𝗦𝗲𝗿𝗶𝗲𝘀: Peaky Blinders
𝗚𝗲𝗻𝗿𝗲: Crime, thriller, drama, history
𝗦𝗲𝗮𝘀𝗼𝗻𝘀: 06
𝗘𝗽𝗶𝘀𝗼𝗱𝗲𝘀: 06
𝗥𝘂𝗻𝘁𝗶𝗺𝗲(𝗣𝗲𝗿 𝗘𝗽𝗶𝘀𝗼𝗱𝗲): 55-65 minutes
𝗖𝗼𝘂𝗻𝘁𝗿𝘆: England
𝗟𝗮𝗻𝗴𝘂𝗮𝗴𝗲: English
𝗗𝗶𝗿𝗲𝗰𝘁𝗲𝗱 𝗯𝘆: David Caffrey, Tim Mielants
𝗥𝗲𝗹𝗲𝗮𝘀𝗲 𝗗𝗮𝘁𝗲: 12 September, 2013-Present
𝗜𝗺𝗱𝗯 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 8.8/10
𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 9/10
𝗥𝗼𝘁𝘁𝗲𝗻 𝗧𝗼𝗺𝗮𝘁𝗼𝗲𝘀: 92%
𝗔𝘄𝗮𝗿𝗱𝘀 & 𝗡𝗼𝗺𝗶𝗻𝗮𝘁𝗶𝗼𝗻𝘀: 21 wins & 47 nominations
𝗦𝘂𝗯𝘁𝗶𝘁𝗹𝗲: Both Bsub & Esub are available
𝟭𝟴+ 𝗔𝗹𝗲𝗿𝘁
𝗡𝗼 𝗦𝗽𝗼𝗶𝗹𝗲𝗿
আজ আমার অন্যতম পছন্দের & আইএমডিবির টপ রেটেড একটা টিভি সিরিজ নিয়ে রিভিউ লিখতে বসে গেলাম। প্রথম সিজন এর পর থেকেই পিকি ব্লাইন্ডার্স সিরিজটার খ্যাতি ক্রমাগত বাড়তেই থাকে & আজ বিশ্বজুড়ে সব শ্রেণির মুভি-সিরিজ লাভারদের কাছে এই ব্রিটিশ টিভি সিরিজটা এটা একটা ইমোশন। সত্যি বলতে, এক সিরিজের মধ্যে এতোকিছুর ফ্লেভার আমি এর আগে কোনো কন্টেন্টে পাইনি। সিরিজটা সরাসরি যুদ্ধের সাথে কানেক্টেড না হলেও এর বিষয়বস্তু অনেক দিক থেকেই প্রথম & দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাথে জড়িত।
যাই হোক, একটু ডিটেইলস এ রিভিউ লিখছি তাই সবাইকে ধৈর্য্য সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।
#𝗣𝗹𝗼𝘁 & 𝗦𝘂𝗺𝗺𝗮𝗿𝘆:
প্রথম বিশ্বযুদ্ধফেরত ৩ ভাই টমাস শেলবি, আর্থার শেলবি & জন শেলবি মিলে ১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডে তাদের শহর বার্মিংহামে এক শক্তিশালী গ্যাং গ্রুপ গড়ে তোলে যার নাম “Peaky Blinders যার লিডার ছিলেন মেজো ভাই টমি শেলবি। এই গ্যাংয়ের তৎপরতা নজরে আসে এক গোয়েন্দা পুলিশ অফিসার চেস্টার ক্যাম্পবেলের যাকে সরকারের পক্ষ থেকে পাঠানো হয়েছিলো আইরিশ রিপাবলিকান আর্মি, কমিউনিস্ট, বিভিন্ন গ্যাং & ছোটোখাটো ক্রিমিনালদেরকে চেজ করার জন্য। অফিসার ক্যাম্পবেল তৎক্ষণাৎ পিকি ব্লাইন্ডার্সদের বিরূদ্ধে তদন্তে নেমে পড়েন & গ্রেস বার্গেস নামে এক মহিলা গুপ্তচরকে এই কাজে ব্যবহার করেন। এভাবেই কাহিনি এগোতে থাকে & পিকি ব্লাইন্ডার্সদের সাথে পুলিশ, প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাং, ব্যবসায়ী, পলিটিশিয়ানসহ আরো অনেকের সাথে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ডিল, ঝামেলা, দ্বন্দ্ব, যুদ্ধ, ব্যবসা ইত্যাদির গল্প নিয়েই প্রত্যেকটা সিজনের প্লট অত্যন্ত সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে।
#𝗕𝗮𝗰𝗸𝗴𝗿𝗼𝘂𝗻𝗱:
১৮৫০ সালের দিকে প্রাচীন ইংল্যান্ডের আর্থ-সামাজিক অবস্থা খুব শোচনীয় ছিলো। তাই বার্মিংহাম সিটির বস্তিতে বাস করা বেশিরভাগ তরুণ & যুবকেরা চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই-পকেটমারি & জুয়া খেলে নিজেদের পেট চালাতো। আস্তে আস্তে এসব তরুণ & যুবকেরা বেশ সক্রিয় হয়ে উঠে & নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন গ্রুপ গড়ে তোলে। এদের মধ্যে একটা গ্রুপ ছিলো ১২-৩০ বছর বয়সীদের নিয়ে গড়ে তোলা যারা বেশ তৎপর ছিলো সেদিককার এরিয়ায় & প্রায় সময় পুলিশ & বিভিন্ন গ্রুপের সাথে তারা সংঘর্ষে জড়াতো। ১৮৯০ সালে তারা “Peaky Blinders” নামে আত্মপ্রকাশ করে। সেই বছরের ২৪ শে মার্চ “The Birmingham Mail” নামে পত্রিকায় একটা মার্ডার কেসের খবর ছাপানোর পর থেকে তারা আলোচনায় আসে। তাদের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাং ছিলো “The Sloggers” যা ১৮৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় & তাদের সাথে পিকি ব্লাইন্ডার্সদের প্রায় সময় দখলদারিত্ব নিয়ে সংঘর্ষ লেগেই থাকতো। ১৯ শতকের পর থেকে পিকি ব্লাইন্ডার্স গ্যাং আস্তে আস্তে বার্মিংহাম সিটি ছাড়িয়ে এর বাইরেও তাদের সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতে থাকে। বিভিন্ন রাজনৈতিক & সরকার পর্যায়ের মহলে তাদের প্রভাব বাড়তে থাকে। তাদের এক্টিভিটির মধ্যে ছিলো প্রতারণা, ড্রাগস & আর্মস স্মাগলিং, জমিজমার ব্যবসা, হর্স রেস-স্ট্রিট ফাইটিংকে কেন্দ্র করে জুয়া, হাইজ্যাকিং, প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাং & পুলিশদের সাথে সংঘর্ষ & বন্দুকযুদ্ধ ইত্যাদি৷ এই গ্যাংয়ের সাথে লড়াইয়ে প্রায় ২ জন পুলিশ কন্সটেবল নিহত & শতাধিক আহত হয়েছিলেন বিভিন্ন সময়ে আর অনেকে চাকরি ছেড়েও পালিয়ে গিয়েছিলো।
এই গ্যাংয়ের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন টমাস গিলবার্ট ওরফে কেভিন মুনি। এছাড়া অন্যান্য সক্রিয় & প্রথম সারির সদস্যদের মধ্যে ছিলেন ডেভিড টেইলর, আর্নেস্ট হেইনস, হ্যারি ফোলেস & স্টিফেন ম্যাকনিকেল(মুভিতে এসব নাম অনেক এডিট করে ব্যবহার করা হয়েছে)। এরা বিভিন্ন সময়ে পুলিশের কাছে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন আবার পরবর্তীতে তাদের ক্ষমতার জোরে বেরিয়েও এসেছিলেন। তাদের মধ্যে অনেকেই প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ আর্মির হয়ে লড়েছিলেন ১৯১৬ সালের দিকে।
১৯৩০ সালের কাছাকাছি সময় পিকি ব্লাইন্ডার্সরা আস্তে আস্তে তাদের পলিটিক্যাল কন্ট্রোল & ক্ষমতা হারাতে থাকে। তার পিছনে কারনগুলো হলো পারিবারিক কারনে ফ্যামিলি মেম্বারদের একে অপরের থেকে দূরে চলে যাওয়া & ক্রাইম ওয়ার্ল্ড থেকে আস্তে আস্তে নিজেদেরকে সরিয়ে ফেলা। তাছাড়া সেসময় বার্মিংহাম বয়েস & সাবিনি গ্যাং মিলে সেন্ট্রাল ইংল্যান্ডের ক্ষমতা নিজেদের দখলে নিয়ে নেয় এবং পিকি ব্লাইন্ডার্সদের যুগ ধীরে ধীরে শেষ হয়ে আসে।
𝗦𝘁𝗼𝗿𝘆 & 𝗦𝗰𝗿𝗲𝗲𝗻𝗽𝗹𝗮𝘆:
বাস্তব ঘটনার থেকে ইন্সপায়ার্ড হয়ে সিরিজটার স্ক্রিপ্ট লিখা হলেও কাহিনির প্রয়োজনে ডিরেক্টররা অরিজিনাল স্টোরির থেকে প্রচুর বিষয় এডিট করেছে যার জন্য সিরিজটা Historic fiction নামেও পরিচিত। আর কি নেই সিরিজটার স্টোরির মধ্যে? ক্রাইম, থ্রিলার, ফ্যামিলি ড্রামা, পলিটিক্যাল ড্রামা, অ্যাকশান, সাসপেন্স, কমেডি, বিজনেস, প্রতিশোধপরায়ণতা, দাম্ভিকতা, অস্তিত্ব-সামাজ্য-প্রভাব-প্রতিপত্তি টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম, নিজেদের স্বার্থে অনেক কিছুর সাথে আপোস-চুক্তিতে আসা, যুদ্ধের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা বিভিন্ন ইস্যু ইত্যাদিসহ প্রায় সবরকমের ফ্লেভার পেয়েছি যা এর আগে কোনো সিরিজের স্টোরিতে পাইনি।
আর এর দুর্দান্ত স্ক্রিনপ্লে এপিসোডগুলোর রানটাইম বেশি হওয়া সত্ত্বেও এক মুহূর্তের জন্য বোর ফিল হতে দিবে না & স্টোরি বিল্ড-আপ এতোটাই নিখুঁত ছিলো যে প্রতিটা সিজন শেষ করার পরবর্তী সিজন দেখার জন্য মনের মধ্যে এক তীব্র আকাঙ্ক্ষা তৈরি করবে।
𝗖𝗮𝘀𝘁𝗶𝗻𝗴 & 𝗔𝗰𝘁𝗶𝗻𝗴:
সিরিজটার কেন্দ্রীয় চরিত্র, শেলবি গ্যাংয়ের লিডারের চরিত্র টমাস শেলবি অভিনয় করেছেন বিখ্যাত আইরিশ অভিনেতা কিলিয়ান মার্ফি; ওনার অভিনয় & এক্সপ্রেশন দেখে মনে হচ্ছিলো না কোনো সিরিজে কারো অভিনয় দেখছি, মনে হচ্ছিলো যেনো রিয়েল লাইফ কোনো গ্যাংস্টারকে চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি। তার দাপট, সিগারেট খাওয়ার স্টাইল, বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি দেখে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। টমাসের বড় ভাই আর্থার শেলবির ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ব্রিটিশ অভিনেতা পল এন্ডারসন, এই ক্যারেক্টারটা বিভিন্ন সময় আমাকে প্রচুর হাসিয়েছে। শেলবি ব্রাদার্সের মা এলিজাবেথ/পলি গ্রে চরিত্রে হেলেন ম্যাকক্রোরি, ইতালিয়ান মাফিয়া লুকা চ্যাংরিতা চরিত্রে আদ্রিয়েন ব্রোডি, ইহুদি গ্যাং লিডার অ্যালফি সলোমন চরিত্রে টম হার্ডি, ব্রিটিশ পলিটিশিয়ান স্যার অসওয়াল্ড মোসলে চরিত্রে স্যাম ক্ল্যাফিন, ইন্সপেক্টর ক্যাম্পবেল চরিত্রে স্যাম নেইল, ফিন শেলবি চরিত্রে হ্যারি কার্টন, টমি শেলবির স্ত্রী গ্রেস চরিত্রে এনাবেল ওয়ালেস, তার বোন এডা শেলবির চরিত্রে সোফি রান্ডেল সহ প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার যার যার জায়গা থেকে এতোটাই ডেডিকেটেড ছিলো যে তাদের অনবদ্য অভিনয় সিরিজটাকে পুরো অন্য পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
আর পুরো সিরিজজুড়ে প্রচুর adult scenes & nudity আছে তাই ফ্যামিলির সাথে সিরিজটা না দেখাটাই better option.
𝗖𝗶𝗻𝗲𝗺𝗮𝘁𝗼𝗴𝗿𝗮𝗽𝗵𝘆, 𝗩𝗳𝘅 & 𝗖𝗴𝗶:
সিরিজটার বিভিন্ন এপিসোডে ১৮ শতকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইংল্যান্ডের বার্মিংহামসহ বিভিন্ন শহরের পরিবেশ, নদীবন্দর, গির্জা, বিলাসবহুল হোটেল, সরাইখানা, কল-কারখানা, বনাঞ্চল, রেসিং ট্র্যাক, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ট্রেঞ্চের পরিবেশ ইত্যাদি জিনিস অসাধারণ সিনেমাটোগ্রাফির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আর ভিএফএক্স & গ্রাফিক্সের কাজও বেশ মানসম্মত ছিলো।
এছাড়া শ্যুটিং সেট ডিজাইন এতো নিখুঁতভাবে সাজানো হয়েছে যার ফলে পুরো ১৮ শতকের ব্রিটেনকে পর্দার মধ্যে পুরো বাস্তব মনে হচ্ছিলো। অ্যাকশান কোরিওগ্রাফি, এডিটিং, কস্টিউম ডিজাইন, সাউন্ড ডিজাইন সহ সবকয়টা বিষয় যার যার জায়গা থেকে ঘটনার সাথে পুরোপুরি প্রাসঙ্গিক & মানসম্মত ছিলো।
𝗦𝗼𝗻𝗴𝘀 & 𝗕𝗮𝗰𝗸𝗴𝗿𝗼𝘂𝗻𝗱 𝗠𝘂𝘀𝗶𝗰:
সিরিজটার থিম সং “Red Right Hand” রচনা করেছে Nick Cave and Bad Seeds নামে এক অস্ট্রেলিয়ান ব্যান্ড দল। এই চমৎকার গানটা এর আগেও বিভিন্ন মুভি & টিভি শোতে প্লে করা হয়েছিলো।
আর প্রত্যেকটা এপিসোডে ঘটনার সাথে প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকের এর ব্যবহার তো আছেই যা ঘটনাগুলোকে পুরো অনুভব করে দেখার মতো আবহ তৈরি করে।
𝗨𝗻𝗸𝗻𝗼𝘄𝗻 𝗙𝗮𝗰𝘁𝘀:
- “Peaky Blinders” শব্দটায় Peaky কথাটার অর্থ হলো যারা তাদের ক্যাপের উপরের(peak) অংশে রেজার ব্লেড রাখবে আর Blinders কথাটার অর্থ হলো তারা সবাই নির্দিষ্ট দলের অন্তর্ভুক্ত & তারা তাদের নীতি অন্ধের মতো অনুসরণ করে।
- পুরো সিরিজজুড়ে কিলিয়ান মার্ফি প্রায় ৬০০০ এর মতো সিগারেট খেয়েছেন। উনি এও নিশ্চিত করেছেন যে সিগারেটগুলোতে তামাক বা নিকোটিনজাতীয় কোনো পদার্থ নেই বরং হার্বাল উপাদান ছিলো অনেক আর এগুলো মোটেই আসক্তি সৃষ্টিকারী নয়।
- শেলবি গ্যাংয়ের অন্যতম প্রধান ২ চরিত্র Finn Cole & Joe Cole বাস্তবজীবনে তারা আপন ভাই।
- বাস্তবজীবনের পিকি ব্লাইন্ডার্সরা ক্যাপের মধ্যে গোপনে খুব একটা রেজার ব্লেড ব্যবহার করতো না। রেজার ব্লেডের কথাটা পরিচালকের মাথায় আসে জন ডগলাস রচিত “A Walk Down Summer Lane” উপন্যাস থেকে।
- কিলিয়ান মার্ফি একজন আইরিশ কিন্তু সিরিজে অভিনয় করেছেন ব্রিটিশ টমাস শেলবির ভূমিকায় আর এনাবেল ওয়ালেস একজন ব্রিটিশ কিন্তু অভিনয় করেছেন আইরিশ গ্রেস বার্গেসের ভূমিকায়।
- কিলিয়ান মার্ফি এই সিরিজে মোট ২১৩ বার হুইস্কি পান করেছেন।
- পল এন্ডারসন & টম হার্ডি উভয়ই ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত The Revenant মুভিতে অভিনয় করেছিলেন।
- সিরিজটাকে ফলো করে ২০২০ সালে Peaky Blinders: Mastermind নামে ভিডিও গেমও চালু করা হয়।
𝗨𝗽𝗱𝗮𝘁𝗲𝘀:
পিকি ব্লাইন্ডার্স এর সিজন ০৬ এর শ্যুটিংয়ের সমস্ত কাজ এই ২০২১ সালের জুনেই শেষ হয় কিন্তু করোনা মহামারীর কারনে এই বছর আর মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই & ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির দিকে তা রিলিজ হতে পারে। সিরিজের অন্যতম প্রধান চরিত্র হেলেন ম্যাকক্রোরি ১৬ এপ্রিল, ২০২১ এ ৫২ বছর বয়সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তাই ওনার তাই ওনাকে এই সিজনের সব এপিসোডে দেখা যাবে না।
আর আনঅফিশিয়াল সোর্স থেকে শোনা গেছে যে এই সিজনে হিটলারের রোল থাকবে আর তাতে অভিনয় করবেন মিস্টার বিনখ্যাত রোয়ান অ্যাটকিনসন।
#𝗟𝗮𝘀𝘁 𝗼𝗳 𝗮𝗹𝗹, অনেকেই এই মাস্টারপিস সিরিজটা দেখে ফেলেছেন ইতোমধ্যে। যারা দেখেননি তাদের জন্য highly recommended একটা সিরিজ।
Happy Watching
ডাউনলোড লিংক
The post ডাউনলোড করে নিন পিকি ব্লাইন্ডার্স সিজন ৬ সাথে বাংলা রিভিউ appeared first on Trickbd.com.
0 comments: