Wednesday, April 30, 2025

যেকোনো ভিডিওতে যেকারো ছবি বা চেহারা যুক্ত করুন

যেকোনো ভিডিওতে যেকারো ছবি বা চেহারা যুক্ত করুন



আসসালামু আলাইকুম,
সকলে কেমন আছেন…??
আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি। আর যারা নিয়মিত ট্রিকবিডির সাথে থাকেন তাদের ভালো থাকারই কথা। কেননা এখান থেকে আমরা প্রতিনিয়ত অনেক অজানা বিষয়গুলো জানতে ও শিখতে পারি। আজকের পোষ্টে আপনাদের দেখাবো যেভাবে আপনারা যেকোনো ভিডিওতে যেকারো ছবি বা চেহারা যুক্ত করবেন। বর্তমানে এ ধরনের ভিডিওগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে টেন্ডিং এ রয়েছে। তো কিভাবে তৈরি করবেন চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে Viggle Ai অ্যাপটি ইনস্টল করুন।

ইনস্টল শেষে ওপেন করুন।

এখানে ক্লিক করুন।

এরপর গুগল দিয়ে সাইন ইন করুন।

এবার + অফশনে ক্লিক করুন

প্রথম যে অফশন সেখানে ক্লিক করবেন।

Character এ যার ছবি দিয়ে ভিডিও করবেন তার ছবি আপলোড করুন এবং Add Motion Video এখানে যে ভিডিওতে ছবিটা যুক্ত করতে চান সে ভিডিও আপলোড করুন।

এমনকি Generate এ ক্লিক করুন।

দেখতে পাবেন Generate হচ্ছে একটু অপেক্ষা করুন।

ভিডিও তৈরি হয়ে গেলে ক্লিক করুন।

ভিডিও সেভ করতে এবার এ অফশনে ক্লিক করুন।

Download এ ক্লিক করুন।

তাহলে সেভ হয়ে যাবে।

আশাকরি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। না বুঝলে বিস্তারিত সহকারে নিচের ভিডিওটি দেখুন

★আমার আগের পোস্ট যারা মিস করেছেন নিচের লিংক থেকে দেখুন:
গ্রামীণসিমে ১ জিবি ইন্টারনেট ফ্রিতে নিয়েনিন

জন্মনিবন্ধন দিয়ে বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে ফ্রিতে ১৩০ টাকা বোনাস নিয়েনিন
“প্রতিনিয়ত সবার আগে Technology রিলেটেড ভিডিও পেতে চাইলে আমার ইউটিউব চ্যানেল BD TRICK SH সাবসক্রাইব করবেন,ইউটিউবে BD TRICK SH লিখে সার্চ দিলে চ্যানেলটি পেয়ে যাবেন।

★প্রয়োজনে যোগাযোগ ও ফলো করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: BD TRICK SH


সকলে ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন

The post যেকোনো ভিডিওতে যেকারো ছবি বা চেহারা যুক্ত করুন appeared first on Trickbd.com.


যেভাবে Windows এর Start-Up Time কমাবেন

যেভাবে Windows এর Start-Up Time কমাবেন

অনেকেই আছেন, Windows এর Start-up Time নিয়ে বিরক্ত। পযার্প্ত র‌্যাম এবং SSD থাকা সত্বেও Start-up হতে টাইম নেয়, আবার অনেকের HDD তাই Start-up টাইম অনেক বেশি।

উভয় ক্ষেত্রে আপনি কিছু সেটিংস করে নিলে এই Start-up টাইম ‍কিছুটা হলেও কমতে পারে। তো আজকে আপনাদের এমন কিছু টিপস দেখাবো।

চলুন, শুরু করা যাক।

 

Step by Step Guide

যখন Windows চালু হয়, তখন বিভিন্ন এপ্লিকেশন ও সার্ভিস Windows Start-up এর সময় চালু হয়। তারমধ্যে বিভিন্ন Application ও Service সিস্টেম এর হয় আবার কিছু Application ও Service থার্ড পার্টির হয়। তো আমরা সেসব থার্ড পার্টি Application ও Service অফ করে দেওয়ার পদ্দ্বতি দেখবো যাতে Windows Start-up এ চাপ কমে যায় এবং Start-up সময় কমে যায়।

১. প্রথমেই আমরা Startup Application গুলো Disable করে দিব। সেজন্যে নিচের দেখুন

২. সেটিংস এ যান।

 

৩. এরপর Application এ যান।

৩. এরপর StartUp এ যান।

 

৪. এখান থেকে Application যা দরকার নাই তা Disable করে দিন।

 

৫. এবার Windows key + R প্রেস করুন এবং টাইপ করুন ”msconfig” এবং Enter প্রেস করুন।

 

৬. এবার Services  এ যান । এবং Hide Microsoft Service এ ক্লিক করুন।

 

৭. এবার বাকি Services গুলো Disable All করে দেন অথবা আপনার যেগুলো অপ্রয়োজন সেগুলো সিলেক্ট করে Disable করে দিন।

৮. ব্যস। এবার দেখবেন আপনার পিসি আগের চেয়ে কিছুটা হলেও Fast Startup হচ্ছে।

 

সম্পূর্ণ ব্লগটি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ
যে কোনো মতামত জানান কমেন্টের মাধ্যমে

এরকম বেসিক ব্লগ আরো পড়তে চাইলে কমেন্ট করে জানান

If you have any question, ,
knock me

📒 Facebook

The post যেভাবে Windows এর Start-Up Time কমাবেন appeared first on Trickbd.com.


বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেটের যাত্রা শুরু! ১০০ এমবিপিএস নেট এখন গ্রামের ঘরেও! ISP গুলোর ঘুম উড়ে গেল!

বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেটের যাত্রা শুরু! ১০০ এমবিপিএস নেট এখন গ্রামের ঘরেও! ISP গুলোর ঘুম উড়ে গেল!

The post বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেটের যাত্রা শুরু! ১০০ এমবিপিএস নেট এখন গ্রামের ঘরেও! ISP গুলোর ঘুম উড়ে গেল! appeared first on Trickbd.com.


Tuesday, April 29, 2025

জীবন নিয়ে খেলবেন না! ঘিবলি ফিলটারে বড় বিপদ।

জীবন নিয়ে খেলবেন না! ঘিবলি ফিলটারে বড় বিপদ।

জীবন নিয়ে খেলবেন না! ঘিবলি ফিলটারে বড় বিপদ

একটু চোখ বন্ধ করে ভাবুন, আপনি নিজেকে দেখছেন স্টুডিও ঘিবলির কোনো এক জাদুকরী জগতের বাসিন্দা হিসেবে। গোল গোল বড় বড় চোখ, টকটকে লাল গাল, আর স্বপ্নময় এক চেহারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুললেই যেন আজ এই দৃশ্য চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। দোলনায় দোল খাওয়া থেকে শুরু করে পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন, ঘিবলি ফিল্টার যেন সবার বাস্তবতাকে এনিমের কল্পনার জগতে টেনে নিয়ে গেছে।

এই ট্রেন্ডে কেউ বাদ পড়েননি। বলিউড তারকা থেকে শুরু করে আমাদের আশেপাশের পাড়ার মামা-ফুপু, টিউশনের স্যার-ম্যাডাম সবাই যেন নিজেদের ঘিবলি ভার্সনে রূপান্তরিত করে দুনিয়াকে দেখাচ্ছেন। কেউ কেউ তো আবার বলছেন, এখন যদি কারও ঘিবলি ফেস না থাকে, তাহলে বুঝতে হবে তার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টই নেই! যেন এক অদ্ভুত ঘোরের মধ্যে প্রবেশ করেছে সবাই।

কিন্তু এত আনন্দের মাঝেও একটা গুরুতর প্রশ্ন থেকেই যায়। আপনি কী নিশ্চিত, এই ঘিবলি আনন্দের আড়ালে নিজের জীবনের সাথে এক চরম খেলায় মেতে উঠছেন না?

শিল্পের সম্মান, নাকি কৃত্রিম কপি?

ঘিবলি ফিল্টারের ব্যবহারকারীরা যেটা খুব কমই চিন্তা করছেন, সেটা হলো এর পেছনে থাকা মূল শিল্পীর সম্মান আর অধিকার। স্টুডিও ঘিবলি নির্মাতা হায়াও মিয়াজাকি, যিনি বছরের পর বছর ধরে নিজ হাতে ঘাম ঝরিয়ে এই অনন্য স্টাইল সৃষ্টি করেছেন, তিনি আজ এই এআই কপিরাজির সামনে রীতিমতো ক্ষুব্ধ।
সূত্র অনুযায়ী, মিয়াজাকি একাধিকবার প্রকাশ্যে বলেছেন, (এআই যদি শিল্প সৃষ্টি করে, তবে তা শিল্পীর পরিশ্রম ও আত্মার প্রতি অপমান।) তাঁর স্টুডিও ও ইতিমধ্যে কিছু এআই টুলের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে। তাদের দাবি একেবারে স্পষ্ট কোনো অনুমতি ছাড়া শিল্পের নকল নির্মাণ চরমভাবে অগ্রহণযোগ্য।

এখানে একটা ভেবে দেখার মতো বিষয় হলো, আপনার যদি কোনো দিন কেউ এসে আপনার জীবনের সমস্ত সংগ্রাম, সমস্ত শ্রম এক নিমেষে কপি করে মজা করত, আপনি কি মেনে নিতে পারতেন? শিল্পের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই ঘটছে। মিয়াজাকির রঙে-তুলিতে গড়া স্বপ্নের দুনিয়া আজ বিনা অনুমতিতে মজা করার এক খেলনায় পরিণত হয়েছে।

ব্যক্তিগত তথ্যের লুকোচুরি

শুধু শিল্পের অপমানের দিক থেকে দেখলেও পুরো চিত্রটা ধরা পড়ে না। আরও ভয়ঙ্কর বিপদের দিক রয়েছে, যেটা অনেকেই অবহেলা করছেন সেটি হল নিজস্ব ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা।

ঘিবলি ফিল্টার ব্যবহার করতে গিয়ে যখন আপনি নিজের ছবি আপলোড করেন, সেটি শুধু আপনার একটি ঘিবলি স্টাইলে পরিবর্তন করছে না। বরং আপনার মূল ছবিটিও রয়ে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট টুলের সার্ভারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনি যদি পরে সেই ছবি মুছেও দেন, সেটি তখনও সার্ভারের ডেটাবেসে থেকে যেতে পারে। ভবিষ্যতে সেই ছবি দিয়ে এআই নিজেকে আরও প্রশিক্ষিত করতে পারে, এমনকি আপনার অজান্তেই কোনো বিজ্ঞাপন বা অ্যাপ্লিকেশনে আপনার মুখের পরিবর্তিত রূপ ব্যবহার করতে পারে।

কল্পনা করুন একদিন হঠাৎ করেই আপনি দেখলেন, একটি স্মার্টফোন অ্যাপে আপনার ঘিবলি-রূপী ছবি ঘুরছে। অথচ আপনি কোনো অনুমতিই দেননি! সেই মুহূর্তে আপনার ভয়, হতাশা আর রাগ কেমন হবে, একটু চিন্তা করে দেখুন।

আইনগত ঝুঁকি ও সামাজিক দ্বন্দ্ব

এখানেই শেষ নয়। যদি আপনি মজা করে কোনো সেলিব্রিটির ছবি ঘিবলি ফিল্টারে ব্যবহার করেন, তাহলে বিষয়টি আরও জটিল হতে পারে।
আইন বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, অপরের ছবি বা ব্যক্তিগত পরিচয় ব্যবহার করে কোনো ডিজিটাল রূপ তৈরি করা কপিরাইট লঙ্ঘনের আওতায় পড়তে পারে। বিশেষ করে কোনো পাবলিক ফিগারের ছবি নিয়ে এরকম করলে আইনি নোটিশ বা ক্ষতিপূরণ দাবি পর্যন্ত আসতে পারে।

তার মানে, মজার ছলে করা একটি ছোট্ট কাজও আপনাকে বড়সড় আইনি সমস্যায় ফেলে দিতে পারে। আর এই ঝুঁকি এখন আর কল্পনার বিষয় নয়, বাস্তবে ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে। সুতরাং খেয়াল রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ, নিজের ছবির পাশাপাশি অন্যের ছবিকেও এমন প্রযুক্তির হাতে তুলে দেবার আগে দশবার ভাবা উচিত।

প্রযুক্তি ও শিল্পের টানাপোড়েন

অনেকেই বলেন, প্রযুক্তির অগ্রগতিকে রোধ করা সম্ভব নয়। অতীতেও যখন ফটোশপ বা ডিজিটাল আর্ট টুলস বাজারে এসেছিল, তখনও শিল্পী সমাজের একাংশ আশঙ্কা করেছিল, শিল্পের মৃত্যু ঘটবে। কিন্তু সময়ের সাথে প্রমাণ হয়েছে, শিল্পের আসল মূল্য কখনও কৃত্রিমভাবে মুছে ফেলা যায় না।

তবে এখানে বড় প্রশ্নটা অন্যখানে। যখন কোনো প্রযুক্তি শিল্পীর মৌলিকতা কপি করে, অথচ শিল্পীকে স্বীকৃতি দেয় না, তখন সেটা কেবল প্রযুক্তির অগ্রগতি নয়, বরং শিল্পীর প্রতি সরাসরি অবমাননা।
ডিজিটাল অধিকার সংস্থাগুলোর মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যদি মানুষের পরিশ্রম আর সৃষ্টিকে সম্মান না করে, তবে ভবিষ্যতে এটি শিল্প এবং শিল্পীর মধ্যে এক গভীর বিভেদ তৈরি করবে। এমন বিভেদ যেটা সহজে পূরণ করা যাবে না।

সুতরাং শুধু মজা নয়, নিজেদের সৃষ্টিশীলতার, সম্মান এবং অধিকার বাঁচিয়ে রাখাটাও আমাদের দায়িত্ব। বিশেষ করে যখন প্রযুক্তি আর আনন্দের মাঝের সীমানা এতটা ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে।

সেলফি আনন্দের আড়ালে ডেটা শিকার

আজকের দিনে আমরা হয়তো খুব সহজে একটা ছবি দিলাম, আর মজা পেলাম, এমনভাবে বিষয়টি দেখি। কিন্তু প্রযুক্তির বড় বড় সংস্থাগুলো ঠিক কীভাবে আমাদের তথ্য ব্যবহার করে সেটি গভীরভাবে ভাবার সময় এখন এসেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক এআই টুল বা ফিল্টার-ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন ছবি আপলোডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর মেটাডেটা সংগ্রহ করে। এই মেটাডেটা শুধু আপনার মুখের কাঠামো নয়, আপনার ত্বকের রঙ, চোখের গঠন, এমনকি আবেগ প্রকাশের ভঙ্গিও বিশ্লেষণ করতে পারে। এই সব তথ্য ভবিষ্যতে ব্যবহার হতে পারে উন্নত ফেসিয়াল রিকগনিশন সিস্টেম তৈরিতে।

আপনি হয়তো ভাবছেন, এতে ক্ষতি কী? সমস্যা হলো, এই ধরনের তথ্য কখন, কোথায় এবং কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার হবে, তা আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। ভবিষ্যতের কোনো অজানা পরিস্থিতিতে, আপনার নিজেরই দেয়া ছবি আপনার বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হতে পারে, তখন আর কিছু করার থাকবে না।

ভার্চুয়াল জগতের বাস্তব বিপদ

যখন আমরা ঘিবলি ফিল্টারের মতো ট্রেন্ডে মজা পাই, তখন হয়তো ভেবে দেখি না, এই ডিজিটাল কপি সংস্কৃতি আমাদের মানসিকতাতেও একটা পরিবর্তন আনছে।
মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘিবলি বা অন্য যেকোনো এআই ফিল্টার যখন মানুষকে আরও আকর্ষণীয়, ফ্যান্টাসি-ভিত্তিক রূপে দেখায়, তখন অনেকেই নিজের বাস্তব রূপ নিয়ে অসন্তুষ্ট বোধ করতে শুরু করে। এতে করে সেলফ ইমেজ ডিসঅর্ডার, আত্মসম্মানহানী, এমনকি বিষণ্ণতার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

বিশেষ করে কিশোর-কিশোরীদের জন্য এই বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। সামাজিক মাধ্যমে প্রতিনিয়ত কৃত্রিম সৌন্দর্য্যের সাথে তুলনা করতে করতে তারা নিজেদের বাস্তব চেহারা বা জীবনকে তুচ্ছ ভাবতে পারে, যা ভবিষ্যতে আত্মবিশ্বাসের ওপর বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

চুরি হওয়া সৃষ্টিশীলতা ও তার দুঃখ

ঘিবলি ফিল্টার আমাদের আনন্দ দিলেও, শিল্পী সমাজের বড় একটি অংশ আজ তাদের সৃষ্টি চুরি হওয়ার দুঃখ বয়ে বেড়াচ্ছে।
বিশিষ্ট ডিজিটাল আর্টিস্ট এবং অ্যানিমেটর লিনা হোয়াং এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, আমরা শিল্প সৃষ্টি করি আত্মা ঢেলে, অনুভূতি দিয়ে। যখন এআই সেই শিল্প কপি করে একটা মজার খেলা বানায়, তখন মনে হয় কেউ যেন আমাদের আত্মাকে হালকাভাবে নিচ্ছে।

এমন অনুভূতি কেবল লিনার একার নয়। সারাবিশ্বের হাজার হাজার স্বাধীন শিল্পী আজ এই চুরি হওয়া সৃষ্টিশীলতার বিরুদ্ধে নিজেদের লড়াই করছেন। প্রযুক্তির অগ্রগতিকে থামানো সম্ভব না হলেও, এর নৈতিক দিকগুলো নিয়ে আমাদের সচেতন হওয়া আবশ্যক। কারণ শিল্প শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি একেকটি মানুষের জীবন ও আত্মার প্রতিফলন।

ভবিষ্যতের সতর্ক বার্তা

যদি আমরা এখনই প্রযুক্তির ব্যবহারে সচেতন না হই, তাহলে ভবিষ্যতে ব্যক্তিগত তথ্যের অপব্যবহার, শিল্পের অসম্মান এবং সামাজিক বিভাজন আরও বাড়তে পারে।
ডিজিটাল রাইটস অ্যাডভোকেসি গ্রুপ Electronic Frontier Foundation (EFF) স্পষ্ট করে বলেছে, ব্যক্তিগত ডেটা ব্যবহারে স্বচ্ছতা ও সম্মতির প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা না হলে, সাধারণ মানুষই একদিন প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় শিকার হয়ে উঠবে।

সুতরাং ঘিবলি ফিল্টারে ছবি আপলোড করার আগে শুধু মজা নয়, একটু থেমে ভেবে দেখা জরুরি, আমি কী আমার তথ্য, আমার সম্মান, আমার ভবিষ্যত নিরাপত্তাকে একটি ক্লিকের বিনিময়ে বিলিয়ে দিচ্ছি না তো?

নিরাপদ থাকার কয়েকটি পরামর্শ

বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললে এই বিপদের আশঙ্কা অনেকাংশে কমানো সম্ভব:

  • কখনোই নিজের বা অন্যের ব্যক্তিগত ছবি অজানা বা সন্দেহজনক অ্যাপে আপলোড করবেন না।
  • কোনো ফিল্টার অ্যাপ ব্যবহারের আগে তার প্রাইভেসি পলিসি পড়ে দেখুন, কীভাবে তারা আপনার তথ্য সংরক্ষণ করে।
  • সম্ভব হলে অ্যাপ্লিকেশনে (ডাটা ডিলিট) অনুরোধ করার অপশন থাকলে সেটি ব্যবহার করুন।
  • নিজের ছবি ব্যবহারের আগে ভেবে নিন, আপনার কি সত্যিই দরকার এই কাজটি?
  • প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি নিজের বাস্তব জীবনের সম্মান ও সুরক্ষার বিষয়টিও সমানভাবে গুরুত্ব দিন।

শেষ কথা

ঘিবলি ফিল্টারের রঙিন জগত আমাদের এক মুহূর্তের আনন্দ দেয়, এক ক্লিকেই কল্পনার রাজ্যে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। কিন্তু সেই আনন্দের আড়ালে লুকিয়ে থাকা বিপদের ছায়াকে অগ্রাহ্য করা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। শিল্পীর সম্মান, নিজের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা, আর ভবিষ্যতের সম্ভাব্য বিপদ, সবকিছু মিলিয়ে আমাদের দায়িত্ব এখন আরও বেশি।

জীবন নিয়ে খেলবেন না! কয়েক সেকেন্ডের মজার জন্য নিজের পরিচয়, নিজের পরিশ্রম, নিজের সম্ভাবনা এক মুহূর্তেই অন্যের হাতে তুলে দেবেন না। মনে রাখুন, আনন্দ তখনই প্রকৃত হয় যখন তা নিরাপদ থাকে। সচেতন হন, সতর্ক থাকুন, আর জীবনটাকে বাঁচান প্রযুক্তির অদৃশ্য ফাঁদ থেকে।

Written & Researched by Writesomnia

The post জীবন নিয়ে খেলবেন না! ঘিবলি ফিলটারে বড় বিপদ। appeared first on Trickbd.com.


Monday, April 28, 2025

কিভাবে v0.dev এর অ্যাপ Github এ কানেক্ট করবেন?

কিভাবে v0.dev এর অ্যাপ Github এ কানেক্ট করবেন?

WELLCOME BACK

H

ello guys. How are you all? I hope you are all well. I came again with a post. Let’s go..

এর আগের পোস্টে v0.dev থেকে কিভাবে Ai ব্যবহার করে অ্যাপ তৈরি করবেন এটি পোস্ট করছিলাম।

তবে সমস্যা হচ্ছে যে এটি আসলেই কিভাবে অ্যাপ তৈরি করবেন?


তো বলি এই কোড গুলো আপনাকে Github এ কানেক্টে করে সেগুলো থেকে অ্যাপ তৈরি করতে হবে। এই পোস্ট সেটি দেখাবো যে কিভাবে Github কানেক্টে করবেন এবং পরের পোস্ট বলবো কিভাবে এটি অ্যাপ বানাবেন।

তো চলুন শুরু করা যাক।

আগের পোস্ট:

কিভাবে ফ্রীতে Ai ব্যবহার করে v0.dev থেকে ১ মিনিটেই যেকোনো অ্যাপ/ওয়েবসাইট তৈরি করবেন?

কিভাবে কানেক্টে করবেনঃ

v0.dev যেহুতে Vercel.com এর সাথে যুক্ত তাই, সব Deployed অ্যাপ সেখান থেকেই হয়। তাই Vercel.com এ যান।

লগইন অটো থাকবে যদি v0.dev ব্যবহার করে থাকেন। আপনি যেই project টি অ্যাপ এ করবেন সেটিতে ক্লিক করুন।

এখম এখানে

Github এ ক্লিক করে Github অ্যাকাউন্ট কানেক্টে করুন (এটি parsonal তাই দেখালাম না, এটি অনেক সহজ তাই দেখানো লাগবে না শুধু কানেক্টে এ ক্লিক করলে আবার এখানে নিয়ে আসবে)

কানেক্টে হলে এখন রেপোটারি যুক্ত করতে হবে, যেটাতে এই কোড গুলো সেভ হবে। যদি রেপোটারি না থাকে তাহলে Github থেকে রেপোটারি তৈরি করে নিয়েন।

রেপোটারি তৈরি হলে এখানে আপনার রেপোটারি দেখাবে যেটিতে কানেক্টে করবেন সেটিতে ক্লিক করুন।

কানেক্টে হয়ে গেছে

তারপর আপনার Github রেপোটারি তে এগুলো সেভ হবে, এমন কিছু দেখাবে



পরের পোস্টে দেখাবে কি করে এগুলো কোড থেকে অ্যাপ তৈরি করবেন।

THE END

S

o friends, that’s it for today. See you in another post. If you like the post then like and comment. Stay tuned to Trickbd.com for any updates.

The post কিভাবে v0.dev এর অ্যাপ Github এ কানেক্ট করবেন? appeared first on Trickbd.com.


একদম ফ্রীতে Text To Image জেনারেট করুন! [No limit]

একদম ফ্রীতে Text To Image জেনারেট করুন! [No limit]

WELLCOME BACK

H

ello guys. How are you all? I hope you are all well. I came again with a post. Let’s go..


বর্তমান Ai এর ব্যবহার মনে হয় মানুষের প্রতিদিনের সঙ্গী হয়ে গেছে।সব কিছুতেই Ai ব্যবহার। আগে যেসব প্রশ্নের উত্তর খুজতে Google এ সার্চ করা লাগতো কিন্তু এখন সবাই এটিতে Ai ব্যবহার করে থাকে।

তো আসল কথা যেটা, আজকে আমি একটি এমন ওয়েবসাইট নিয়ে এসেছি যেখানে আপনি একদম ফ্রীতে কোনো রকম লিমিট ছাড়া Text To Image জেনারেট করতে পারবেন!

অনেক ওয়েবসাইট থাকে যেগুলো হালকা করে জেনারেট করতে দিয়ে লিমিট শেষ হয় এবং Paid করতে বলে, অনেক মানে সব Tool ই এটি করেই Paid করা লাগে।

আজকে যে ওয়েবসাইট নিয়ে কথা বলবোঃ

  • আপনি একদম ফ্রীতে Text To Image জেনারেট করতে পারবেন। একদম Hi Quality এবং একদম সুন্দর ডিজাইন এর। মতেল রয়েছে সিলেক্ট করে আরো সুন্দর Image জেনারেট করতে পারবেন।
  • ডাউনলোড করতে পারবেন। যে ছবিটি জেনাীেট করবেন সেটির Background রিমুভ ও করতে পারবেন।
  • একদম ফাস্ট জেনারেট করতে পারবেন। ফ্রীতে একসাথে ২ টি করে ছবি জেনারেট করতে পারবেন।
  • আপনাকে হয়তো দেখাবে যে 10 ডেইলি লিমিট আছে তবে এটি শুধু দেখায়, আপনি ছবি জেনারেট করতে পারবেন সমস্যা নেই।

কিভাবে ফ্রীতে জেনারেট করবেন?

প্রথমেই এ যান। আমি ডিরেক্ট Sign up লিংক দিছি।

এখন Sign up করে নিন।

এখন এখানে ক্লিক করুন

এই হলো জেনারেটর এখানে থেকে আপনি জেনারেট করতে পারবেন:

উদাহরণঃ

আমি একটি Simple ভাবে তৈরি করে দেখাচ্ছি

প্রথমে মডেল সিলেক্ট করলাম।

এখন একটি থেকে দুটি ইমেজ করে দিবো, আপনি চাইলে ছবির Size টিক করতে পারেন।

এখন একটি Simple prompt দিলাম। আমি অল্প লিখছি তাই তেমন করে ছবি দিবে না, যেমন লিখবেন তেমন ছবি দিবে।



আশাকরি বুঝে গেছেন, কোনো সমস্যা হলো কমেন্ট এ বলবেন।

THE END

S

o friends, that’s it for today. See you in another post. If you like the post then like and comment. Stay tuned to Trickbd.com for any updates.

The post একদম ফ্রীতে Text To Image জেনারেট করুন! [No limit] appeared first on Trickbd.com.