Thursday, October 31, 2024

একদম ফ্রীতে মাত্র কয়েক মিনিটে নিয়ে নিন ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড। তাও আবার আপনার নিজের ডকুমেন্ট দিয়ে। আর পেমেন্ট করুন ফেসবুক,গুগলসহ প্রায় সব ওয়েবসাইটে

আসসালামু আলাইকুম। ট্রিক বিডিবাসী আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন ট্রিক নিয়ে বা তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে কথা বলবো ফ্রি ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড সম্পর্কে

ক্যাপশন দেখে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, ফ্রিতে ইন্টারন্যাশনাল কার্ড কিভাবে নেওয়া যায় সে বিষয়ে কথা লিখবো।
হ্যাঁ, আর এই ফ্রি কার্ড টি দিচ্ছে হচ্ছে Digifinex নামের একটি কোম্পানি যা প্রায়ই Bybit ইন্টারন্যাশনাল কার্ডের মত।
কিন্তু বাইবিট কার্ড শুধুমাত্র ইউরোপিয়ানদের জন্য ছিল, কিন্তু আপনি এই কার্ডটি আপনার নিজস্ব ডকুমেন্ট দিয়ে পাবেন।

তো আর বেশি কথা না বাড়িয়ে আসল পোস্টে চলে যাওয়া যাক:
( আমার মনে হয় লেখার থেকে ছবিগুলো দেখে আপনারা ভালো বুঝতে পারবেন, চেষ্টা করেন ছবিগুলো দেখে সমস্ত কিছু বোঝার, আর ছবি দেখেও যদি কার্ডটির আবেদন না করতে পারেন, তাহলেও নিচে অন্য ব্যবস্থাও আছে)

আমি কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে লিখেছি। সেগুলো হলোঃ
১. কার্ডের আবেদনের জন্য প্রথমে আপনাকে নিচের লিংকে যেতে হবে। ট্রিকবিডি-র নিয়ম অনুযায়ী আমি রেফারসহ লিংক এবং রেফার ছাড়া লিংক দুইটাই যোগ করে দিয়েছি। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে চেষ্টা করবেন আমার রেফার লিংক দিয়ে একাউন্ট করার অর্থাৎ কার্ডের জন্য আবেদন করা । কারণ আপনাদের জন্য এত কষ্ট করে লিখছি এইটুকু তো বলতেই পারি।😊 আর রেফার সহ লিংকে একাউন্ট করলে,আমিও বোনাস পাবো,পরবর্তী রেওয়ার্ড পেতে আপনার জন্য ও সুবিধা হবে।

রেফার সহ লিংক

রেফার ছাড়া লিংক

 

২. আপনার ইমেইল দেওয়ার পরে সেখানে কোড সেন্ড করুন তারপর পরবর্তীতে কোড নিয়ে বসিয়ে ওকে করে দিন লগইন অথবা রেজিস্টার এ ক্লিক করে।

৩. এখানে কিছু দেখাবে যে আপনি উপরোক্ত দেশগুলোর নাগরিক কিনা কারণ উপরোক্ত দেশগুলোর নাগরিক কার্ড এপ্লাই করতে পারবেনা। এইখানে ” Not belonging to these countries can apply card” এ  আপনি ক্লিক করে ওকে করে দেন।

৪. তারপরে জিজ্ঞেস করবে আপনি আমেরিকার নাগরিক কিনা যেহেতু আপনি আমেরিকার নাগরিক না তাহলে উপরের অপশনটি সিলেক্ট করে ওকে করে দেন। (যদিও আমেরিকার নাগরিক এই কার্ড অর্ডার দিবে না) 😊

৫. তারপর আপনি বাংলাদেশ অথবা আপনার যে দেশের নাগরিকত্বের কার্ড রয়েছে সেই দেশের নাম সিলেক্ট করুন। এবং আপনার নাগরিকত্বের কার্ড অর্থাৎ এনআইডি কার্ডের অথবা পাসপোর্ট এর ছবি সিলেক্ট করে দিবেন। এখানে মনে রাখার বিষয় হচ্ছে যদি আপনার এন আই ডি কার্ড হয় তাহলে চেষ্টা করবেন সামনের পার্ট এবং পেছনের পার্ট এর ছবি একদম ক্লিয়ার হয় এবং ছবির চার কোনা স্পষ্ট থাকে। আর পাসপোর্ট হলে পাসপোর্ট এর ছবিসহ সমস্ত লেখা স্পষ্ট বোঝা যায়।
উল্লেখ্য ব্যাপার হচ্ছে আইডি কার্ড হলে পুরাতন এনআইডি কার্ড অথবা স্মার্ট কার্ড হলেও হবে। কোন সমস্যা নেই।

৬. এরপর আসবে আপনার লাইভ ক্যামেরা ভেরিফিকেশন। অর্থাৎ আপনার কাছে যে কোন ডকুমেন্টের ছবি থাকতেই পারে, কিন্তু আপনি সেই ব্যাক্তি কিনা সেটা পরীক্ষার জন্য এই ভেরিফিকেশন।
এটা অনেকেই কঠিন মনে করে। আমি স্ক্রিনশট দিয়েছি এখানে কিছুই না শুধুমাত্র ক্যামেরার চারদিক দিয়ে মাথা ঘুরাতে হবে। পর্যাপ্ত আলো থাকতে হবে । ক্যামেরার অন ফোকাসে থাকতে হবে।

৭. আপনার লাইভ ক্যামেরা ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে তখনই দেখিয়ে দেবে অথবা কিছু সময় নিতে পারে আপনি আপনার ইমেইল চেক করবেন অথবা অ্যাপ ডাউনলোড দিয়ে সেখানে দেখতে পারবেন।

৮. অ্যাপ ডাউনলোড করবেন তারপরে লগইন করবেন, তারপরে উপরেই কার্ড অপশন পাবেন।

৯. সেখানে দেখবেন আপনার কার্ডটি আসছে কিনা। খুব বেশি সময় নেয় না অতি দ্রুতই দিয়ে দেয়। তারপরেও কিছু সময় হয়তো ওদের আপডেটের কারণে সময় লাগতে পারে।

 

১০. যদি আপনার কার অতি দ্রুতই দিয়ে থাকে তাহলে দেখতে পারবেন যে আপনার কার্ড দেখা যাচ্ছে এবং আপনি যদি আপনার কার্ডের সমস্ত ডিটেলস দেখতে চান তাহলে আপনাকে, যেকোনো দ্বিতীয় স্তরের নিরাপত্তা অর্থাৎ টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অন করতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনি Google Authenticator এটা ব্যবহার করতে পারেন।

তো এই হচ্ছে আপনাদের কার্ড এটি আপনি ইন্টারন্যাশনাল অনেক ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারবেন। আমি চেষ্টা করব পরবর্তীতে আরেকটি পোস্ট করার যে কিভাবে এই কার্ডে আপনি ডলার লোড করবেন।

তারপরেও যদি কোন ব্যক্তি বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে নিম্নের ভিডিওটি দেখতে পারেন এখানে সম্পূর্ণ টিউটোরিয়াল রয়েছে:

আজকের মত এ পর্যন্তই, ট্রিকবিডিতে আসবো আবার নতুন কোন পোস্ট নিয়ে ।

আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ এত সময় নিয়ে পোস্টটি পড়ার জন্য।😊

The post একদম ফ্রীতে মাত্র কয়েক মিনিটে নিয়ে নিন ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড। তাও আবার আপনার নিজের ডকুমেন্ট দিয়ে। আর পেমেন্ট করুন ফেসবুক,গুগলসহ প্রায় সব ওয়েবসাইটে appeared first on Trickbd.com.


Wednesday, October 30, 2024

AI দিয়ে যেকোন ভিডিওকে কার্টুনে রুপান্তিত করুন খুব সহজেই With Goenhance.AI

AI দিয়ে যেকোন ভিডিওকে কার্টুনে রুপান্তিত করুন খুব সহজেই With Goenhance.AI

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

প্রিয় ট্রিকবিডি বাসি কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তা’আলার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন।আপনাদের দোয়া ও ভালবাসায় আমিও অনেক ভাল আছি।

আজকে আলোচনা করবো অসাধারণ একটি AI ওয়েবসাইট সম্পর্কে যার মাধ্যমে আপনি যেকোন ভিডিওকে কার্টুনে রুপান্তিত করতে পারবেন।

বর্তমান আমাদের দৈন্দিন জীবনে AI অনেক প্রভাব ফেলছে।AI যেমন আমাদের কাজকে নিখুত ভাবে করে দিচ্ছে সেই সাথে আমাদের সময়কেও বাচিয়ে দিচ্ছে।

আমি আপনাদের যে ওয়েবসাইট সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি আপনি ঐ ওয়েবসাইট দিয়ে Cute Anime,2.5d,japan style carton, pixel style,origami style কার্টুন তৈরি করতে পারবেন।
কিভাবে কাজটি করবেন চলুন দেখে নেওয়া যাক।

প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন GoEnhance.ai

ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার পর আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে লগিন করে নিবেন।

এরপর Try Go Enhance For Free এই লেখাটিতে ক্লিক করবেন।

একটু নিচে স্ক্রল করার পর দেখতে পাবেন try video to animation এই লেখাতে ক্লিক করুন।

এরপর এই ওয়েবসাইটটিতে একটু ফিডব্যাক চাইবে আপনি আপনার মন মত রেটিং ও ফিডব্যাক দিয়ে দিবেন।

এরপর একটি বক্স দেখতে পাবেন যেখানে লেখা রয়েছে Drag & Drop Or Click To Upload ঐ বক্সে ক্লিক করে আপনার ভিডিওটি আপলোড করে দিন।সর্বোচ্চ ৫০ এম্বির ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।

ভিডিও আপলোড করে দেওয়ার পর আপনি কেমন স্টাইলের কার্টুন তৈরি করতে চাইছেন তা সিলেক্ট করে দিন।

এরপর আপনার ভিডিও Duration মানে আপনি আপনার ভিডিও কত সেকেন্ড/মিনিটের করতে চাইছেন তা সিলেক্ট করে দিন।আমরা যেহেতু ফ্রি-তে এই ওয়েবসাইটটি ব্যাবহার করছি তাই সর্বোচ্চ ৫সেকেন্ডের ভিডিও তৈরি করতে পারবো।
আপনি যদি তাদের ওয়েবসাইটে নির্ধারিত টাকার মাধ্যমে সাবস্ক্রিপশন করে থাকেন তাহলে বড় সাইজের ভিডিও তৈরি করতে পারবেন ।

এরপর generate এ ক্লিক করে কিছুক্ষন সময় অপেক্ষা করুন।

দেখুন আমার ভিডিও তৈরি হয়ে গেছে এখন ডাউনলোড আইকনে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিবেন।

অরিজিনাল ভিডিও

কার্টুনে রুপান্তিত ভিডিও

এই ওয়েবসাইট দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ভিডিও কার্টুনে রুপান্তিত করার জন্য এই ওয়েবসাইটটি আমার কাছে বেস্ট ওয়েবসাইট মনে হয়েছে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

পরিশেষে আর কথা না বাড়িয়ে আজ এইখানেই বিদায় নিচ্ছি আমি

সোহেল আরমান রাজু

আমার সাথে যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারবেন Facebook – Instagram – My Telegram Channel

পোস্টের কোন অংশে ভুলক্রটি হলে সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।

সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন ও নিয়মিতো ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন এই প্রত্যাশায় বিদায় নিচ্ছি,ধন্যবাদ

আল্লাহ হাফেজ

The post AI দিয়ে যেকোন ভিডিওকে কার্টুনে রুপান্তিত করুন খুব সহজেই With Goenhance.AI appeared first on Trickbd.com.


Tuesday, October 29, 2024

পাওয়ারফুল bangla article spinner ব্যবহার করে আপনার বাংলা আর্টিকেল লিখে নিন নতুন করে

পাওয়ারফুল bangla article spinner ব্যবহার করে আপনার বাংলা আর্টিকেল লিখে নিন নতুন করে

এবার বাংলা আর্টিকেল কে ও স্পিন করে লিখে নিতে পারবেন অনেক সহজেই। ‌

অনলাইনে অনেক আর্টিকেল স্পিনার আছে কিন্তু বাংলা ভাষার জন্য সঠিকভাবে কাজ করে এমন টুলস অনলাইনে পাওয়া প্রায় মুশকিল। তাই আপনাদের সামনে নিয়ে এলাম একটি পাওয়ারফুল বাংলা আর্টিকেল স্পিনার বা রি রাইটার tools।

এটি কিভাবে কাজ করে এই bangla article spinner

এটি মূলত আপনার বাংলা আর্টিকেলকে নতুন করে লিখে দেয়। এখানে শুধু আপনার আর্টিকেল পেস্ট করতে হবে এবং ক্যাপচা সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট করলে নতুন আর্টিকেল পেয়ে যাবেন।

বর্তমানে আর্টিকেল স্পিনার অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিন্তু বাংলা ভাষার জন্য সঠিক আর্টিকেল স্পিনার প্রায় পাওয়া মুশকিল। ‌

কিন্তু এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ বাংলা ভাষার উপর তৈরি। যা আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল টপিকে চলে যাওয়া যাক।

ধাপঃ

  1. প্রথমে bangla article spinner টি ওপেন করুন।
  2. সেখানকার এডিটরে আপনি আর্টিকেল লিখতে পারবেন অথবা আপনার লেখা আর্টিকেল পেস্ট করতে পারবেন।
  3. আর্টিকেল পেস্ট করা হয়ে গেলে ক্যাপচা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
  4. এবং ক্যাপচা সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে সাবমিট করুন।

এবং একটি স্পিন করা নতুনভাবে লেখা আর্টিকেল পেয়ে যাবেন। যেটা কপি করে আপনি আপনার সাইটে পোস্ট করতে পারবেন। যা কখনো কপিরাইট আসবে না।

আমি নিচে দুইটি স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি।

bangla article spinner

এখানে আপনি আনলিমিটেড ওয়ার্ড এর আর্টিকেল জেনারেট করতে পারবেন একদম ফ্রিতে।

এই tools টি সাধারণত বাংলা ভাষার উপর ফোকাস করে তৈরি করা হয়েছে। কারণ অনলাইনে অনেক আর্টিকেল স্পিনার পাওয়া গেলেও বাংলা ভাষার ওপর আর্টিকেল স্পিনার পাওয়া প্রায় দুর্লভ। অনলাইনে কিছু বাংলা ভাষার উপরে তৈরি আর্টিকেল  স্পিনার পাওয়া গেলেও সেগুলো সঠিকভাবে কাজ করে না

ধন্যবাদ সবাই ভালো থাকবেন এবং আমার ওয়েবসাইট থেকে Sam Online ftp server রিভিউ আসার আমন্ত্রণ রইল।

The post পাওয়ারফুল bangla article spinner ব্যবহার করে আপনার বাংলা আর্টিকেল লিখে নিন নতুন করে appeared first on Trickbd.com.


বিভিন্ন দেশের ভিসা চেক করার নিয়ম জানুন

বিভিন্ন দেশের ভিসা চেক করার নিয়ম জানুন

ডিজিটাল যুগে ভিসা নিয়ে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ভুয়া ভিসা এবং প্রতারক চক্রের কারসাজিতে অনেকেই বিদেশ যাত্রার স্বপ্ন ভেঙে যাওয়ার বেদনা নিয়ে ফিরে আসেন। তাই বিদেশ ভ্রমণের পূর্বে ভিসার সত্যতা যাচাই করা অত্যন্ত জরুরি।
আগেকার দিনে ভিসা যাচাই করার জন্য বিভিন্ন দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হতো। কিন্তু এখন আর সেই ঝামেলা নেই। বর্তমানে ঘরে বসেই পাসপোর্ট নাম্বার ব্যবহার করে আপনার ভিসার সত্যতা নিশ্চিত করতে পারবেন অনলাইনে।

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করার পদ্ধতি-


বিভিন্ন দেশের জন্য ভিসা চেক করার নিয়ম ভিন্ন হতে পারে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
প্রথমে আপনার পছন্দের ইন্টারনেট ব্রাউজার (যেমন গুগল ক্রোম, মজিলা ফায়ারফক্স) খুলুন।
গুগল সার্চবারে গিয়ে আপনি যে দেশের ভিসা চেক করতে চান, সেই দেশের নামের সাথে “Visa Check” লিখে সার্চ করুন।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি দুবাইয়ের ভিসা চেক করতে চান, তাহলে লিখুন “Dubai Visa Check”।
সার্চ রেজাল্ট থেকে সংশ্লিষ্ট দেশের অফিসিয়াল ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট অথবা ভিসা প্রসেসিং ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন।
ওয়েবসাইটে প্রবেশের পর “Visa Status”, “Check Visa”, “Track Application” ইত্যাদি লেখা অনুসন্ধান করুন।
নির্দেশিত স্থানে আপনার পাসপোর্ট নাম্বার, জন্ম তারিখ, ভিসা আবেদন নম্বর ইত্যাদি তথ্য প্রদান করুন।
“Submit” অথবা “Check Status” বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার ভিসার স্ট্যাটাস স্ক্রিনে দেখানো হবে। ভিসা অনুমোদিত হয়েছে কিনা, ভিসার মেয়াদ কতদিন, কতবার প্রবেশের অনুমতি রয়েছে, ইত্যাদি তথ্য জানতে পারবেন।
কিছু জনপ্রিয় দেশের ভিসা চেক করার নিয়ম দেখানো হলো-

কাতারের ভিসা চেক করুন-


নিচের ধাপগুলো ফলো করে ভারতের ভিসা হয়েছে কিনা চেক করুন।
ধাপ ১: ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন- ভিসা চেক করার জন্য https://ift.tt/wgapKm5
ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
ধাপ ২: একাউন্ট তৈরি করুন
এরপরে Create a tracker account তৈরি করতে হবে। এজন্য Create your account বাটনে ক্লিক করে Unique client identifier or client ID, Application number, First & Last name, Date of birth এবং Country সিলেক্ট করে next step অপশনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: পাসওয়ার্ড দিন
এই পর্যায়ে Password দিতে হবে। একটি শক্তিশালী Password দিতে হবে এবং Password মনে রাখতে হবে। কারণ পরবর্তীতে লগইন করতে Password লাগবে।
ধাপ ৪: একাউন্টে লগইন করুন-
এখন সরাসরি Sing in বাটনে ক্লিক করে ক্লাইন্ট আইডি ও পাসপোর্ট দিয়ে লগইন করুন। এবার সব ঠিকঠাক থাকলে ভারতের ভিসার যাবতীয় ইনফরমেশন চলে আসবে।
কাতারের ভিসা প্রসেসিং টাইম কেমন লাগবে?
কাতারের একেক ভিসার প্রসেসিং টাইম একেক রকম।ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত। আবার স্টুডেন্ট ভিসার প্রসেসিং টাইম সবোর্চ্চ ২ মাস‌। এছাড়া এদেশের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রসেসিং টাইম ৩-৪ মাস।
তবে অনেক সময় ভিসা প্রসেসিং হতে এর থেকেও কম সময় লাগে। তাছাড়া কখনো কখনো এর চেয়ে আরো বেশি সময়ও লাগতে পারে।

কানাডা ভিসার স্ট্যাটাস চেক-


নিচের ধাপগুলো ফলো করে কানাডা ভিসা হয়েছে কিনা চেক করুন।
ধাপ ১: ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন- কানাডা ভিসা চেক করার জন্য https://ift.tt/Xfn5NLr ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

ধাপ ২: একাউন্ট তৈরি করুন-
এরপরে Create a tracker account তৈরি করতে হবে। এজন্য Create your account বাটনে ক্লিক করে Unique client identifier or client ID, Application number, First & Last name, Date of birth এবং Country সিলেক্ট করে next step অপশনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: পাসওয়ার্ড দিন
এই পর্যায়ে Password দিতে হবে। একটি শক্তিশালী Password দিতে হবে এবং Password মনে রাখতে হবে। কারণ পরবর্তীতে লগইন করতে Password লাগবে।
ধাপ ৪: একাউন্টে লগইন করুন
এখন সরাসরি Sing in বাটনে ক্লিক করে ক্লাইন্ট আইডি ও পাসপোর্ট দিয়ে লগইন করুন। এবার সব ঠিকঠাক থাকলে কানাডা ভিসার যাবতীয় ইনফরমেশন চলে আসবে।
এভাবেই উপরোক্ত ধাপ ফলো করে কানাডা ভিসা আসল না নকল চেক করতে পারবেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কানাডা ভিসা চেক করুন-
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কানাডা ভিসা যাচাই করতে https://ift.tt/Xfn5NLr এই লিংকে প্রবেশ করুন;
এখান থেকে Create a tracker account বাটনে ক্লিক করে কানাডা ভিসার তথ্য প্রদান করুন;
অতঃপর Sing in বাটনে ক্লিক করে Client ID & পাসপোর্ট নাম্বার দিলে কানাডা ভিসার স্ট্যাটাস জানতে পারবেন।
উপরোক্ত এই ৩ টি ধাপ ফলো করে সহজেই কানাডা ভিসার স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।
উপরোক্ত পদ্ধতির মাধ্যমে যদি কানাডা ভিসার তথ্য আসে তাহলে আপনার কানাডা ভিসা আসল। আর যদি কোন তথ্য না আসে তাহলে পুনরায় সঠিক তথ্য দিয়ে কানাডা ভিসা চেকিং করুন।
শুধু পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কি কানাডা ভিসা চেক করা যাবে?
না, শুরু পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে অনলাইনে কানাডার ভিসা চেক করার কোন পদ্ধতি নাই। অনলাইনে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করতে ক্লাইন্ট আইডি, এপ্লিকেশন নাম্বার, আবেদনকারীর নাম, জন্ম তারিখ ও দেশের নাম লাগবে।
কানাডা ভিসা প্রসেসিং টাইম কেমন লাগবে?
কানাডার একেক ভিসার প্রসেসিং টাইম একেক রকম। কানাডার ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত। আবার কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার প্রসেসিং টাইম সবোর্চ্চ ২ মাস‌। এছাড়া কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রসেসিং টাইম ৩-৪ মাস।
তবে অনেক সময় কানাডা ভিসা প্রসেসিং হতে এর থেকেও কম সময় লাগে। তাছাড়া কখনো কখনো এর চেয়ে আরো বেশি সময়ও লাগতে পারে।

ইন্ডিয়ার ভিসা চেক করুন-


নিচের ধাপগুলো ফলো করে ভারতের ভিসা হয়েছে কিনা চেক করুন।
ধাপ ১: ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন
ইন্ডিয়ার ভিসা চেক করার জন্য https://ift.tt/fy5sWkK ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
ধাপ ২: একাউন্ট তৈরি করুন
এরপরে Create a tracker account তৈরি করতে হবে। এজন্য Create your account বাটনে ক্লিক করে Unique client identifier or client ID, Application number, First & Last name, Date of birth এবং Country সিলেক্ট করে next step অপশনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: পাসওয়ার্ড দিন
এই পর্যায়ে Password দিতে হবে। একটি শক্তিশালী Password দিতে হবে এবং Password মনে রাখতে হবে। কারণ পরবর্তীতে লগইন করতে Password লাগবে।
ধাপ ৪: একাউন্টে লগইন করুন
এখন সরাসরি Sing in বাটনে ক্লিক করে ক্লাইন্ট আইডি ও পাসপোর্ট দিয়ে লগইন করুন। এবার সব ঠিকঠাক থাকলে ভারতের ভিসার যাবতীয় ইনফরমেশন চলে আসবে।
ভারতের ভিসা প্রসেসিং টাইম কেমন লাগবে?
ভারতের একেক ভিসার প্রসেসিং টাইম একেক রকম।ভারতেরর ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত। আবার কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার প্রসেসিং টাইম সবোর্চ্চ ২ মাস‌। এছাড়া কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রসেসিং টাইম ৩-৪ মাস।
তবে অনেক সময় ভিসা প্রসেসিং হতে এর থেকেও কম সময় লাগে। তাছাড়া কখনো কখনো এর চেয়ে আরো বেশি সময়ও লাগতে পারে।
ভিসা চেক করার জন্য সবসময় সংশ্লিষ্ট দেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন।
ব্যক্তিগত তথ্য যেমন পাসপোর্ট নম্বর, জন্ম তারিখ ইত্যাদি কোনো অজানা ওয়েবসাইটে প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন।
ভুয়া ওয়েবসাইট এবং প্রতারক চক্র থেকে সাবধান থাকুন।
যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক কার্যকলাপের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দূতাবাস অথবা ভিসা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করুন।
শেষকথা-
বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলেছে। এখন আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে আপনার ভিসার স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। তবে সর্বদা সতর্ক থাকবেন এবং প্রতারণার হাত থেকে সাবধান থাকবেন।

The post বিভিন্ন দেশের ভিসা চেক করার নিয়ম জানুন appeared first on Trickbd.com.


Monday, October 21, 2024

যেকোনো মুভি ও ওয়েব সিরিজ ডাউনলোড করুন সুপারফাস্ট স্পিডে, বিনামূল্যে ও বিজ্ঞাপনহীনভাবে

যেকোনো মুভি ও ওয়েব সিরিজ ডাউনলোড করুন সুপারফাস্ট স্পিডে, বিনামূল্যে ও বিজ্ঞাপনহীনভাবে

বর্তমান সময়ে বিনোদন মূলত ডিজিটাল মাধ্যমেই নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে, এবং মুভি দেখা তার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা সবাই চাইলেই এখন ঘরে বসেই আমাদের পছন্দের সিনেমা দেখতে পারি। তবে মুভি ডাউনলোড করতে গিয়ে অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন – যেমন বিজ্ঞাপনের বিরক্তি, ধীরগতির ডাউনলোড, কিংবা সঠিক লিঙ্ক না পাওয়া। এসব সমস্যা দূর করতে DjMamun.Com নিয়ে এসেছে একদম সহজ, দ্রুত এবং বিজ্ঞাপনমুক্ত মুভি ডাউনলোডের সমাধান।

DjMamun.Com কেন সবার থেকে আলাদা?

অনলাইনে মুভি ডাউনলোড করতে গেলে সাধারণত যে সমস্যাগুলো মুখোমুখি হতে হয় তা হলো বিজ্ঞাপন এবং পপআপের ঝামেলা। এছাড়াও অনেক সাইটে ভুল লিঙ্কের সমস্যাও দেখা দেয়, যা ব্যবহারকারীদের জন্য অত্যন্ত বিরক্তিকর হয়ে দাঁড়ায়। তবে DjMamun.Com এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে এইসব সমস্যার কোনো স্থান নেই। এখানে আপনি পাবেন সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপন-মুক্ত এবং সহজে মুভি ডাউনলোডের সুযোগ।

অন্যান্য অনেক সাইটের তুলনায় DjMamun.Com ব্যবহার করা অনেক বেশি সহজ এবং সাশ্রয়ী সময়। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি এমন পরিবেশ তৈরি করেছে, যেখানে তারা কোনো ঝামেলা ছাড়াই মুভি ডাউনলোড করতে পারেন। বিজ্ঞাপনের কারণে ডাউনলোডের প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা নেই এবং প্রতিটি ডাউনলোড এক ক্লিকের মাধ্যমে সহজেই করা সম্ভব।

এক ক্লিকেই মুভি ডাউনলোড – দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত

DjMamun.Com এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি আপনাকে মাত্র এক ক্লিকেই মুভি ডাউনলোডের সুবিধা দেয়। বিজ্ঞাপনের কোনো ঝামেলা ছাড়াই আপনি আপনার পছন্দের মুভিটি দ্রুতগতিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। সাইটটি অত্যন্ত সহজ এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি হওয়ায় নতুন ব্যবহারকারীরাও খুব সহজেই এর সাথে পরিচিত হতে পারবেন। শুধু তাই নয়, DjMamun.Com এর ডিজাইন এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে এটি ডেস্কটপ এবং মোবাইল উভয়েই সমানভাবে কার্যকরী।

বিজ্ঞাপন-মুক্ত ডাউনলোডের অভিজ্ঞতা

অনলাইনে মুভি ডাউনলোডের সময় প্রায়ই বিজ্ঞাপন এবং পপআপের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এর মধ্যে অনেক লিঙ্ক ভুয়া বা প্রতারণামূলক হয়ে থাকে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য বড় সমস্যা। কিন্তু DjMamun.Com এই ধরনের সমস্যাগুলো সম্পূর্ণ দূর করেছে। এখানে আপনি পাবেন একটি বিজ্ঞাপনমুক্ত পরিবেশ, যা আপনার ডাউনলোডের অভিজ্ঞতাকে আরও সহজ এবং সুন্দর করে তুলবে।

দ্রুতগতির ডাউনলোড – মুভি দেখার সময় নষ্ট করবেন না

অনেক সময় ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণে মুভি ডাউনলোডের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ধীর গতির ইন্টারনেটের কারণে মুভি ডাউনলোডের সময় অনেক সময় লেগে যায়, যা বিরক্তিকর। DjMamun.Com এর দ্রুতগতির সার্ভার সুবিধার মাধ্যমে আপনি খুব দ্রুত মুভি ডাউনলোড করতে পারবেন এবং কোনো ধরনের বিঘ্ন ছাড়াই মুভি দেখতে পারবেন।

বিভিন্ন ক্যাটাগরির মুভির সম্ভার

DjMamun.Com শুধু মুভি নয়, এখানে আপনি পাবেন বিভিন্ন ধরনের টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ, এবং কার্টুনের বিশাল সংগ্রহ। একাধিক ক্যাটাগরি এবং বিভিন্ন ফরম্যাটে মুভি ডাউনলোড করার সুযোগ রয়েছে। আপনি চাইলে আপনার পছন্দের ক্যাটাগরি বেছে নিতে পারেন এবং সহজে আপনার প্রিয় কন্টেন্টটি ডাউনলোড করতে পারেন।

DjMamun.Com এ সহজ নেভিগেশন এবং শক্তিশালী সার্চ অপশন আছে, যার মাধ্যমে আপনি যেকোনো মুভি বা সিরিজ খুব দ্রুত খুঁজে পেতে পারবেন। এটি ব্যবহারকারীদের সময় সাশ্রয় করে এবং ডাউনলোড প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করে তোলে।

DjMamun.Com থেকে মুভি ডাউনলোডের সহজ ধাপসমূহ

DjMamun.Com থেকে মুভি ডাউনলোড করা খুবই সহজ। কেবল নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করলেই আপনার পছন্দের মুভি ডাউনলোড করা সম্ভব:

  • সাইটে প্রবেশ করুন: প্রথমে DjMamun.Com এ যান।
  • মুভি খুঁজুন: আপনি যে মুভিটি ডাউনলোড করতে চান তা সার্চ বারে টাইপ করুন।
  • এক ক্লিকেই ডাউনলোড করুন: আপনার পছন্দের মুভি নির্বাচন করুন এবং ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন। কোনো ধরণের বিজ্ঞাপন বা অতিরিক্ত ধাপ ছাড়াই ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

এবার আমি ধাপে ধাপে স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে বুঝিয়ে দিচ্ছি কিভাবে ডাউনলোড করবেন!






DjMamun.Com – এর অন্যান্য বৈশিষ্ট্য

  • নিরাপত্তা: DjMamun.Com নিরাপত্তার বিষয়ে খুবই সতর্ক। এখানে আপনি মুভি ডাউনলোড করতে পারবেন কোনো ধরণের ম্যালওয়্যার বা ভাইরাসের ঝুঁকি ছাড়াই।
  • মোবাইল ও কম্পিউটার ফ্রেন্ডলি: DjMamun.Com শুধু কম্পিউটারেই নয়, স্মার্টফোনেও সমানভাবে কার্যকরী। আপনি মোবাইল থেকে খুব সহজেই এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মুভি ডাউনলোড করতে পারবেন।
  • বিভিন্ন ফরম্যাটে ডাউনলোড: DjMamun.Com আপনাকে মুভি ডাউনলোডের সময় বিভিন্ন ফরম্যাটে ডাউনলোড করার সুযোগ দেয়, যেমন 720p, 1080p ইত্যাদি। আপনার ইন্টারনেটের গতি এবং ডিভাইস অনুযায়ী আপনার পছন্দমতো ফরম্যাট নির্বাচন করতে পারবেন।
  • সহজ ন্যাভিগেশন সিস্টেম: DjMamun.Com এর নেভিগেশন সিস্টেম অত্যন্ত সহজ এবং ব্যবহারবান্ধব। যেকোনো বয়সের মানুষ এই সাইটটি খুব সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ করে তোলা হয়েছে, যাতে তারা কোনো রকম জটিলতা ছাড়াই মুভি ডাউনলোড করতে পারেন।

উপসংহার

DjMamun.Com হলো মুভি প্রেমীদের জন্য একটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম যেখানে মুভি ডাউনলোডের জন্য নেই কোনো বিজ্ঞাপনের ঝামেলা, নেই কোনো জটিল ডাউনলোড প্রক্রিয়া। মাত্র এক ক্লিকেই আপনার পছন্দের লেটেস্ট মুভি খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। যদি আপনি দ্রুত এবং বিজ্ঞাপনমুক্ত মুভি ডাউনলোডের সমাধান খুঁজছেন, তাহলে DjMamun.Com আপনার জন্য

The post যেকোনো মুভি ও ওয়েব সিরিজ ডাউনলোড করুন সুপারফাস্ট স্পিডে, বিনামূল্যে ও বিজ্ঞাপনহীনভাবে appeared first on Trickbd.com.


Saturday, October 19, 2024

বাংলাদেশের সেরা 10 টি গেমিং মাউস

বাংলাদেশের সেরা 10 টি গেমিং মাউস


বর্তমান সময়ে গেমিং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি বিনোদনের মাধ্যম, এবং বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে গেমিংয়ের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। আর গেমিংয়ের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করতে প্রয়োজন হয় উন্নতমানের গেমিং গিয়ারস, যার মধ্যে গেমিং মাউস অন্যতম। আপনার গেমপ্লে যদি সিরিয়াস হয়, তবে একটি ভাল গেমিং মাউস আপনার পারফরম্যান্সে অসামান্য পরিবর্তন আনতে পারে। তাই আজ আমরা আলোচনা করবো বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যায় এমন সেরা ১০টি গেমিং মাউস নিয়ে।

১. Razer DeathAdder Elite

Razer DeathAdder Elite এমন একটি গেমিং মাউস যা এর অসাধারণ সেন্সর, উন্নত বাটন এবং আরামদায়ক আর্গোনোমিক ডিজাইনের জন্য বিশ্বব্যাপী গেমারদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়। বিশেষ করে যারা FPS (First-Person Shooter) গেম খেলেন, তাদের জন্য এটি একটি বিশেষ পছন্দ। এটির সেন্সর প্রযুক্তি অত্যন্ত সঠিক এবং দ্রুত, যা গেমারদের প্রতিটি মুভমেন্টের প্রতি নিখুঁত নিয়ন্ত্রণ দেয়।

এ মাউসটির সেন্সরটি ১৬,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে, যা অত্যন্ত দ্রুত এবং সুনির্দিষ্ট গতি প্রদান করে। আপনি যদি দ্রুত মুভমেন্ট এবং নিখুঁত লক্ষ্য নির্ধারণ করতে চান, তাহলে এই মাউসটি আপনার জন্য আদর্শ। এছাড়াও, মাউসটির ৭টি প্রোগ্রামেবল বাটন রয়েছে, যা আপনি নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাস্টমাইজ করতে পারেন। এটি বিশেষ করে অ্যাকশন গেমের জন্য দুর্দান্ত, যেখানে আপনাকে দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানাতে হয়।

এটি Razer Chroma লাইটিং সিস্টেম সহ আসে, যা ১৬.৮ মিলিয়ন কালারের আলোক বৈচিত্র্যের সাথে আপনার গেমিং সেটআপকে আরও রঙিন করে তুলতে পারে। আপনি বিভিন্ন প্রোফাইল এবং কাস্টমাইজড ইফেক্ট দিয়ে আলোর রঙ পরিবর্তন করতে পারেন, যা আপনার গেমিং অভিজ্ঞতাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। এর বাটনগুলোর লাইফস্প্যান প্রায় ৫ কোটি ক্লিক পর্যন্ত, তাই এটি দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্সের নিশ্চয়তা দেয়।

২. Logitech G502 HERO

Logitech G502 HERO হল গেমিং জগতে একটি সত্যিকারের চমকপ্রদ মাউস। এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে HERO সেন্সর অন্যতম। এই HERO সেন্সরটি সর্বোচ্চ ২৫,৬০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে, যা নিখুঁত ও সুনির্দিষ্ট মুভমেন্টের জন্য গেমারদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এটির সেন্সর প্রযুক্তি এতটাই উন্নত যে, আপনি প্রতিটি মুভমেন্টে একই রকম প্রতিক্রিয়া পাবেন এবং আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ হবে আরও নিখুঁত।

মাউসটিতে রয়েছে ১১টি প্রোগ্রামেবল বাটন, যা আপনাকে আপনার খেলার ধরন অনুযায়ী কাস্টমাইজ করতে দেয়। গেমিংয়ের সময় বিভিন্ন কমান্ড দ্রুততার সাথে প্রয়োগ করতে এটি আপনাকে অনেক সুবিধা দেবে। এমনকি এটি একটি কাস্টমাইজেবেল ওয়েটিং সিস্টেম নিয়ে আসে, যা আপনাকে মাউসটির ওজন আপনার পছন্দ অনুযায়ী সামঞ্জস্য করতে দেয়। অনেক গেমার তাদের মাউসটি হালকা বা ভারী পছন্দ করেন, এবং এই ফিচারটি সেই চাহিদা পূরণ করে।

এছাড়াও, Logitech G502 HERO মাউসটিতে একটি প্রিমিয়াম RGB লাইটিং সিস্টেম রয়েছে যা আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী পরিবর্তন করতে পারবেন। এর উন্নত নির্মাণমান এবং উচ্চমানের সেন্সর এটি যেকোনো ধরনের গেম—হোক তা FPS, RPG, বা MOBA—এর জন্য সেরা পছন্দ করে তোলে।

৩. SteelSeries Rival 600

SteelSeries Rival 600 একটি অসাধারণ গেমিং মাউস যা তার ডুয়াল সেন্সর প্রযুক্তির জন্য বিশেষভাবে বিখ্যাত। এটির ডুয়াল সেন্সর সিস্টেম দুটি ভিন্ন ধরনের সেন্সর ব্যবহার করে। এর মধ্যে একটি হল প্রাইমারি সেন্সর, যা অত্যন্ত নিখুঁত এবং দ্রুত মুভমেন্টের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। অন্যটি হল লেজার সেন্সর, যা মাউসের উত্তোলন এবং ড্রপিংয়ের সময় ক্যালিব্রেশন নিশ্চিত করে। ফলে এটি বিশেষভাবে FPS এবং এক্সট্রিম মুভমেন্টভিত্তিক গেমারদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট মুভমেন্ট চান।

এটি ১২,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে এবং সেন্সরটি খুবই সুনির্দিষ্ট, যা প্রতিটি মুভমেন্টের জন্য নিখুঁত লক্ষ্য নির্ধারণে সহায়ক হয়। মাউসটিতে একটি শক্তিশালী ৩২-বিট আর্ম প্রসেসর রয়েছে, যা এটি দ্রুততার সাথে গেমের ইনপুট এবং মুভমেন্ট প্রসেস করতে সক্ষম করে। এর RGB লাইটিং সিস্টেম ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন রঙের সেটিংস কাস্টমাইজ করতে পারবেন, যা আপনার গেমিং রিগকে আরও রঙিন করে তুলবে।

এটির ৮টি প্রোগ্রামেবল বাটন রয়েছে, যা আপনি আপনার খেলার ধরন অনুযায়ী কাস্টমাইজ করতে পারবেন। দীর্ঘক্ষণ গেমিংয়ের জন্য এটির আরামদায়ক বডি ডিজাইন এটিকে গেমারদের কাছে বিশেষভাবে জনপ্রিয় করে তুলেছে।

৪. Corsair Ironclaw RGB

Corsair Ironclaw RGB হল এমন একটি গেমিং মাউস যা বড় হাতের গেমারদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এর বডি ডিজাইন এবং এরগোনোমিক ফিচারগুলো দীর্ঘক্ষণ গেম খেলার সময়ও হাতের ক্লান্তি কমিয়ে আনে। মাউসটির বাটনগুলো অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল এবং আরামদায়কভাবে সাজানো, যা দ্রুত এবং সুনির্দিষ্ট কমান্ড দেয়।

Corsair Ironclaw RGB মাউসটি ১৮,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে, যা আপনার খেলার সময় সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণ দেয়। এটি বিশেষভাবে MOBA এবং RPG গেমারদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যেখানে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং বিভিন্ন কমান্ড একসাথে প্রয়োগ করতে হয়। এর ৭টি প্রোগ্রামেবল বাটন রয়েছে, যা আপনি গেমিংয়ের সময় বিভিন্ন কমান্ড সেট করতে পারবেন।

এটির টেক্সচারড গ্রিপ আপনাকে মাউসটি মজবুতভাবে ধরে রাখতে সাহায্য করবে, যাতে দীর্ঘ সময় গেমিং করার পরেও হাত ঘামা বা ক্লান্তি অনুভূত না হয়। RGB লাইটিং সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন রঙের সেটিংস কাস্টমাইজ করতে পারবেন, যা আপনার ব্যক্তিগত পছন্দের উপর ভিত্তি করে আলোর রঙ পরিবর্তন করবে।

৫. Glorious Model O

যদি আপনার পছন্দ হালকা ওজনের এবং দ্রুত গতিসম্পন্ন গেমিং মাউস, তবে Glorious Model O হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। এটি আল্ট্রা-লাইটওয়েট ডিজাইনের জন্য গেমারদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এর বিশেষ হানিকম্ব শেল ডিজাইন এটিকে হালকা রাখে এবং মাউসের ওজন মাত্র ৬৮ গ্রাম হয়, যা অত্যন্ত সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

এটির DPI ১২,০০০ পর্যন্ত সাপোর্ট করে এবং এর সেন্সরটি অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট, যা গেমপ্লের সময় দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদান করে। Glorious Model O মাউসটি ৬টি প্রোগ্রামেবল বাটনসহ আসে, যা গেমারদের প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টমাইজ করা যায়। এটি দীর্ঘ সময় খেলার সময়ও আরামদায়ক থাকে এবং এটির ফ্লেক্সিবল কেবল মাউসটিকে আরও সহজে মুভ করতে সাহায্য করে।

Glorious Model O মাউসটির RGB লাইটিং সিস্টেম এবং লাইটওয়েট ডিজাইন এটিকে বিশেষ করে FPS গেমারদের মধ্যে জনপ্রিয় করেছে। যারা হালকা ওজনের এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল মাউস পছন্দ করেন, তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার চয়েস।

৬. Asus ROG Gladius II

Asus ROG Gladius II গেমারদের জন্য একটি প্রিমিয়াম পছন্দ। এর উন্নত সেন্সর প্রযুক্তি এবং অত্যন্ত আরামদায়ক আর্গোনোমিক ডিজাইন এটিকে একটি উচ্চমানের গেমিং মাউস হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এটি ১২,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে এবং এর সেন্সর অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট। গেমপ্লের সময় প্রতিটি মুভমেন্ট এবং লক্ষ্য নির্ধারণের সময় এটি নিখুঁত নিয়ন্ত্রণ দেয়। মাউসটির ৬টি প্রোগ্রামেবল বাটন রয়েছে, যা আপনি কাস্টমাইজ করতে পারবেন এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া দিতে সক্ষম।

একটি বিশেষ ফিচার হল এর সুইচ-সোয়াপিং ক্ষমতা, যা আপনাকে ইচ্ছামতো মাউসের বাটনের সুইচ পরিবর্তন করতে দেয়। ফলে আপনার পছন্দ অনুযায়ী বাটনের অনুভূতি কাস্টমাইজ করতে পারবেন। RGB লাইটিং সিস্টেম এবং Aura Sync প্রযুক্তি এটিকে আরও রঙিন ও আকর্ষণীয় করে তোলে। দীর্ঘ সময় গেমিং করার জন্য আরামদায়ক ডিজাইন এবং উন্নত সেন্সর এটিকে যেকোনো ধরনের গেমিংয়ের জন্য আদর্শ করে তুলেছে।

৭. HyperX Pulsefire FPS Pro

HyperX Pulsefire FPS Pro গেমারদের জন্য আরেকটি অসাধারণ মাউস, বিশেষত যারা দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল গেম খেলতে পছন্দ করেন তাদের জন্য। এটি ১৬,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে, যা আপনাকে অত্যন্ত দ্রুত এবং নিখুঁত নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে। এই মাউসটির ডিজাইন খুবই হালকা, যা দীর্ঘ সময় ধরে গেমিং করার সময় হাতের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে না।

এটির Pixart 3389 সেন্সরটি নিখুঁতভাবে প্রতিটি মুভমেন্ট ট্র্যাক করে এবং লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুলভাবে আঘাত করতে সাহায্য করে। HyperX Pulsefire FPS Pro এর ৬টি প্রোগ্রামেবল বাটন রয়েছে, যা গেমারদের জন্য কাস্টমাইজেশনের অপশন বাড়িয়ে তোলে। মাউসটির RGB লাইটিং সিস্টেম এবং উন্নত বাটন কন্ট্রোল গেমারদের অভিজ্ঞতাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

৮. Cooler Master MM710

Cooler Master MM710 হল একটি আল্ট্রা-লাইটওয়েট গেমিং মাউস, যা গেমারদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যারা অত্যন্ত হালকা ওজন এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল মাউস পছন্দ করেন। এর ওজন মাত্র ৫৩ গ্রাম, যা এটি দীর্ঘ সময় ধরে গেম খেলার জন্য সহজ এবং আরামদায়ক করে তোলে।

এটিতে রয়েছে Pixart 3389 সেন্সর যা ১৬,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে। মাউসটির হানিকম্ব শেল ডিজাইন এটিকে হালকা করার পাশাপাশি এটিকে দেখতে আকর্ষণীয় করে তোলে। Cooler Master MM710 মাউসটির কেবলও খুবই ফ্লেক্সিবল, যা গেমপ্লের সময় মাউসটিকে সহজে মুভ করতে সাহায্য করে। এটি দীর্ঘ সময় ধরে খেলার জন্য আরামদায়ক এবং প্রফেশনাল গেমারদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়।

৯. Razer Viper Ultimate

Razer Viper Ultimate ওয়্যারলেস গেমিং মাউসের মধ্যে অন্যতম সেরা মডেল। এটি ২০,০০০ DPI পর্যন্ত সাপোর্ট করে, যা গেমারদের জন্য অতিরিক্ত সুনির্দিষ্ট এবং দ্রুত নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে। Razer Viper Ultimate-এ রয়েছে Razer-এর নিজস্ব HyperSpeed ওয়্যারলেস প্রযুক্তি, যা অত্যন্ত দ্রুত এবং ল্যাগ-ফ্রি পারফরম্যান্স দেয়। এটি প্রায় ওয়্যারড মাউসের মতোই দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদান করে।

এটিতে ৮টি প্রোগ্রামেবল বাটন রয়েছে এবং এর ওজন খুবই হালকা, প্রায় ৭৪ গ্রাম। মাউসটির আরামদায়ক ডিজাইন এবং উন্নত অপটিক্যাল সেন্সর এটিকে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করার জন্য আদর্শ করে তুলেছে। এটির দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি লাইফ, প্রায় ৭০ ঘণ্টা পর্যন্ত, এটি ওয়্যারলেস গেমিংয়ের ক্ষেত্রে একটি দুর্দান্ত চয়েস বানিয়েছে।

১০. Zowie EC2-A

Zowie EC2-A মাউসটি তার সিম্পল কিন্তু কার্যকর ডিজাইনের জন্য বেশ জনপ্রিয়। এর ৩২০০ DPI সেন্সরটি অন্যান্য মাউসের তুলনায় কম, তবে এটি এক্সট্রিম প্রিসিশন এবং কন্ট্রোল প্রদান করে, যা প্রতিযোগিতামূলক গেমারদের জন্য আদর্শ। এর এরগোনোমিক ডিজাইন দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করলেও আরামদায়ক অনুভূতি দেয়।

মাউসটিতে কোনো অতিরিক্ত RGB লাইটিং বা অ্যাডভান্সড ফিচার নেই, তবে যারা কেবলমাত্র গেমপ্লের জন্য সুনির্দিষ্ট এবং কার্যকরী মাউস চান, তাদের জন্য Zowie EC2-A একটি অসাধারণ পছন্দ। এর সরলতা এবং কার্যকারিতা এটিকে বিশেষ করে FPS গেমারদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় করে তুলেছে।

এই মাউসগুলো বিভিন্ন ধরনের গেমারদের প্রয়োজন অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়েছে। আপনি যদি FPS গেম খেলতে পছন্দ করেন, তবে Razer DeathAdder Elite বা Logitech G502 HERO হতে পারে সেরা পছন্দ। অন্যদিকে, ওয়্যারলেস এবং হালকা ওজনের মাউস চাইলে Razer Viper Ultimate আপনার জন্য উপযুক্ত। এই মাউসগুলো শুধু গেমিং পারফরম্যান্সই নয়, বরং তাদের টেকসইতা এবং আরামদায়ক ব্যবহারের জন্যও সুনাম অর্জন করেছে। সঠিক মাউসটি নির্বাচন করলে আপনার গেমিং অভিজ্ঞতা আরও উন্নত হবে।
Gaming Mouse Price in BD
 

The post বাংলাদেশের সেরা 10 টি গেমিং মাউস appeared first on Trickbd.com.


Tuesday, October 15, 2024

বিকাশে লক্ষ টাকা সেন্ড মানি করে বন্ধুদের চমকে দিন

বিকাশে লক্ষ টাকা সেন্ড মানি করে বন্ধুদের চমকে দিন

Monday, October 14, 2024

হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন ঠিক রাখার উপায়

হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন ঠিক রাখার উপায়

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে মানুষের জীবন যাপনের ধরনও অনেক বদলেছে। দ্রুত যোগাযোগের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপের মতো ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্মগুলো অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে সহজেই বার্তা, ছবি, ভিডিও কিংবা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আদান-প্রদান করা যায়। আর এই সুবিধাগুলোর জন্যই হোয়াটসঅ্যাপ হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে ব্যবহৃত মেসেজিং অ্যাপ।

কিন্তু একটি সমস্যা রয়েছে যা প্রায় সকল ব্যবহারকারীই অনুভব করেন, আর তা হলো হোয়াটসঅ্যাপ দিয়ে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় আসল রেজ্যুলেশন (মানে ছবির গুণগত মান) অনেকটাই কমে যায়। যখন একটি ছবি বা ভিডিও গুরুত্বপূর্ণ হয়, তখন এর মান কমে যাওয়ার কারণে সেটির ডিটেলিং নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় কাজের ফাইল বা দামী মুহূর্তের ছবি শেয়ার করার প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে মান কমে যাওয়াটা হতে পারে একটি বড় সমস্যা। তবে সুখবর হলো, হোয়াটসঅ্যাপে রেজ্যুলেশন ঠিক রেখে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর দুটি সহজ পদ্ধতি রয়েছে। আজ আমরা সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করব।



হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন কেন কমে যায়?

হোয়াটসঅ্যাপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর গতি। এটি ব্যবহারকারীদের দ্রুত বার্তা, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করার সুবিধা দেয়। এর ফলে, হোয়াটসঅ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবির সাইজ কমিয়ে ফেলে যাতে এটি দ্রুত ট্রান্সফার করা যায়। সাধারণত, হোয়াটসঅ্যাপ দিয়ে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় প্রায় ৭০ শতাংশ রেজ্যুলেশন কমিয়ে দেয়া হয়। এতে করে ছবি বা ভিডিওর ডিটেলিং যেমন নষ্ট হয়, তেমনি মানও অনেকটা খারাপ হয়ে যায়।

অধিকাংশ মানুষ হয়তো এ বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন নন। কিন্তু যারা ছবি বা ভিডিওর মান বজায় রাখতে চান, তাদের জন্য রয়েছে সমাধান। নিচে আমরা দুটি পদ্ধতি আলোচনা করব, যেগুলো অনুসরণ করলে হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় কোনো ধরনের রেজ্যুলেশন কমানো হবে না।

প্রথম পদ্ধতি: হোয়াটসঅ্যাপের সেটিংস পরিবর্তন করে ছবি পাঠানো

অনেকেই হয়তো জানেন না, হোয়াটসঅ্যাপের ভিতরেই একটি ফিচার রয়েছে যা ব্যবহার করে আপনি ছবি বা ভিডিও পাঠানোর কোয়ালিটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি খুবই সহজ এবং কয়েকটি ধাপেই আপনি এটি করতে পারবেন। নিচে ধাপে ধাপে পদ্ধতিটি দেয়া হলো:

  1. হোয়াটসঅ্যাপ ওপেন করুন
    প্রথমেই আপনার স্মার্টফোনে থাকা হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপটি ওপেন করুন।
  2. সেটিংস মেনুতে যান
    হোয়াটসঅ্যাপের উপরের ডান দিকে থাকা তিনটি ডট আইকনে ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে ‘সেটিংস’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  3. স্টোরেজ এবং ডেটা অপশনে যান
    এরপর ‘সেটিংস’ থেকে ‘স্টোরেজ এবং ডেটা’ অপশনটিতে প্রবেশ করুন।
  4. মিডিয়া আপলোড কোয়ালিটি নির্বাচন করুন
    ‘স্টোরেজ এবং ডেটা’ মেনুর নিচের দিকে আপনি ‘মিডিয়া আপলোড কোয়ালিটি’ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ট্যাপ করলে তিনটি অপশন আসবে:
    • ‘অটো’
    • ‘ডাটা সেভার’
    • ‘বেস্ট কোয়ালিটি’

    এর মধ্যে ‘বেস্ট কোয়ালিটি’ অপশনটি সিলেক্ট করুন। এখন থেকে আপনি ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় হোয়াটসঅ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সর্বোচ্চ মানের রেজ্যুলেশন বজায় রাখবে।

দ্বিতীয় পদ্ধতি: ডকুমেন্ট হিসেবে ছবি পাঠানো

আপনি যদি নিশ্চিত হতে চান যে, হোয়াটসঅ্যাপ কোনো ধরনের রেজ্যুলেশন কমিয়ে দিচ্ছে না, তাহলে আরেকটি কার্যকর পদ্ধতি হলো—ছবিটি ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠানো। সাধারণভাবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর ক্ষেত্রে, অ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফাইল কম্প্রেশন করে। কিন্তু ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠালে ফাইলের আসল সাইজ ও মান অক্ষুণ্ণ থাকে। চলুন দেখি এই পদ্ধতিটি কীভাবে ব্যবহার করবেন:

  1. যার কাছে ছবি পাঠাতে চান, তার চ্যাট ওপেন করুন
    প্রথমে যার কাছে ছবি পাঠাতে চান, তার চ্যাট উইন্ডো ওপেন করুন।
  2. ক্লিপ আইকনে ক্লিক করুন
    চ্যাট উইন্ডোর নিচে থাকা ক্লিপ আইকনে ক্লিক করুন। এটি মূলত ফাইল শেয়ারিং আইকন।
  3. ডকুমেন্ট অপশন সিলেক্ট করুন
    ক্লিপ আইকনে ক্লিক করার পর ‘গ্যালারি’, ‘ডকুমেন্ট’, ‘অডিও’, ইত্যাদি অপশন আসবে। সেখান থেকে ‘ডকুমেন্ট’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  4. ছবি নির্বাচন করুন
    ‘ডকুমেন্ট’ সিলেক্ট করার পর আপনার ফোনের ফাইল ব্রাউজার খুলবে। এখানে গ্যালারি থেকে আপনি যে ছবিটি পাঠাতে চান সেটি সিলেক্ট করুন। এরপর ‘সেন্ড’ বাটনে ক্লিক করুন। ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠানোর ফলে ছবির কোনো মান কমবে না এবং আপনি আসল রেজ্যুলেশনেই ছবি পাঠাতে পারবেন।

কোন পদ্ধতিটি বেশি কার্যকর?

দুটি পদ্ধতির মধ্যে প্রথমটি হোয়াটসঅ্যাপের ভিতরেই থাকা একটি ফিচার ব্যবহার করে। এটি সহজ এবং সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য কার্যকর। কিন্তু দ্বিতীয় পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর, কারণ ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠালে হোয়াটসঅ্যাপ কোনো রকম কমপ্রেশন করে না। এটি বিশেষ করে তাদের জন্য খুবই উপযোগী, যারা উচ্চমানের ফটোগ্রাফি বা অফিসিয়াল ডকুমেন্ট শেয়ার করেন।

যদি আপনাকে ফটো বা ভিডিওর কোয়ালিটি নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করতে না হয়, তবে প্রথম পদ্ধতিই যথেষ্ট। কিন্তু যদি ছবির মান খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়, তবে দ্বিতীয় পদ্ধতিটি মেনে চলুন।

কেন হোয়াটসঅ্যাপে রেজ্যুলেশন ঠিক রাখা জরুরি?

আমাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাদার জীবনে অনেক সময়ই বিশেষ মুহূর্ত কিংবা গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসম্বলিত ছবি পাঠানোর প্রয়োজন হয়। যদি সেই ছবির মান কমে যায়, তবে হয়তো তথ্যের সঠিকতা নষ্ট হবে বা ছবির ডিটেলিং হারিয়ে যাবে। এ ছাড়া অনেক সময় ফটোশুট বা অন্য কোনো বিশেষ কাজের ছবি শেয়ার করতে হয়, সেক্ষেত্রে ছবির মান বজায় রাখা জরুরি।

উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একটি অফিস মিটিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের ছবি পাঠান, এবং সেটির রেজ্যুলেশন কমে যায়, তাহলে ডিটেলিং ঠিকমতো বোঝা যাবে না। আবার, কোনো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি যদি আপনার পরিবারের সঙ্গে শেয়ার করতে চান, কিন্তু মান কমে যায়, তবে ছবির সৌন্দর্যও কমে যায়। তাই ছবির রেজ্যুলেশন ঠিক রাখা অনেক সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

উপসংহার

হোয়াটসঅ্যাপ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে দ্রুত যোগাযোগের জন্য অপরিহার্য একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন কমে যাওয়ার সমস্যা একটি বড় সীমাবদ্ধতা। কিন্তু এই সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব—উপরোক্ত দুটি সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি কোনো রকম মানের ক্ষতি ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি পাঠাতে পারবেন।

ছবি বা ভিডিও শেয়ারের ক্ষেত্রে যদি গুণগত মান অপরিহার্য হয়, তবে ডকুমেন্ট হিসেবে ছবি পাঠানোর পদ্ধতিটি সবচেয়ে ভালো উপায়। তবে যদি আপনি শুধুমাত্র মেসেজিংয়ের জন্য ব্যবহার করছেন এবং কোয়ালিটি নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাচ্ছেন না, তাহলে হোয়াটসঅ্যাপের মিডিয়া কোয়ালিটি সেটিংস পরিবর্তন করাই যথেষ্ট।

সুতরাং, পরের বার যখন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ছবি বা ভিডিও শেয়ার করবেন, তখন এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে রেজ্যুলেশন কমানোর ঝামেলা এড়িয়ে চলুন।

২০২৪ সালের যে কোন মুভি ডাউনলোড করুন ইউটিউব এর মত হাই স্পিডে এখনই ভিজিট করুন www.DjMamun.Com

The post হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন ঠিক রাখার উপায় appeared first on Trickbd.com.


কিভাবে খুব সহজে HSC পরীক্ষার রেজাল্টের GPA নির্ণয় করবেন জেনে নিন

কিভাবে খুব সহজে HSC পরীক্ষার রেজাল্টের GPA নির্ণয় করবেন জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আশা করি সকলেই ভালো আছেন।

আমরা অনেকেই এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট পাওয়ার পূর্বে একটা আনুমানিক রেজাল্ট জানার জন্য কিংবা রেজাল্ট পাওয়ার পর সেই রেজাল্ট এর হিসাব টিক আছে কিনা সেই সন্দেহ দুর করার জন্য এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট নির্ণয় করতে চাই। আমাদের মধ্যে যারা এইচএসসি জিপিএ কিভাবে নির্ণয় করতে হয় জানেন না, তারা কিভাবে এইচএসসি জিপিএ খুব সহজেই নির্ণয় করবেন আজকে সেই পদ্ধতিগুলো আলোচনা করব।

নিচে আমি এইচএসসি জিপিএ নির্ণয় করার দুইটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব, যেগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই জিপিএ নির্ণয় করে নিতে পারবেন।

সাধারণ পদ্ধতি:

এই পদ্ধতিতে দেখাবো কিভাবে আপনি নিজে হিসাব করে জিপিএ বের করবেন।

১. প্রথমে নিচের টেবিল অনুযায়ী আপনার সবগুলো বিষয়ের প্রাপ্ত পয়েন্টস এর যোগফল বের করুন।

Marks Points Grade
80 – 100 5.00 A+
70 – 79 4.00 A
60 – 69 3.50 A-
50 – 59 3.00 B
40 – 49 2.00 C
33 – 39 1.00 D
0 – 32 0.00 F

২. এরপর যোগফল থেকে ২ বিয়োগ করুন। (যেমন: যদি সব বিষয়ের পয়েন্টস এর যোগফল হয় ২৮, তাহলে ২৮ – ২ = ২৬)।

৩. এরপর ২ নং থেকে পাওয়া ফলাফলকে ৬ দ্বারা ভাগ করুন (২৬ ÷ ৬ = ৪.৩৩)। যে মানটি পাবেন ঐটাই হলো ওভারঅল জিপিএ (এখানে ৬ দিয়ে ভাগ করার কারণ হলো টোটাল বিষয় ৬ টি এবং বাকি ১ টি বিষয় হলো অপশনাল)।

আর আপনি যদি নিজে হিসাব করে জিপিএ বের করতে না চান, তাহলে নিচের পদ্ধতিটি আপনার জন্য।

অটোমেটেড পদ্ধতি:

এই পদ্ধতিতে দেখাবো কিভাবে আপনি নিজে হিসাব না করে, অটোমেটেড টুল/ওয়েবসাইট ব্যবহার করে জিপিএ বের করবেন।

১. প্রথমে HSC GPA Calculator ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

২. এরপর আপনার গ্রুপ অনুযায়ী Science, Business বা Humanities সিলেক্ট করুন।

SSC GPA Calculator

৩. এরপর সব বিষয় অনুযায়ী আপনার জিপিএ সিলেক্ট করুন।

৪. এবং সবশেষে Calculate GPA বাটন এ ক্লিক করুন। ব্যস!

উপরের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনার এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ হিসাব করে নিতে পারবেন।

আশা করি পোস্টটি আপনার জন্য উপকারী হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক দিয়ে উৎসাহিত করুন এবং কোনো মন্তব্য থাকলে কমেন্টে জানান। ধন্যবাদ।।

The post কিভাবে খুব সহজে HSC পরীক্ষার রেজাল্টের GPA নির্ণয় করবেন জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.