আসসালামু আলাইকুম।
নিয়ে হাঁজির হয়েছি। আমি রেগুলার ট্রিকবিডি তে পোস্ট
পাবলিশ করি, এবং ভবিষ্যতেও করবো। কিন্তু একটা কথা হলো
আপনার যদি পোস্ট টি ভালো লাগে তাহলে লাইক দিয়ে পাশে
থাকবেন অথবা কোনো মন্তব্য বা পরমর্শের জন্য কমেন করে
জানাতে পাবেন। ……….………..…………….……………….……………… …….……….…………………………..………………………………………….……. …………………………………..………………..………………….……….…..
যায়।
বিস্তারিত পোস্টঃ
বিস্তারিত পোস্টঃ
এই আর্টিকেলে আমরা জানবো?
- Refurbished meaning in Bengali.
- রিফার্বিশড ফোন মানে কি?
- রিফার্বিশড ফোন আপনার নেওয়া উচিৎ কিনা?
রিফার্বিশড ফোন কি?
আপনি যদি কখনও অনলাইনে মোবাইল সার্চ বা অর্ডার করে থাকেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই রিটার্ন পলিসি সম্পর্কে জানতে হবে। যদি আমি ই-কমার্স জগতের বড় সাইটের কথা বলি। যেমন আমাজন, ফ্লিপকার্ট ইত্যাদি, তাহলে তারা বেশিরভাগ মোবাইলে 10 দিনের রিটার্ন নীতি রাখে। এর মানে হল যে মোবাইল বিতরণ করার পরে, যদি আপনি 10 দিনের মধ্যে কোন সমস্যা দেখেন, তাহলে আপনি এটি ফেরত দিতে পারেন এবং একটি নতুন মোবাইল পেতে পারেন।
এখন ধরুন আপনি একটি মোবাইল কিনেছেন যার দাম 15,000। এই ফোনে আপনি দেখেছেন যে ইয়ারফোন জ্যাক কাজ করছে না। আপনি অবিলম্বে এই বিষয়ে ই-কমার্স ওয়েবসাইটে অভিযোগ করেছেন এবং তারা আপনাকে আপনার ফোনের পরিবর্তে একটি নতুন ফোন দিয়েছে। আপনার সমস্যা এখানেই শেষ,
কিন্তু কোম্পানি এখন সেই ফোন দিয়ে কি করবে?
এখন কোম্পানি প্রথমে সেই ফোনটি মেরামত করবে, সবকিছু পরীক্ষা করবে। এই প্রক্রিয়াটি শেষ হওয়ার পরে, কোম্পানি আবার সেই ফোনটিকে ওয়েবসাইটে রিফারবিশড বা আনবক্সড ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত করবে।
যদি আমি আমাজন এবং ফ্লিপকার্টের কথা বলি, তাহলে প্রতি মাসে সারা দেশ থেকে তাদের অনেক মোবাইল রিটার্ন থাকে, যেখানে একটি ছোটখাটো সমস্যা রয়েছে। এই কোম্পানিগুলো আবার নতুনের মতো ওয়েবসাইটে আনবক্সড মোবাইল রাখে না। পুনর্নবীকরণ করা ফোনগুলি প্রায়ই নতুন ফোনের তুলনায় কম খরচে পাওয়া যায়।
আপনার কি Refurbished ফোন কেনা উচিত?
পুনর্নবীকরণ করা ফোনগুলির সাথে ডিলগুলি কখনও কখনও ভাল হয়। নতুন ফোনের পরিবর্তে একটি রিফার্বিশড ফোন কেনার মাধ্যমে, একই ফোন কম দামে কিনে আপনি আপনার অর্থ সাশ্রয় করতে পারেন। যাইহোক, এইসব আনবক্সড ফোন কেনার সময় কিছু বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে, যাতে আপনি নিজেকে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে পারেন।
1. বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট
সর্বদা একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট অর্থাৎ আমাজন, ফ্লিপকার্ট ইত্যাদি থেকে নবায়নকৃত ফোন কিনুন। এই ওয়েবসাইটগুলি তাদের ব্যবহারকারীদের যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করতে সর্বদা এগিয়ে থাকে।
2. রিটার্ন নীতি
শুধু মোবাইল রিফার্বিশড নয়, যে কোন রিফার্বিশড প্রোডাক্ট কেনার সময়, তার
রিটার্ন পলিসি চেক করতে ভুলবেন না। রিফার্বিশড ফোনে ন্যূনতম 10 দিনের রিটার্ন পলিসি প্রয়োজন। এই সময়, যদি আপনি ফোনে কোন সমস্যা দেখতে পান, তাহলে আপনি সহজেই এটি ফেরত দিতে পারেন।
3. সঠিক মূল্য
রিফার্বিশড ফোন কেনার ন্যায্য মূল্য আছে। ৳ 500 – ৳ 1000 সাশ্রয় করার জন্য একটি পুনর্নবীকরণ করা ফোন কিনবেন না। যদি আপনার পছন্দের মোবাইলের নতুন ভার্সন ৳ 15,000 এর জন্য পাওয়া যায় এবং আপনি ৳ 13,000 এর বিনিময়ে রিফার্বিশড পাচ্ছেন, তাহলে এই ক্ষেত্রে নতুন মোবাইল কেনা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
4. আনলক এবং পরিষ্কার ফোন
সর্বদা নিশ্চিত করুন যে ফোনটি আনলক এবং পরিষ্কার অবস্থায় রয়েছে। এর মানে হল যে ফোনে কোন ধরনের পাসওয়ার্ড নেই বা কোন অতিরিক্ত ফাইল/অ্যাপ উপস্থিত নেই।
5. প্রস্তুতকারকের ওয়ারেন্টি
একটি পুনর্নবীকরণ (Refurbished) ফোন কেনার সময়, আপনাকে ওয়ারেন্টিটির বিশেষ যত্নও নিতে হবে। আপনার ফোনে কমপক্ষে months মাসের ওয়ারেন্টি থাকতে হবে।
এই নিবন্ধের মাধ্যমে, আমি আশা করি আপনি এই শব্দটির সাথে সম্পর্কিত আরও কিছু তথ্য রিফারবিশড ফোনের সাথে পেয়েছেন। আপনি যদি এখানে উল্লিখিত সমস্ত জিনিসের যত্ন নেন এবং আপনি কোনও রেট ছাড়াই রিফারবিশড ডিলের সুবিধা নিতে পারবেন।
তো আজ এই পর্যন্তই। আজকের পোস্টটি এখানেই শেষ করছি। এই পোস্টটি আপনাদের কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। এই পোস্ট টি সম্পর্কে আপনাদের আরো কোনো কিছু জানার থাকলে অবশ্যই আমার সাথে যোগাযোগ করবেন অথবা ট্রিকবিডির কমেন্ট সেকশনে জানাবেন। এবং পোস্টটি তে লাইক দিতে ভুলবেন না। সবার সুসাস্থ্য কামনা করে আজকে এখানেই পোস্ট টি শেষ করছি। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ্য থাকবেন।
ধন্যবাদ।
The post রিফার্বিশড মোবাইল ফোন কি? আপনার কি রিফার্বিশড মোবাইল কেনা উচিৎ? [বিস্তারিত পোস্টে] appeared first on Trickbd.com.
0 comments: