছি। বেশ কয়েক দিন পরে আমি আপনাদের সাথে আরেকটা নতুন আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি। আশাকরি আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারেই আসবে। তো শুরু করার আগে একটা কথা বলে রাখি, আমার এই লেখায় যদি কোন জায়গায় ভুল যায় তবে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আর পারলে আমাকে কমেন্টে ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। তবে কেউ যেন খারাপ মন্তব্য করবেন না। তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল বিষয়ে চলে যাওয়া যাক। আর্টাকেলটির টাইটেল আর থামনেল দেখে আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন যে আজকে আমি কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি?
তো চলুন শুরু করা যাক।

বর্তমানে হ্যাকারদের জন্য ফোন সুরক্ষিত রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নানাভাবে ফোনে অ্যাক্সেস নিয়ে চুরি করছে ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি, ডকুমেন্ট। এরপর সেগুলো দিয়ে ব্যবহারকারীকে ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। তবে স্মার্টফোন ব্যবহারে কিছু সতর্কতা মানলেই এই সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

চলুন জেনে নেওয়া যাক ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে যা করবেন:

1.
ওয়াইফাই ও ব্লুটুথ ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে। যখন ওয়াইফাই এবং ব্লুটুথের প্রয়োজন নেই, তখন নিজেদের স্মার্টফোনে ওয়াইফাই এবং ব্লুটুথ স্ক্যানিং বন্ধ রাখুন। কারণ এই উভয় সেটিংসই চারপাশের প্রতিটি ওয়াইফাই এবং ব্লুটুথের জন্য সব সময় স্ক্যান করতে থাকে। এটি হ্যাকারদের তাদের ডিভাইসের সঙ্গে স্মার্টফোন লিঙ্ক করার সুযোগ দেয়।

2.
স্মার্টফোনের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য, সবসময় ‘সেনসিটিভ ইনফরমেশন অন লক স্ক্রিন’ অ্যাক্টিভ রাখতে হবে। এটি অ্যাক্টিভ না থাকার কারণে, লক স্ক্রিনে মেসেজ ও নোটিফিকেশন দেখা যায়।

3.
সবসময় ফোনের লোকেশন অন রাখা খুবই বিপজ্জনক। আপনার যাবতীয় কর্মকাণ্ড ফোনের লোকেশন ট্র্যাক করে। অর্থাৎ কখন, কোথায় যাচ্ছেন এবং সেখানে কতক্ষণ ছিলেন তা সবকিছু ফোনে রেকর্ড থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে, কেউ যদি চান তাঁর ফোন লোকেশন ট্র্যাক না করে, তাহলে তা বন্ধ করা উচিত।

4.
যখন প্রয়োজন হবে না তখন ফোনের ইন্টারনেট বন্ধ রাখুন। এমনকি ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপনের অপশন বন্ধ রাখুন। নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন বাড়িতে বা অফিসে বন্ধুদের সঙ্গে কোনো বিষয়ে কথা বলে ইন্টারনেটে সেই সম্পর্কে অনুসন্ধান করেন, তাহলে কিছুক্ষণ পর থেকে ফোনে সেই বিষয়ে একই তথ্য পেতে থাকবে। এটি ঘটে কারণ ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপনের অপশন অন থাকলে।

5.
স্মার্টফোনে যে অ্যাপগুলো ইনস্টল করা হয়, তার বেশিরভাগই ব্যবহারকারীর কাছ থেকে লোকেশনের অনুমতি চায়। এক্ষেত্রে সব অ্যাপের পারমিশন দেবেন না। সেই সব অ্যাপের লোকেশনের পারমিশন দেওয়া উচিত, যেগুলো সঠিক অবস্থান না জেনে কাজ করতে পারে না।

আপনি এই সুত্রগুলো অনুসরণ করে ফোনের ব্যক্তিগত তথ্যগুলো সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার উপকারে আসবে।

তো আজ এই পর্যন্তই। সর্বশেষ একটা কথায় বলতে চাই আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে একট লাইক দিয়ে ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন। আর পরিশেষে আপনি যদি ট্রিকবিডির ডেক্সটপ ভার্সনের একটা ওয়েবসাইট দেখতে চান তাহল BlackPost24 এ ক্লিক করুন। আর ফেসবুক থেকে ইনকাম করার কিছু উপায় জানার জন্য Click Here। ধন্যবাদ।

The post হ্যাকারদের হাত থেকে মোবাইলফোন সুরক্ষিত রাখার ৫ টি উপায়। appeared first on Trickbd.com.


Wednesday, June 28, 2023

জন নন কজ বদম খওয়র উপকরত

জন নন কজ বদম খওয়র উপকরত

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই মহান রব্বুল আ’লামিনের রহমতে ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালোই আছি। বেশ কয়েক দিন পরে আমি আপনাদের সাথে আরেকটা নতুন আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি। আশাকরি আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারেই আসবে। তো শুরু করার আগে একটা কথা বলে রাখি, আমার এই লেখায় যদি কোন জায়গায় ভুল যায় তবে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আর পারলে আমাকে কমেন্টে ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। তবে কেউ যেন খারাপ মন্তব্য করবেন না। তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল বিষয়ে চলে যাওয়া যাক। আর্টাকেলটির টাইটেল আর থামনেল দেখে আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন যে আজকে আমি কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি?
তো চলুন শুরু করা যাক।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কাজু বাদামের বহুমুখী প্রয়োগ বিদ্যমান। কখনো রান্নার মশলা হিসাবে, কখনো স্ন্যাক পরিমাণে। কিছু তো আবার মুঠো মুঠো কাজু শুধু খেয়েই নেন। কিন্তু কাজু বাদাম আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী? পরিমাণে কতটাই বা ভোজন করা উচিত কাজু বাদাম?

কাজু বাদামের পুষ্টিগুণ:
কাজুকে আমরা বাদাম বললেও আদতে এটা বাদাম নয়। এটি এক ধরনের বীজ, যার পুষ্টিগুণ অসামান্য। কাজু বাদামে রয়েছে অনেক পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন কে, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, কার্বোহাইড্রেট প্রমুখ।

কাজু বাদামের উপকারিতা:
১) হার্ট ভালো রাখে: কাজু বাদামে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড, পটাশিয়াম, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের হার্টের জন্যে অত্যন্ত বেশ ভালো।
২) হাড় অটুট রাখে:

হাড়ের আদর নিতে প্রয়োজন প্রচুর সংখ্যায় খনিজ উপকরণ। কাজু বাদামে রয়েছে খনিজ উপকরণ, যা আমাদের হাড় অটুট রাখে।
৩) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: কাজু বাদামের ফ্যাট, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম শীর্ষ রক্তচাপ সমাপ্ত ব্যক্তিদের রক্তচাপ কন্ট্রোলে সাহায্য করে।
৪) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: কাজু বাদামে রয়েছে অনেক পরিমাণে ফাইবার, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে আনতে সহযোগিতা করে। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে কাজু বাদাম অত্যন্ত কল্যাণময়।
৫) কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে: কাজু বাদাম আমাদের শরীর থেকে ভালো না কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহযোগিতা করে।

কাজু বাদামের অপকারিতা:
অনেক ভালো গুণে উন্নত হওয়ার পাশাপাশি কাজু বাদামের কয়েকটি খারাপ দিকও রয়েছে। কোনো ব্যক্তির

যদি অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির কাজু বাদাম হতে দূরে থাকাই অনেক ভালো। কাজু বাদামে বিদ্যমান উচ্চ অক্সালেট। অধিক পরিমাণ অক্সালেট আমাদের শরীরে প্রবেশ করলে কিডনিতে শিলা জমতে পারে। এই জন্য কিডনিতে সমস্যা আছে যাদের সেই সকল ব্যক্তির কাজু বাদাম থেকে সরে থাকাই অনেক ভালো।

তো আজ এই পর্যন্তই। সর্বশেষ একটা কথায় বলতে চাই আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে একট লাইক দিয়ে ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন। আর পরিশেষে আপনি যদি ট্রিকবিডির ডেক্সটপ ভার্সনের একটা ওয়েবসাইট দেখতে চান তাহল Blackpost24 এ ক্লিক করুন। ধন্যবাদ।

The post জেনে নিন কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা। appeared first on Trickbd.com.


ফরতই  মসর জনয Canva Premium Invitation [July Edition]

ফরতই মসর জনয Canva Premium Invitation [July Edition]

Howdy Everyone,
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার অথচ ক্যানভা এর নাম শুনেনি তা কখনও হতে পারে না। গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য সবার প্রথমেই পছন্দ এই ক্যানভা টুলটি। কিন্তু এই টুলটি ব্যবহার করতে হলে প্রতি মাসে গুনতে হবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা। তবে যারা বিগিনার তাদের কাছে তেমন টাকা না থাকায় সমস্যায় পড়তে হয়। দেখা গেছে অনেকে মড অ্যাপ নামায় গুগল থেকে যার মধ্যে প্রায় সবগুলাতেই ভাইরাস থাকে। এবং নিজের অজান্তেই তথ্য চুরি হতে থাকে ডিভাইস থেকে।

 

Canva Pro Team Features

 

এর অন্যান্য  Features সমূহ ➡

  • Unlimited downloads: কোন Cost ছাড়াই Unlimited Download করুন
  • Canva design tool: Design সম্পর্কে Idea না থাকলেও খুব সহজে Canva ব্যবহার করতে পারবেন
  • High-quality stock photos: 60 million royalty free images রয়েছে আপনার ডিজাইনের জন্য
  • Font collection:  1,000 custom fonts , যা আপনার Text কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন কররতে সাহায্য করবে
  • Custom design elements: আপনি আপনার নিজের  fonts, logos, graphic elements, images আপলোড করেও Design করতে পারবেন।
  • Brand kit: একটা Team create করে সবাই একসাথে Design করতে পারেন
  • Publishing assistant:  সরাসরি Facebook, Twitter, Instagram, etc site এ Publish করতে পারেন আপনার design
  • Background removal:  খুব সহজেই ছবির Background remove করতে পারবেন
  • Animation: এনিমেশন text তৈরী করতে canva-র বিকল্প নেই

 

 

 

Canva Subscription Cost Details

 

 

যেভাবে Join হবেন Canva Team এ

 Instruction 

1.প্রথমে এই Invitation Link এ Click করুন

2. আপনার Email/Gmail যেকোন একটা দিয়ে Sign Up করে নিন যদি এর আগে থেকে Canva Account না থাকে আর যদি আগে থেকেই Canva Account থাকে তবে ঐ Gmail/Email দিয়ে Log in করে নিন

 

 

3.ব্যস Canva Pro Activate হয়ে যাবে

 

 

4. 24 august, 2023 পর্যন্ত Canva Premium Featuresগুলো উপভোগ করতে পারবেন

 

 

 

Conclusion

প্রত্যেক মাসেই Canva Premium Share করা হয় আপনাদের মাঝে, একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন অবশ্যই Temp Mail দিয়ে Account খুলবেন কারণ Month শেষে আমি নতুন Team Generate করি পুরানোটা company payment এর জন্য account block করে দেয়। আর আপনার যদি কোন Font Request থাকে Canvaতে Upload এর জন্য (max-20টা) সরাসরি Telegram (@telekit152) এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে

 

 

The post ফ্রিতেই ১ মাসের জন্য Canva Premium Invitation [July Edition] appeared first on Trickbd.com.


Data Roaming ক? কন কথয এব কভব বযবহর করবন?

Data Roaming ক? কন কথয এব কভব বযবহর করবন?

আসসালামু আলাইকুম !


Trickbd.com এর সকল সদস্যদের স্বাগতম ! ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন !



আমি সোহাগ আবারো Trickbd.com এ হাজির হলাম আপনাদের মাঝে অন্য একটি পোষ্টে, আজকের পোস্ট শুরু করা যাক !


•••

•••


আজকের এই পোস্টে আমি Data Roaming সম্পর্কে কিছু ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো।
ডেটা রোমিং কি ? ডেটা রোমিং এর কাজ কি ? কেন এবং কিভাবে এই ডেটা রোমিং ব্যবহার করবেন সেই বিষয়ে সামান্য কিছু কথা বলবো।

অধিকাংশ স্মার্টফোনের সেটিংস এ গিয়ে সিম এর অপশনে গেলে Data Roaming অপশনটা পাওয়া যায়।

অথবা আপনি আপনার ফোনের Settings এ গিয়ে Roaming লিখে Search করলেই পেয়ে যাবেন।

Data Roaming কি?

Data Roaming এ দুইটা শব্দ আপনার নজরে পড়বে।
∆ Data
∆ Roaming

প্রথমে Roaming এর বিষয়ে কথা বলি। রোমিং এমন একটা প্রোসেস, যেটাতে আপনি আপনার ফোনে অন্য কোনো নেটওয়ার্ক অপারেটরের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারবেন। যার মানে হলো আপনার ফোনে যে সিম কার্ড আছে, আপনি সেই সিম‌ই ব্যবহার করছেন, কিন্তু নেটওয়ার্ক অন্য কোনো কোম্পানির ব্যবহার করছেন। এটাকেই বলা হয় রোমিং।

উদাহরণ: ↓↓↓
আপনার কোনো বন্ধু মালয়েশিয়া তে থাকে। এখন সে আপনার সাথে দেখা করতে আপনার দেশে/এলাকায়/বাড়িতে আসলো। অথবা আপনি মালয়েশিয়া তে গেলেন, বিষয়টা এক‌ই! আপনি থাকেন বাংলাদেশে, আপনার বন্ধু থাকে মালয়েশিয়াতে।

তো যখন আপনার বন্ধু আপনার কাছে আসবে বা আপনার দেশে/এলাকায়/বাড়িতে আসবে, তখন যদি সে তার ফোনে কাউকে কল করতে চায়, কাউকে এস‌এম‌এস করতে চায়, তো যখন‌ই সে Data On করবে তখন তার ফোনে Signal/Network থাকবে না।

তখন যদি সে তার ফোনে Data Roaming অপশন অন করে তখন কিছু টাকা তার সিম থেকে কেটে নিবে, কিন্তু তখন তার মালয়েশিয়ার সিমে Signal/Network আসতে শুরু করবে।

মানে তার মালয়েশিয়ার সিম যখন আপনার দেশে অন করবে তখন অন্য কোনো নেটওয়ার্ক কানেক্ট হবে‌- যেমন এয়ারটেল, গ্ৰামীনফোন। সিম মালয়েশিয়ার‌ই থাকবে কিন্তু নেটওয়ার্ক অন্য কোনো অপারেটরের হবে যেটা আপনার বর্তমান এলাকা তে সেই সময় থাকবে। এই Process কেই বলা হয় রোমিং।

এবার আসি ডেটা রোমিং এর বিষয়ে।
ডেটা বলতে মনে করুন যে, আপনি আপনার ফোনে কি ব্যবহার করছেন, SMS ব্যবহার করছেন নাকি কল করছেন, নাকি ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন! এগুলো হলো ডেটা।

আপনি আপনার ফোনে অন্য কোনো নেটওয়ার্ক অপারেটরের নেটওয়ার্ক বা সিগন্যাল কে ব্যবহার করার মাধ্যমে- SMS, Call, Internet ব্যবহার করাকে বলে Data Roaming.

এটাই ছিলো আজকে টপিক‌। আর ডেটা রোমিং সম্পর্কে অল্প কিছু কথা‌। আশা করছি এখন হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে Roaming বা Data Roaming কি ? এটাকে কেন? কোথায় এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন।


°°°
এই পোষ্ট এতটুকুই ! এতক্ষণ সময় নিয়ে Trickbd.com এ পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ। 🙂


The post Data Roaming কি? কেন, কোথায় এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন? appeared first on Trickbd.com.


করবনর পশ জবই মস পরসতত ও সরকষণর জনয করণয় পদকষপ

করবনর পশ জবই মস পরসতত ও সরকষণর জনয করণয় পদকষপ

মুসলমানদের বড় দুটি ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হচ্ছে পবিত্র ঈদ উল আযহা। যাকে আমরা কোরবানির ঈদ বলে জেনে থাকি। এই কোরবানির ঈদে মহান আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্ট করার জন্য আমরা কোরবানি করে থাকি। এই কোরবানির সকল কার্যক্রম সুন্দরভাবে করার জন্য আমি আজকে এই টপিকের মাধ্যমে আপনাদের বেশকিছু দিক নির্দেশনার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। যাতে করে এই দিক নির্দেশনাগুলি ফলো করে আপনারা আপনাদের কোরবানিটি সুন্দরভাবে সম্পূর্ণ করতে পারেন। বলে রাখা ভালো আমি যে দিক নির্দেশনাগুলি এখানে তুলে ধরবো সেগুলো মূলত বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কোরবানির দিক নির্দেশনাগুলি।

কোরবানির দিক নির্দেশনাগুলি:
এখানে আমরা কোরবানির দিকনির্দেশনাগুলিকে তিনটি ধাপে ভাগ করেছি। কোরবানির পশু জবাইয়ের পূর্বে করণীয়, মাংস প্রস্তুতকরণে করণীয় ও মাংস সংরক্ষণে করণীয়। নিম্নে তিনটি ধাপকে আলাদা আলাদাভাবে তুলে ধরা হলো।

কোরবানির পশু জবাইয়ের পূর্বে করণীয়:
> পশু জবাইয়ের ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা পূর্ব থেকে পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত পানি ছাড়া অন্যকোনো খাবার খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন।
> জবাইয়ের পূর্বে পশুটিকে পর্যাপ্ত বিশ্রামে রাখূন।
> জবাইয়ের পূর্বে পশুটিকে ভালোভাবে গোসল করিয়ে নিন যাতে শরীরে কোনো ময়লা বা গোবর লেগে না থাকে।
> একটি পশুর সামনে অন্য আরেকটি পশু জবাই করা থেকে বিরত থাকুন।
> সংক্রামক বা ব্যাধিমুক্ত দক্ষ ব্যক্তি দ্বারা স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করুন।
> সরকার দ্বারা নির্ধারিত স্থান অথবা নিজস্ব বসতবাড়ি ব্যাতীত রাস্তাঘাট ও যত্রতত্র পশু জবাই থেকে বিরত থাকুন।
> কোরবানির স্থানটি পরিস্কার, উঁচু এবংনালা-নর্দমা থেকে দূরে রাখুন।

মাংস প্রস্তুতকরণে করণীয়:
> কাজ শুরু করার পূর্বে ও পরে হাত পরিষ্কার করে ধুয়ে জীবানুমুক্ত রাখুন।
> মাংস প্রস্তুতকরণে পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত চুরি, দা, চাটাই ও অন্যান্য সরঞ্জমাদী ব্যবহার করুন।
> জবাইকৃত পশুর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরে শরীর হতে চামড়া ছাড়ানোর কাজ শুরু করুন।
> মাংস হাত দিয়ে ধরার ক্ষেত্রে পানিরোধক হাত মোজা ও পরিষ্কার পোষাক পরিধান করুন।
> পশুর চামড়া সারানো এবং মাংস কাটার সময় মাংস ও মাংস কাটার সরঞ্জমাদি যেন সরাসরি মাটি, ধুলাবালি ও অন্যান্য আবর্জনার সংস্পর্শে না আসে এবং কুকুর, বিড়াল, হাঁস-মুরগি, পোকামাকড়, মাছি বা অন্যান্য পোষ্য প্রাণী দ্বারা মাংস যাতে দূষিত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
> মাংস কাটার সময় রোগাক্রান্ত অংশ যেমন: সিস্ট, অস্বাভাবিক বড় লসিকাগ্রন্থি, সিমেন্টের মতো শক্ত কলিজার কোনো অংশ ইত্যাদি পাওয়া গেলে সতর্কতার সাথে সে অংশটুকু পৃথক করে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মাটিতে পুঁতে ফেলুন।
> মাংস সংগ্রহ শেষে জবাইয়ের স্থান নির্ধারিত মাত্রায় ব্লিচিং পাউডার বা অন্য কোনো জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করুন।
> যথাযথভাবে বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন।

মাংস সংরক্ষণে করণীয়:
> কাঁচা ও রান্না করা মাংস আলাদা রাখুন।
> কাঁচা মাংস স্বাভাবিক তাপমাত্রায় চার ঘণ্টার বেশি রাখবেন না; যত দ্রুত সম্ভব রান্না করুন।
> মাংস স্বল্প সময়ের জন্য সংরক্ষণ করতে চাইলে রেফ্রিজারেটর ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে রাখুন এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করতে চাইলে ডিপ ফ্রিজে মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার নিচের তাপমাত্রায় রাখুন।
> প্রতিবারের রান্নার উপযোগী পরিমাণ মাংস ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেটে আলাদাভাবে সংরক্ষণ করুন।
> মাংস সঠিক তাপে ভালোভাবে সিদ্ধ করে রান্না করুন।

তো এইভাবে কোরবানির পশু জবাইয়ের পূর্বে করণীয়, মাংস প্রস্তুতকরণে করণীয় এবং মাংস সংরক্ষণে করণীয় বিষয়গুলো ফলো করে আসন্ন কোরবানির কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য আপনার প্রতি অনুরোধ রইলো। এতে করে আপনি নিজেও সুরক্ষিত থাকবেন এবং পরিবেশকেও সুরক্ষিত রাখতে পারবেন যা সবার জন্যই মঙ্গলজনক।

তথ্যসূত্র: খাদ্য মন্ত্রণালয়।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post কোরবানির পশু জবাই, মাংস প্রস্তুত ও সংরক্ষণের জন্য করণীয় পদক্ষেপ। appeared first on Trickbd.com.


kaiOS অপরট সসটম সমপরক জনন এব Android এর সথ ক পরথকয

kaiOS অপরট সসটম সমপরক জনন এব Android এর সথ ক পরথকয

আসসালামুআলাইকুম

হ্যালো গাইজ, আশা করি সকলেই ভালো আছেন ।
নতুন আরো একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে আবারো উপস্থিত হলাম ।
তো যাই হোক আজকে যে পোষ্ট করতে যাচ্ছি তা আপনারা ইতিমধ্যেই অবগত হয়েছেন পোষ্ট এর টাইটেল দেখেই ।

আমরা প্রতিনিয়ত অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার করি । আপনি এখন আমার পোষ্ট টি যেই ফোন দিয়ে পড়তেছেন ।তা কোন না কোনো অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত ।বিশ্বে সরবাধিক ব্যাবহৃত স্মার্ট ফোনগুলোর মধ্যে Android এবং iOS অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত ফোনগুলোই ব্যাপক জনপ্রিয় ।

কিন্তু kaiOS অপারেটিং সিস্টমের অবস্থা কি । এটি কেমন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম এবং কতটা শক্তিশালী ।
এটা কি বিশ্বে বহুল ব্যাবহৃত দুই অপারেটিং সিস্টেম Android এবং iOS এর সাথে টক্কর দিতে পারবে ।
সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানব আজকের এই পোষ্ট টি তে ।

kaiOS কি

kaiOS একটি মোবাইল ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ।এটি ডিজাইন করা হয়েছে ফিচার্ড ফোনের জন্য । kaiOS অপারেটিং সিস্টেম প্রথম রিলিজ করা হয় 2017 সালে । kaiOS টেকনোলজি এটির উন্নয়ন এবং বিকাশের জন্য কাজ করে । যা হংকং ভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান ।
kaiOS তৈরি করা হয়েছে মজিলা ফায়ারফক্স অপারেটিং এর উপর ভিত্তি করে ।যা বর্তমানে অব্যাবহৃত ।মজিলা কম্পানি 2015 সালে ফায়ারফক্স অপারেটিং সিস্টেম বিক্রয় বন্ধ করে দেয় ।এটি লিনাক্স ভিত্তিক অপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম ছিল ।যা তৈরি করা হয়েছিল স্মার্টফোন, ট্যাবলেট কম্পিউটার, স্মার্ট টিভির জন্য ।

kaiOS আ্যাপ্লিকেশন

Android এর প্লে স্টোর এর মতো kaiOS এরও একটি আ্যাপ স্টোর রয়েছে । যা কাইস্টোর নামে পরিচিত । বর্তমানে কাই স্টোরে প্রাই 1000+ আ্যাপস এবং গেমস রয়েছে ।
kaiOS অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য আ্যাপস তৈরি করতে ওয়েব বেসড টেকনোলজি ব্যাবহার করা হয় ।kaiOS আ্যাপ স্টোর HTML5 ভিত্তিক ।কাই ওস আ্যাপ তৈরি করে HTML, CSS এবং Javascript ব্যাবহৃত হয় ।

তাই এর রিসোর্স সংখ্যা খুবি কম । তাই খুব দ্রুত ইক্সকিউট হতে পারে ।
kaiOS অপারেটিং সিস্টেম চালাতে মাত্র 256 এম বি মেমোরি প্রয়োজন ।

kaiOS এর ফিচারস সমূহ

kaiOS প্রায় সব কাজই করতে পারে যা সাধারণ স্মার্ট ফোন করে থাকে ।কাই ওস এর অনেক আকর্ষণীয় ফিচার রয়েছে যা সাধারণ স্মার্ট ফোনে থাকে ।নিচে কিছু ফিচারস উল্লেখ করা হলো ।

  1. kaiOS অপারেটিং সিস্টেম 256 এম বি তে চলতে সক্ষম
  2. বেশিরভাগ kaiOS ফোন গুলোতে 512 এম বি RAM দেয়া থাকে ।
  3. ফেইসবুক, ওয়াটসআপ, গুগল ড্রাইভ/ ক্যালেন্ডার, ইউটিউব সহ আরো অনেক জনপ্রিয় আ্যাপস রয়েছে ।
  4. নিজস্ব আ্যাপ স্টোর সহ প্রায় 1000+ আ্যাপ রয়েছে ।
  5. বুইল্ট ইন গুগল আ্যাসিসটেন্ট রয়েছে ।
  6. 4G LTE, হটস্পট, Wifi সহ আধুনিক টেকনোলজি রয়েছে ।

kaiOS এবং Android এর মধ্যে পার্থক্য

kaiOS একটি ফায়ারফক্স অপারেটিং সিস্টেম ভিত্তিক অপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম । অন্যদিকে Android মডিফাইড লিনাক্স কার্ণেলের উপর ভিত্তি করে তৈরি একটি অপেন অপারেটিং সিস্টেম ।
যা সর্বো্রথম Android Inc দ্বারা ডেভলপ করা হয়েছে । পরে 2005 সালে গুগল কিনে নেয় । Android সারা বিশ্বেই সর্বাধিক জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম । অন্যদিকে kaiOS এখন পর্যন্ত ততটা জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয় নি ।
kaiOS ডিজাইন করা হয়েছে কে পেড ফিচারস ফোনের জন্য ।এবং Android ডেভলপ করা হয়েছে টাচস্হ্রিন ফোনের জন্য ।
kaiOS 256 এমবি মেমধরির ডিভাইসে চলতে পারে ।কিন্তু Android এর জন্য আরো অনেক মেমোরির প্রয়োজন ।
kaiOS এ হাই গ্রাফিক্স সমৃদ্ব গেমস চলবে না । Android হাই গ্রাফিক্স সমৃদ্ব গেমস চালাতে সক্ষম ।

kaiOS এর চাহিদা

kaiOS এর চাহিদার কথা যদি বলি তাহলে ইন্ডিয়া এই ফোনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।ভারতে উল্লেখ্যযোগ্য মাত্রায় এই ফোনের চাহিদা রয়েছে ।বড় বড় মার্কেট প্লেসগুলোতেও এই ফোন পাওয়া যায় ।
kaiOS লো পাওয়ার ফিচার এর ফোন ।তাই এর ব্যাটারি কম খরচ হয় ।
অন্যান্য স্মার্ট ফোনের তুলনায় এই ফোনের দাম খুবি কম ।তাই জনবহুল ভারতে এর চাহিদা বেশি ।
সহজলভ্য হওয়ায় আই ফোন কে ছাড়িয়ে kaiOS এর জনপ্রিয়তা বেড়ে গেছে ভারতে ।

The post kaiOS অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে জানুন ।এবং Android এর সাথে কি পার্থক্য appeared first on Trickbd.com.


হতয কর গর করবন করছন ন ত? বতল হয় যত পর করবন

হতয কর গর করবন করছন ন ত? বতল হয় যত পর করবন

একটি ছোট্ট ভুলের কারণে বাতিল হয়ে যেতে পারে কুরবানী

 

সকল কুরবানী দাতাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়।

 

১০-১৫ মিনিট সময় বাঁচাতে গিয়ে আমাদের করা, ছোট্ট একটি ভুলের কারনে সম্পূর্নরুপে বাতিল হয়ে যেতে পারে আমাদের অত্যন্ত যত্নের সাথে আদায়কৃত আল্লাহর মহান হুকুম কুরবানী।

পশু জবেহ সম্পন্ন হবার পর, একটি ছোট তীক্ষ্ণ ছুড়ি দ্বারা জবেহের স্থানে খোঁচা দেয়ার একটা সিস্টেমের সাথে আমরা কমবেশি প্রায় সবাই পরিচিত, আমাদের অনেকেরই ধারনা এই কাজটার মাধ্যমে পশু দ্রুত মারা যায় এবং কষ্ট কম পায়।
এই ছোট্ট একটা ভুলই আমাদের কুরবানী বরবাদ করে দেবার জন্য যথেষ্ট।

পশু জবেহ সহীহ হবার শর্ত কি কি?

পশুর অন্তত মূল তিনটি রগ কেটে দেয়া। আর মূল তিনটি রগ কেটে দিলে, রক্তক্ষরনের স্বাভাবিক ফলস্বরুপ পশুটি খুব দ্রুত মারা যায়।

★আমরা একটু অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে, পশুটার মেরুদন্ডের ভেতর তীক্ষ্ণ ছুড়ি ঢুকিয়ে “মেরুরজ্জু বা স্পাইনাল কর্ড” বিচ্ছিন্ন করে দ্রুত মেরে ফেলার চেষ্টা করি। স্পাইনাল কর্ড বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে পশুর মস্তিষ্ক, দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় আর এর ফলে পশুটি হার্ট এটাক করে এবং মারা যায়।
অনেক সময় এভাবে দ্রুত পশুটিকে শান্ত করতে গিয়ে, কুরবানীর উদ্দেশ্য ব্যাহত হয় এবং পশুটি জবেহ না হয়ে, হত্যা হিসেবে পরিগনিত হয়।

 

 

★চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতেও এই পন্থা অত্যন্ত গর্হিত এবং বিপদজনক। স্পাইনাল কর্ড কেঁটে গেলে পশুর দেহের মাংশপেশিতেই রক্ত জমাট বেঁধে যায় এবং ফলশ্রুতিতে গোশত দূষিত হয়ে পরে। এই গোশত ভক্ষনে ক্যান্সার, এইচবিএএস, সহ অন্তত ১৮ প্রকার জটিল রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

এতএব,
কুরবানী দাতা সকলের কাছে বিনীত অনুরোধ থাকবে, ১০-১৫ মিনিট সময় বাঁচাতে গিয়ে, দয়া করে আপনার কুরবানী কে বরবাদ হয়ে যাবার সুযোগ দিবেন না।

 

যেসব প্রাণীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তা হারাম

 

আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন-

“তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে… যা কন্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যায়।” [সুরা মায়িদাহ, আয়াত : ৩]

 

রক্ত প্রবাহিত করা আবশ্যিক

 

রাফি ইবনে খাদিজ থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন –
“যা রক্ত প্রবাহিত করে দেয় এবং যে প্রাণীর উপর জবেহের সময় আল্লাহর নাম নেয়া হয় তা তোমরা খেতে পারো (হালাল)।”

[সহিহ বুখারী, খন্ড ৭, অধ্যায় – কিতাবুল জাবিহ (Hunting, Slaghtering), হাদিস নং- ৪০৬]

 

অর্থাৎ – এমন কিছু করা বৈধ নয় যা রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে অথবা শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ করে দেয়। এজন্য উত্তমভাবে জবেহ করতে হবে। কোনভাবেই স্পাইনাল কর্ডে(গলার অস্থিতে অবস্থিত) আঘাত করা যাবে না। জবেহের সময় কেবল জাগুলার ভেইন (গলার রগ) ও শ্বাসনালী কাটতে হবে।
স্পাইনাল কর্ডে আঘাত করলে কি হবে? ব্রেইনের সাথে শরীরের যোগাযোগ হয় স্পাইনাল কর্ডের মাধ্যমে। স্পাইনাল কর্ডে আঘাত করলে এই যোগাযোগ নষ্ট হয়ে যায়। আর ব্রেইনের সিগন্যাল ব্যাতিত হার্ট পাম্পিং সম্ভব নয়। এমন অবস্থায় পশু দ্রুত ফেইন্ট হয়ে যাবে,কোমায় চলে যাবে, হার্ট পাম্পিং বন্ধ হয়ে যাবে যার কারনে শরীর থেকে যথেষ্ট রক্ত বের হবে না।
একইসাথে ফুসফুসও বন্ধ হয়ে যাবে। যা শ্বাসরোধ করে হত্যার মতই। এটাকে বলি বা শিরচ্ছেদের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। অর্থাৎ এটা জায়েজ নেই। জায়েজ না হবার দলিল হল উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াত ও হাদিস।
___________

স্বাস্থ্যগত সমস্যাঃ রক্ত রোগ জীবাণুর বাহক। রক্ত ঠিকমত বাহির না হলে মাংস সহজেই নষ্ট হয়ে যায়, স্বাদ কমে যায় এবং ঠিকমত রান্না না করলে মানবদেহে রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে।
অনেকে পশুর ছোড়াছুড়ি দেখে মনে করে এটা ব্যাথা পাচ্ছে। আসলে তা ঠিক নয়। জবেহের অল্প কিছুক্ষনের মধ্যেই এটা সেন্স হারিয়ে ফেলে। এটা তখন আর ব্যাথা পায় না। ছুড়াছুড়ি করে শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে যাওয়ার কারনে। এতে পেশির সংকোচন প্রসারণ ঘটে। অনেক সময় দেখবেন পশুর শরীরের কাটা অংশও নড়াচড়া করে। এটা অবশ্যই ব্যাথার জন্য নয়। বরং স্পাইনাল কর্ডে আঘাতের ফলে পশু প্রচন্ড ব্যাথা পায়।
এই কাজের জন্য হুজুরগণ সাধারণত দুই ছুড়ি ব্যবহার করেন। একটা জবেহ করার জন্য। আরেকটি ঘাড়ের স্পাইনাল কর্ড কাটার জন্য।
প্রশ্ন থাকে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ওয়া আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও সাহাবিরা কি এভাবে জবেহ করতেন?
বহু হাদিস থেকে – আমরা জানতে পাই রাসুলুল্লাহ (সঃ) একটি ছুড়ি দিয়েই পশু জবেহ করেছেন। বুখারি ও মুসলিমে এ ধরনের প্রচুর হাদিস রয়েছে।

দুই ছুড়ি দিয়ে অদ্ভুত এই জবেহের সিস্টেম কে আবিষ্কার করল?
আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষ আসলেই অনেক ক্রিয়েটিভ। তারা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ক্রিয়েটিভ না হলেও ধর্মের ক্ষেত্রে তাদের ক্রিয়েটিভিটির তুলনা হয় না। তারা ভুলে যায় ধর্মীয় বিধানে আমাদের ক্রিয়েটিভিটির স্থান নেই। সেটাকে বলে বিদআত।
___________

জবেহের সময় কি বলতে হবে?

 

জবেহের সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ আবশ্যিক। (সূরা আল আন-আম, আয়াত : ১২১)

 

রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম) জবেহের সময় বলতেন – “বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার।”

[সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম]

 

 

যেসব জন্তুর উপর আল্লাহর নাম উচ্চারিত হয় না, সেগুলো থেকে ভক্ষণ করো না; এ ভক্ষণ করা গোনাহ। নিশ্চয় শয়তানরা তাদের বন্ধুদেরকে প্রত্যাদেশ করে-যেন তারা তোমাদের সাথে তর্ক করে। যদি তোমরা তাদের আনুগত্য কর, তোমরাও মুশরেক হয়ে যাবে।”

(সূরা আলআন–আম, আয়াত : ১২১)

 

 

আদাম ইবন আবূ ইয়াস (রা:) আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দুটি সাদাকালো বর্ণের ভেড়া দ্বারা কুরবানী করেছেন। তখন আমি তাঁকে দেখতে পাই তিনি ভেড়া দুটোর পার্শ্বদেশে পা রেখে “বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার” – পড়ে নিজের হাতে সে দুটোকে যবাহ করেন।

[সহিহ বুখারী, খন্ড ৭, অধ্যায় ৬৮ (কুরবানি), হাদিস নং- ৪৬৫] (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৯ম খন্ড, হাদিসঃ ৫১৬৭)

পশু জবেহের ক্ষেত্রে পশুকে সবচেয়ে কম কষ্ট দেয়া এবং ছুরি ধার করে নেয়া আবশ্যক

 রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন –

“…যখন জবেহ করবে তখন উত্তম পন্থায় জবেহ করবে। তোমাদের প্রত্যেকে যেন তার ছুরি ধার দিয়ে নেয় এবং তার জবেহকৃত জন্তুকে শান্তি প্রদান করে (অহেতুক কষ্ট না দেয়) ।”

[সহিহ মুসলিম, চতুর্থ খন্ড, হাদিস নং – ৪৮৯৭ ও ৪৮৯৮]

 

উত্তমরূপে পশু জবেহ করতে হবে।শ্বাসনালী সহ ধমনী ও শিরা কেটে দিতে হবে কিন্তু স্পাইনাল কর্ড অক্ষত রাখতে হবে।

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিষেধ করেছেন শয়তানের কুরবানিকে। এটা হল পশুর গলার কিছুটা কেটেই মৃত্যুর জন্য ছেড়ে দেয়া জাগুলার ভেইন বা গলার শিরা না কেটে।

[আবু দাউদ, বই – ১৫, হাদিস নং – ২৮২৮]

পশু জবাই করার পর সেই পশু সম্পূর্ণ মারা যাওয়ার আগেই চামড়া ছাড়ানো উচিৎ নয়।

The post হত্যা করে গরু কুরবানী করছেন না তো? বাতিল হয়ে যেতে পারে কুরবানী appeared first on Trickbd.com.


Tuesday, June 27, 2023

এবর থক আপনর ভডওত আর কষট কর সবটইটল লখত হব ন  এক কলকই কযপশন ! Amazing AI tool

এবর থক আপনর ভডওত আর কষট কর সবটইটল লখত হব ন এক কলকই কযপশন ! Amazing AI tool

এবার থেকে আপনার ভিডিওতে আর কষ্ট করে সাবটাইটেল লিখতে হবে না । এক ক্লিকেই ক্যাপশন ! Amazing AI tool 🔥

 

ক্যাপশন কেন গুরুত্বপূর্ণ ?

ক্যাপশন আপনার ভিডিওকে প্রিমিয়াম লুক দেয় এবং কনটেন্টের  পরিপূর্ণতা দেয় । এটা আসল কারণ নয় । আসল কারণ হচ্ছে আপনি যে ভাষায় ভিডিও করছেন সেই ভাষা যারা বোঝে তারা ছাড়াও যেন ইন্টারন্যাশনাল লেভেলর অডিয়েন্সরা আপনার ভিডিওটি দেখতে পারে । এর ফলে আপনার ভিডিওর রিস বেশি হবে , সিপিআর বেশি হবে , আর্নইং হবে প্রায় ৪-৫ গুণ বেশি !

 

ক্যাপশন লেখার জন্য অনলাইনে সীমিত কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে ।

আজকে আমরা যে ওয়েব সাইটটি দেখব সেটি একটা এআই বেসড ওয়েবসাইট । ওয়েবসাইট ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন । অথবা,

https://webapp.dubverse.ai/home

ওয়েবসাইটটি বেশ নিরাপদ মনে হয়েছে । এখানে গিয়ে প্রথমেই Continue with Google দিবেন । লগইন করলে আপনাকে কিছু ক্রেডিট দিবে । সেখান থেকে আপনি সাবটাইটেল বা ক্যাপশন ক্রিয়েট করতে পারবেন । বাংলা , হিন্দি ও ইংরেজিসহ প্রায় সকল ভাষার সাবটাইটেল বা ক্যাপশন লেখার সুযোগ পাবেন ।

Just go creat and chose a video from your gallery

 

আপনি আপনার গ্যালারি থেকে ভিডিও নিতে পারবেন । এছাড়া সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আপনি ইউটিউব থেকেও ভিডিও সিলেক্ট করে আর জন্য ক্যাপশন ফাইল নিতে পারবেন !!!

See the results ! It’s amazing!

 

ধন্যবাদ সবাইকে ! ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন , ট্রিকবিডির সাথেই থাকবেন !

আল্লাহ হাফেজ…..

The post এবার থেকে আপনার ভিডিওতে আর কষ্ট করে সাবটাইটেল লিখতে হবে না । এক ক্লিকেই ক্যাপশন ! Amazing AI tool 🔥 appeared first on Trickbd.com.


লভবন হওয় যয় এমন বজনস আইডয় নন

লভবন হওয় যয় এমন বজনস আইডয় নন

বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন। সেখানে দাঁড়িয়ে অনেকেই আবার অন্যের অধীনে কাজ করতে চায় না। তাছাড়া ব্যবসাতেও চলছে প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতার সময়ে দেখা গেছে যারা আনকমন বা ইউনিক ব্যবসা করে তাদের ব্যবসায় সফলতা আসে বেশি।
এসব কিছু বিবেচনায় অনেকে ইউনিক ব্যবসার কথা চিন্তা করে। তবে কোথা থেকে শুরু করবে বা কি কাজ করবে যা অন্যদের থেকে ইউনিক হবে এসব বুঝতে পারে না। তাই আজকের আলোচনায় এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

কী বিজনেস করা যায়?


বর্তমানে লাভজনক ব্যবসার অভাব নেই। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে মার্কেট পর্যালোচনা করলেই বহু ইউনিক ব্যবসার আইডিয়া পেয়ে যাবেন। আপনাকে ব্যবসায় লাভবান হতে হলে অবশ্যই গতানুগতিক ব্যবসা ছেড়ে ইউনিক বিজনেস শুরু করতে হবে। আজকের এই লেখায় Best Business Idea শেয়ার করা হয়েছে; এরমধ্যে থেকে আপনি নিজের পছন্দের ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।

কেক মেকিং
বর্তমানে মানুষ যেকোনো আনন্দ উৎসব পালন করে কেক কাটার মাধ্যমে। যেকোনো ধরণের ছোট বড় অনুষ্ঠানে কেক কাটা আছেই। তাই দিন দিন কেকের চাহিদাও বাড়ছে। এমতাবস্থায় কেকের ব্যবসা অনেক লাভজনক হতে পারে।
কেকের ব্যবসা আপনি অনলাইন অফলাইন দুইভাবেই করতে পারবেন। অনলাইনে আপনি নিজস্ব পেজের মাধ্যমে কেক বিক্রি করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার নিজস্ব পেজে কেকের ডেকোরেশন, কেক মেকিং এসবের ভিডিও বা টিউটোরিয়াল আপলোড করেও উপার্জন করতে পারবেন।

হ্যান্ড ক্রাফট
হ্যান্ড ক্রাফট হলো হাতে তৈরি বিভিন্ন জিনিস যা সাধারণত তৈরি করা হয় রিসাইকেলের মাধ্যমে বা অন্য কোনো উপায়ে। হাতে তৈরি এই ক্রাফট হতে পারে ঘর সাজানোর বিভিন্ন জিনিস, গহনা বা জামা।

এসব ঘরে নিজের হাতে বানিয়ে অনলাইন অফলাইনে বিক্রি করা যায়। সৌন্দর্যপ্রেমি মানুষের কাছে হ্যান্ড ক্রাফটের জিনিসপত্র বিক্রি করে আপনি অনায়াসেই লাভবান হতে পারবেন।
পার্লার ব্যবসা
বর্তমানে নারীরা হয়ে উঠছে সৌন্দর্যপ্রেমি। নিজেদেরকে সুন্দর দেখাতে আর হেলদি স্কিনের আশায় তারা পার্লারের সাহায্য নিচ্ছে। তাছাড়া বিয়ে ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সাজ গোজ তো আছেই। তাই ইউনিক বিজনেস আইডিয়ার মধ্যে পার্লারও একটি হতে পারে।

বিউটি প্রোডাক্টসের ব্যবসা
বর্তমানে বিউটি প্রোডাক্টসের চাহিদা বাড়ছে। আশা করা যায় ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরো বাড়বে। তাই অনলাইন অফলাইনে বিউটি প্রোডাক্টসের ব্যবসা অনেক লাভজনক হবে।

ই-কমার্স:-
ই-কমার্স মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা বিক্রি করা। ই-কমার্স করার মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারনেন। মানুষ এখন অনলাইন ভিত্তিক হওয়ার ফলে ই-কমার্স ব্যবসা একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে আছে।

ওয়েবসাইট তৈরি করা:-
ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করাও ইউনিক বিজনেস আইডিয়ার একটি হতে পারে। আপনি ওয়েবসাইট ব্লগিং তৈরি করে পছন্দের বিষয়ে লেখালেখি করে আয় করতে পারেন। ওয়েবসাইট থেকে অনেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। তবে এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে মেধা আর দক্ষতার উপর।

কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার
বর্তমানে যকোনো চাকরি করার আগে প্রয়োজন হয় কম্পিউটার বিষয়ে দক্ষ হওয়া। প্রতিটি মানুষেই কম্পিউটার শিখা আবশ্যক। এমতাবস্থায় কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা। আপনি চাইলে একটি কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারও দিতে পারেন।

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা: কন্টেন্ট তৈরি

কন্টেন্ট তৈরিঃ-
কন্টেন্ট হতে পারে ফেইসবুক পেইজে বা ইউটিউবে বিভিন্ন ব্লগিং তৈরি বা ওয়েবসাইটে লিখা প্রকাশ। ওয়েবসাইটে লেখালেখির বিষয়টা তো আগেই বললাম, এখন বলি ফেইসবুক পেইজ বা ইউটিউবে ব্লগিং তৈরির বিষয়টি।কন্টেন্ট বিভিন্ন ধরণের হতে পারে। কেউ দৈনন্দিন জীবনে যা করে তাই কন্টেন্ট আকারে পোস্ট করে। আবার কেউ মানুষের প্রয়োজনীয় কিছু কন্টেন্ট তৈরি করে। একটা পর্যায়ে ফেইসবুক বা ইউটিউব এটা থেকে খুব ভালো একটা সেলারি প্রধান করে।

হাতে গহনা তৈরি
সৌন্দর্যপ্রিয় মানুষের দিন দিন ঝোঁক বাড়ছে হাতের তৈরি বিভিন্ন গহনার প্রতি। যেমন গায়ে হলুদের ফুলের আর্টিফিশিয়াল গহনা, ফাল্গুনী গহনা, কাঠের তৈরি গহনা, মাঠির তৈরি গহনা ইত্যাদি।

এগুলো হাতে যত্নসহকারে তৈরি করা হয়। ফলে এগুলোর চাহিদা এখন অনেক বেশি। মানুষ এগুলোকে অনলাইন অফলাইন দুই জাগয়া থেকেই কিনে। আপনি চাইলে অনলাইন অফলাইন দুই জায়গাতেই হাতে তৈরি গহনার ব্যবসা নিতে পারেন।

ই-বুক বিক্রি করা
বই মানুষের সবসময়ই প্রিয়। বইপ্রেমী মানুষেরা সবসময়ই বইয়ের সন্ধানে ঘুরে। চোখের সামনে বই দেখলেই কিনতে মন চায় তাদের। কেমন হবে যদি অনলাইন ঘাটতে ঘাটতে সে তার পছন্দের একটা বই খুঁজে পায়?

ই-বুক হলো ইলেক্ট্রনিক বইয়ের সংক্ষিপ্ত রূপ। আপনি ই বুকের সাইট তৈরি করে উপার্জন করতে পারেন।

হোম মেড মসলা বিক্রি করা
বর্তমানে প্রায় সব খাবারেই মেশানো হচ্ছে ভেজাল। তেমনি মসলাতেও মেশানো হয় বিভিন্ন পাওডার আর তাকে আকর্ষণীয় করার জন্য মেশানো হয় বিভিন্ন রং। এসব কারণে মানুষের বাজারের খোলা মসলার প্রতি আস্থা উঠে গেছে।

এই দিক দিয়ে মানুষ খাঁটি মসলা পাওয়ার জন্য বাড়িতে তৈরি মসলার সাহায্য নিচ্ছে। তবে অনেকে এটা নিজে তৈরি করে নেওয়াটা জামেলা মনে করেন। তাই বিশ্বাসযোগ্য কারোর কাছ থেকে হোম মেড মসলা ক্রয় করতেই বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

আমার কথাগুলোর মানে কি এতক্ষণে আপনি হয়ত বুজে গেছেন। হুম আমি হোম মেড মসলা বিক্রিকে ইউনিক বিজনেস আইডিয়ার দলে রাখতে চাই। এটা আপনি অনলাইন অফলাইন ব্যবসা হিসেবে বেচে নিতে পারেন আপনি যদি সততার সাথে হোমমেড মসলা বিক্রির ব্যবসা করেন তাহলে আপনার সফলতা নিশ্চিত।

হ্যান্ড পেইন্ট জামা বিক্রি করা
হ্যান্ড পেইন্ড জামার মধ্যে পড়ে শাড়ি, কাপল ড্রেস, ত্রি পিচ, বাচ্চাদের জামা পাঞ্জাবি ইত্যাদি। আগেই বলেছি মানুষ সৌন্দর্যপ্রেমী। সেই সৌন্দর্যের খাতিরে বিভিন্ন জামায় হাতের কাজ অনেক পছন্দ করে। ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরো বাড়বে। জামায় ফেব্রিক্স বা সুতোর কাজ জামাকে অসম্ভব সুন্দর করে তুলে। তাই আপনি এই কাজগুলো আয়ত্ত করে অনলাইন অফলাইনে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট হলো কোনো অনুষ্ঠানের বিস্তারিত পরিকল্পনা আর প্রক্রিয়া। বুঝিয়ে বলতে গেলে, কোনো অনুষ্ঠানের দায়িত্ব নিয়ে সেই অনুষ্ঠানের যাবতীয় কাজ নিজস্ব দল নিয়ে সম্পাদন করার প্রক্রিয়াকে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট বলে।

বর্তমানে শহরের পাশাপাশি গ্রামেও বিয়ে, জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী ইত্যাদির অনুষ্ঠান বড় করে করা হয়। অনুষ্ঠানের দায়িত্ব নিজেরা নিলে অনুষ্ঠানের অরগানাইজন করতে করতে নিজেদের আনন্দটাই করা হয় না। শেষে দেখা যায় অরগানাইজেশনে দক্ষ না হওয়ায় অনুষ্ঠানে কিছু ত্রুটি থেকে যায়। তাই মানুষ নিজেদের অনুষ্ঠানটা নিজেরাই অরগানাইজেশন না করে দায়িত্ব দিয়ে দেয় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের লোকদের। আগে এর প্রবণতাটা শহরে বেশি থাকলেও বর্তমানে গ্রামের লোকেরাও সুন্দর অরগানাইজেশের জন্য এই দায়িত্বটা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের লোকদের দিয়ে দেয়।

তাছাড়া সব দায়িত্ব না দিলেও ডেকোরেশনের জন্য হলেও ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সাহায্য নিতে হয়। তাহলে তো আপনারা বুঝতেই পারছেন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের ব্যবসা কতটা ইউনিক বিজনেস আইডিয়া আর কতটা লাভবান হতে পারে।

লাভজনক ইউনিক বিজনেস আইডিয়া: ইউটিউব চ্যানেল
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি:-
ইউটিউব চ্যানেলের কথা আগেই বলা হয়েছে। ইউটিউব চ্যানেলও ইউনিক বিজনেস আইডিয়ার একটি। আপনার যদি একটা মানসম্মত ইউটিউব চ্যানেল থাকে এইখান থেকে আপনি উপার্জন করতে পারবেন।

অনলাইনে মাছ বিক্রি করা:-
অনলাইনে মাছ বিক্রি করা? উফ কথাটায় মনে প্রশ্ন জাগলো যে এটা আবার কেমন ব্যবসা তাই না? কোনো কাজেই ছোট না আনন্দ করে করলে সব কাজেই ভালো আর এটা একটা আনন্দদায়ক ব্যবসাও। এটা সম্পূর্ণ ইউনিক একটা বিজনেস আইডিয়া। যদিও অনেকেই এখন ব্যবসা করছে তবে তাও এখনো ব্যবসায়ী সংখ্যা কম। তাহলে এখানে আপনার অবস্থান তৈরি করতে তেমন কষ্ট হবে না।

তবে এক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। সাধারণ মাছ কেনো কেউ অনলাইন থেকে কিনতে যাবে? এসব মাছ তো তারা আশ পাশ থেকেই কিনতে পারে। তবে যখন ইউনিক বিজনেস আইডিয়ার মতো মাছগুলোও হয় ইউনিক। যেমন সাধারণ মাছের গন্ডি পেরিয়ে কিছু আনকমন মাছ বিক্রি করা যায় তাতে ব্যবসায় সফলতা আসবে। যেমন – সামুদ্রিক মাছ এর জন্য উপযুক্ত। কারণ সব অঞ্চলে এই মাছগুলো না পাওয়া যাওয়ায় মানুষ ঘরে বসে অনলাইন থেকে এগুলো কিনতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করবে।

নার্সারি ব্যবসা
ফুল বা গাছ মানুষের খুব সখের বিষয়। অনেকে সব ধরণের গাছ লাগাতে ও তার যত্ন নিতে ভালোবাসে। আবার অনেকে ফুলের বাগান করতে ভালোবাসে। তাছাড়া গাছ আমাদের পরিবেশের জন্য অনেক উপকারী। সব দিক বিবেচনায় রেখে নার্সারি করাকে ইউনিক বিজনেস আইডিয়ার একটি ধরা যায়।

ব্যবসা করতে কত টাকা লাগবে?
কত মূলধন লাগবে সেটা সঠিক বলা কঠিন। তবে সামর্থ্য অনুযায়ী আপনার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করবেন। ব্যবসা করতে টাকার প্রয়োজন অবশ্যই আছে তবে টাকার সাথে সাথে সততা, আন্তরিকতাও ব্যবসার মূলধন হিসাবে কাজ করে। তাই সততা আর আন্তরিকতার সাথে ব্যবসা করতে হবে।

আমি কি ব্যবসা করতে পারব?


যেকোনো কাজের শুরুতে মনে একটাই প্রশ্ন ঘুরপাক খায় আমি পারবো তো? আসলে এ কথাটাই আমাদের দুর্বল করে দেয় যে আমি পারবো তো? আপনার চিন্তাটা তো এমনও হতে পারতো যে না আমি পারবই। নিজেকে কখনো ছোট না ভেবে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে। কোনো ব্যবসাই এক দিনে সাফল্য পাওয়া যায় না। সাফল্য পেতে হলে প্রয়োজন চেষ্টা, পরিশ্রম, দৈর্য্য বর আত্মবিশ্বাস।

আমি এইখানে অনেকগুলো বিজনেস আইডিয়ার কথা তুলে ধরেছি। তবে আপনি তো আর সব বিষয়ে কাজ করবেন না, তাই নিজেকে যাচাই করুন। বুঝোন আপনি কোন সেক্টরে ভালো। কোন কাজটা আপনার জন্য সহজ মনে হয়। তারপর কাজ করুন। এই ইউনিক বিজনেস আইডিয়াকে কাজে লাগাতে পারলে সফলতা আসবেই।
প্রথম প্রকাশ করা হয় এখানে

The post লাভবান হওয়া যায় এমন বিজনেস আইডিয়া নিন appeared first on Trickbd.com.


কভব পরগরম লযগযজ শখ শর করব?

কভব পরগরম লযগযজ শখ শর করব?

আসসালামুআলাইকুম

হ্যালো ভিউয়ারস, আশা করি সকলেই ভালো আছেন ।ট্রিকবিডিতে একটি পোষ্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে এসে উপস্থিত হলাম ।

পোষ্টের টপিক আপনারা টাইটেল দেখেই জেনে গেছেন ।
আধুনিক বিশ্বে প্রোগ্রামিং এর জনপ্রিয়তা দিন কে দিন বেড়েই চলেছে ।প্রোগ্রামারদের সংখ্যাও বাড়তেছে সেই মার্কেট প্লেসগুলোতেও কাজের চাহিদা বাড়তেছে ।

আমরা অনেকেই হয়তো প্রোগ্রামিং ভাষা শিখতে চাই ।প্রোগ্রামিং ভাষা শিখার অনেক উদ্দেশ্য থাকতে পারে ।অনেকে ক্যরিয়ার গড়ার জন্য শিখেন আবার কেউ বা শখের বসেও শিখে থাকেন ।
আপনারও হয়তোবা ইচ্ছা প্রোগ্রামিং শিখার ।কিন্তু সঠিক গাইডলাইন পাচ্ছেন না ।কিভাবে শুরু করবেন বুঝতেছেন না ।তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য ।

প্রোগ্রামিং ভাষা মূলত কম্পিউটার ভাষা ।কম্পিউটার আমাদের মতো বাংলা ,ইংরেজী ভাষা বুঝে না ।সে বুঝে প্রোগ্রামিং ভাষা ।প্রোগ্রামিং একটি সৃজনশীল কাজ ।আপনি যত বেশি ঘাটাঘাটি করবেন ততো নতুন নতুন বিষয় শিখতে পারবেন ।

কম্পিউটার এর বিভিন্ন কার্য সম্পাদনের জন্য বিভিন্ন টুলস ত্ঐরি করা হয় প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে ।প্রোগ্রামিং ভাষার বহুবিধ ব্যাবহার রয়েছে ।
তো চলুন মূল আলোচনাই চলে যাই, কিভাবে প্রোগ্রামিং ভাষা শিখা শুরু করবেন ।

ভাষা নির্বাচন করুন

প্রোগ্রামিং ভাষা শিখতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ভাষা নির্বাচন করতে হবে ।অনেকগুলো প্রোগ্রামিং ভাষা রয়েছে ।যেমন জাভা,সি,সি++,কটলিন,সি# ইত্যাদি ।আপনি একজন বেগিনার হিসেবে কোনটি শিখবেন বা কোনটি শিখা আপনার জন্য বেটার হবে ।আপনি ভাষা নির্বাচন করতে গিয়ে বিপাকেউ পরে যেতে পারেন ।
তাই একজন বিগিনার লেবেলের প্রোগ্রামার হিসেবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো প্রথমে HTML, Css এবং JavaScript এর ব্যাসিক শিখে নিতে ।
বেশিরভাগ প্রোগ্রামাররা প্রথমে এগুলো শিখে । তাই আপনার জার্নি HTML দিয়েই শুরু করতে পারেন । তবে HTML কিন্তু প্রোগ্রামিং ভাষা নয় । এগুলো আপনি শিখতে শিখতে জেনে জাবেন ।

তাছাড়া অনেক প্রোগ্রামাররা প্রথম ভাষা হিসেবে C অথবা Python ও শিখে থাকে ।কেনোনা এই ভাষাগুলো তুলনামূলকভাবে সহজ অন্যান্ন ভাষা থেকে ।

রিসোর্স খুজুন

ভাষা সিলেক্ট করার পর দ্বীতিয় কাজ হচ্ছে রিসের্স খোজা ।অর্থাত আপনি তো ভাষা সিলেক্ট করেছেন এখন সে ভাষা সিখবেন কোথ থেকে ।সেজন্য ঵নলাইনে বিভন্ন ধরনের কোর্স পাওয়া যায় ।আপনি সেই কর্সগুলো কিনে শিখতে পারেন ।
তাছাড়া আপনি চাইলে ফ্রিতেও পারেন অনলাইনে বিভিন্ন রিসোর্স থেকে ।
অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি চাইলেই কোডিং শিখতে পারেন । যেমন freeCodeCamp, w3school, Tutorialspoint, JavaTpoint ইত্যাদি ।এগুলো থেকে আপনি পেইড কোর্স কিনে নিতে পারেন অথবা ফ্রিতেও শিখতে পারেন ।
একজন বিগিনার প্রোগ্রামার হিসেবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো w3school এর টিউটোরিয়াল গুলো ফলো করার । প্রোগ্রামিং শিখার জন্য এটি একটি বিগিনার ফ্রেন্ডলী খুবি ভালো একটি ওয়েবসাইট ।

ব্যাসিক থেকে শুরু করুন

আগে বেসিক ভালো ভাবে বুঝে বুঝে শিখুন ।অনেকে বেসিক কে ভালো ভাবে গুরুত্ব দেয় না ।যার ফলে পরবর্তীতে জটিল এবং কঠিন প্রোগ্রাম তঐরি করতে অনেক হিমসিম খেতে হয় ।তাই বেসিক ভালো ভাবে শিখতে হবে ।
বেসিক বলতে প্রোগ্রামিং এর মঔলিক যে জিনিসগুলো আছে সেগুলো যথেষ্ট গুরুত্বর সাথে বুঝা ও শিখা । যেমন ভ্যারিয়েবল, ডাটা টাইপ, লুপ ইত্যাদি ।এছাড়া প্রোগ্রামিং ভাষার সাইনটেক্স এবং স্ট্রাকচার ভালো ভাবে বুঝতে হবে ।

কমিউনিটিতে যোগ দিন

প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত অনেক অনলাইন কমিউনিটি রয়েছে ।আপনি সেগুলোতে যোগদান করুন ।এতে করে আপনি অনেক অজানা জিনিস জানতে পারবেন ।আপনার প্রোগ্রামিং জনীত ঙ্গ্যানের পরিধিও বৃদ্ধি পাবে । অনেক অনলাইন কমিউনিটি রয়েছে ।যেমন Quora, Stack Overflow. এই দুটি বেশ জনপ্রিয় ।আপনি কোড লিখতে গেলে প্রবলেম এ পড়বেনি ।আপনার যেকোনো প্রবলেম এখানে প্রশ্ন করলে উত্তর পেয়ে যাবেন ।এছাড়া, আপনি ফেইসবুকে প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত গ্রুপগুলোতে যোগদান করতে পারেন ।

বেশি বেশি প্রাকটিস করুন

প্রোগ্রামিং শিখার জন্য প্রাকটিস এর কোন বিকল্প নাই ।আপনি যত বেশি প্রাকটিস করবেন তত বেশি শিখতে পারবেন ।প্রোগ্রামিং শিখার জন্য আপনাকে প্রচুর সময় ব্যায় করতে হবে ।মন প্রাণ ধ্যান লাগিয় প্রোগ্রামিং করুন ।

প্রতিটি টিউটোরিয়াল ভালো ভাবে শিখুন এবং প্রতিটি টিউটোরিয়াল শেষে প্রাকটিস করুন ।
আপনি অনেক পড়লেন কিন্তু প্রাকটিস করলেন না ।তাহলে আপনার ঐ টিউটোরিয়াল পড়াটা বেশি দিন মনে থাকবে না ।আর যদি আপনি নিয়মিত প্রাকটিস করেন তাহলে আপনি যা শিখেছেন তা ভালোভাবে আয়ত্বে আসবে এবং দীর্ঘদিন মাথায় থাকবে ।
তাই নিয়মিত প্রাকটিস করার অভ্যাস গড়ে তোলা ।

The post কিভাবে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখা শুরু করবো? appeared first on Trickbd.com.


Monday, June 26, 2023

আপনর ভডওত লগবন আর আপনর ভযসওভর  বযবহর করন অনলইনর Best tts service ফরতই !

আপনর ভডওত লগবন আর আপনর ভযসওভর বযবহর করন অনলইনর Best tts service ফরতই !

আপনার ভিডিওতে লাগবেনা আর আপনার ভয়েসওভার । ব্যবহার করুন অনলাইনের Best tts service ফ্রিতেই !

TTS কি ?

TTS হলো text to speech. আপনি লিখবেন সেটাকে কথায় রূপান্তর করার সেবাটি হচ্ছে TTS .


TTS এর প্রয়োজনীয়তা ও ব্যবহার –

আপনি আপনার ভিডিওতে ভয়েস অভার দিতে না চাইলে সেক্ষেত্রে এই সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন । এখানে আপনি একই সাথে ছেলে এবং মেয়ে কন্ঠে আপনার লেখাগুলোকে রূপান্তরিত করতে পারবেন । অনলাইনে আপনি বিভিন্ন ভয়েস পেয়ে যাবেন ।

 


Paid service কেন ?

Paid TTS service ব্যবহার না করলে আপনাকে বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে । যেমন আপনি সীমিত অক্ষর দিয়েই কথায় রূপান্তর করতে পারবেন । আপনি বেশি লেখা ব্যবহার করতে পারবেন না , সেটা একটা সবচেয়ে বড় সমস্যা । তারপর আপনি খুব কম সংখ্যক কন্ঠ ব্যবহার করতে পারবেন । সাধারণত একটা পুরুষ কন্ঠ এবং একটা মহিলা কন্ঠ ব্যবহার করা যাবে ।


 

Paid TTS service ব্যবহার না করেও আপনি সম্পূর্ণ সেবাটি গ্রহণ করতে পারবেন একটি ওয়েবসাইটে !

আমার ব্যবহৃত বেস্ট tts website 👉Click here👈

আমি অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখেছি সেগুলোর থেকে সব থেকে এগিয়ে এই ওয়েবসাইটটি ।

এখানে লগইন করার পর আপনি পেয়ে যাবেন আপনার জন্য যথেষ্ট ক্যারেক্টার এর লেখাকে ভয়েসে রূপান্তর করার সুযোগ ।

Login to use with more benefits

এখানে আপনি একটি নারী এবং একটি পুরুষ কণ্ঠ পাবেন ফ্রিতেই ।

আর এই দুটি কন্ঠই আমার কাছে পারফেক্ট মনে হয়েছে ।

এছাড়া আপনি এখান থেকে ইডিট করতে পারবেন । ফাস্ট ফরওয়ার্ড করতে পারবেন ।

অডিওটি খুব সহজে ডাউনলোড করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই ।

অনলাইনে অনেক tts service রয়েছে । সেগুলোর ভেতর এটি কেন বেস্ট সেটা বলেছি এবার আপনারা পরখ করে দেখুন । এর থেকে ভালো TTS service এর কথা জানা থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ।

পোস্টটি তাদের জন্য ছিল যারা ভিডিওতে নিজের ভয়েস অভার দিতে চান । আর তাদের জন্য যারা নতুন নতুন কিছু জানতে চান এবং এটি অজানা ছিল ।

 

সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ  ! ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন ।

ডেমো দেখতে ঘুরে আসুন – My YouTube Channel 

The post আপনার ভিডিওতে লাগবেনা আর আপনার ভয়েসওভার । ব্যবহার করুন অনলাইনের Best tts service ফ্রিতেই ! appeared first on Trickbd.com.