Tuesday, May 31, 2022

নিয়ে নিন একটি চমৎকার বই রিভিউ [দূরবীণে ব্যাকবেঞ্চার]

নিয়ে নিন একটি চমৎকার বই রিভিউ [দূরবীণে ব্যাকবেঞ্চার]

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক

বুক রিভিউ

বই-দূরবীনে ব্যাকবেঞ্চার
লেখক-অসীম হিমেল
ধরণ-উপন্যাস
প্রচ্ছদ-আল নোমান
মূল্য-৩৫০
রেটিং-৩.৭/৫

ফ্লাপ থেকেঃ-
ব্যাকবেঞ্চার, প্রথমবার এডমিশন টেস্টে কোথাও চান্স না পেয়ে বন্ধুদের থেকে এক বছর পিছিয়ে পড়া তিন বন্ধুর টানাপোেড়ন এবং জয়ী হওয়ার গল্প।

ব্যাকবেঞ্চার, জীবন থেকে ষোল বছর হারিয়ে যাওয়া এক অন্ধকার জীবনের গল্প।

সব পেয়েও এক অভিমানী বাবার জীবন ও পরিবার থেকে পালিয়ে দেশে ফিরে আসার গল্প ।

ব্যাকবেঞ্চার, পিতাকে খুঁজে পাওয়া এক মেয়ের গল্প। কতগুলো স্বপ্ন পূরণ হওয়ার গল্প ।

ব্যাকবেঞ্চার, একটি ব্যান্ডের এবং একজন ব্যান্ড শিল্পীর প্রতি এক ভক্তের ভালোবাসার গল্প। একটা প্রজন্মের বেড়ে উঠার গল্প।

ব্যাকবেঞ্চার একটি পাওয়া না পাওয়ার হিসাবেরও গল্প…

দূরবীনের একদিক দিয়ে দেখলে যেমন খুব কাছের দেখা যায় আবার আরেকদিক দিয়ে দেখলে খুব দূরে দেখা যায়… ব্যাকবেঞ্চার এরকমই এক উপন্যাস… একই জিনিস একদিকে একরকম আরেকদিকে অন্যরকম।

রিভিউ আলোচনাঃ

চরিত্র-শুভ্র,রাশেদ,কমোল,সুইটি ও মালিহা।

তিন বন্ধুর সফলতার গল্প,তিন জনের জীবন যুদ্ধে জয়ী হবার গল্প।কখনো ভেঙে পড়া,আবার ও উঠে দাঁড়ানো।
বন্ধুত্ব এমনই এক জিনিস একসূতোতে বাধা।দূরবীনে তিন বন্ধুর অসম্ভব মেলবন্ধন।ভার্সিটির চান্সের জন্য তিন বন্ধুর অসম্ভব লড়াই,প্রথম চান্সে না হলে কেমন কথার সম্মুখীন হতে হয় তার সব কিছুই।যেনো বাস্তব মুখচ্ছবি।তারপর চান্স পাওয়া,বন্ধুত্ব ছেড়ে যাওয়া।সবাই নিজ নিজ দৈনন্দিন কাজে আলাদা হয়ে যাওয়া।কর্মে ব্যস্ত। সময়ের ব্যবধানে সব বদলে যাওয়ার গল্প।

দূরবীনে শুভ্র,কোমল ও রাশেদ তিন বন্ধুর ভালোবাসা।শুভ্রকে ঘিরে কত চিন্তা,আবেগ।অন্যদিকে শুভ্রের একতরফা ভালোবাসা,ভালোবেসে গেলো শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত,কিন্তু কখনো সুইটি জানলো না,কমোল জানলো না।
শুভ্রর স্কলারশিপ পেয়ে দেশের বাইরে চলে যাওয়া।সেইখানে নতুন পরিবেশে সন্ত্রাসবাদের স্বীকার।সেই খানে হ্যারীর মতো বন্ধুর সাহচার্যে দেশে ফিরে আসা।
দীর্ঘ ষোল বছরের অন্ধকারের জীবন,কতই না যন্ত্রনার ছিল।কিন্তু শুভ্র আগে থেকেই জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান।সব খানেই শুভর বুদ্ধি প্রোজ্জলিত।

অন্যদিকে মালিহা,যে আমেরিকান হলেই জন্মগত বাংলাদেশী।একটি গুপ্ত চরিত্র।বাবা ও কন্যার সুমধুর মিল।শুরুতে এতো চঞ্চলতা,যেচে পড়ে শুভর সাথে কথা বলা,শুভর সব কিছু নজরে রাখা!!!সব কিছুর পিছনে যে শুভ্র আছে সেটা স্পষ্টত প্রমাণ হয়।

অন্যদিকে ব্যাকবেঞ্চার জ্যাক একটা ব্রান্ড। শুভ্রদের শৈশব-কৈশর কাটে।পাগলা প্রেমিক জ্যাকের শুভ্র।প্রিয় গান গুলি শোনার জন্য কত শত পাগলামি।একটা পর্যায় থাকে,পুরানো সব পিছনে রেখে নতুন প্রজন্ম নতুন জিনিসের প্রতি আকৃষ্ট হয়,পুরোনো কিছুই তাদের ভালো লাগে না।পুরোনো মানুষ গুলি ও সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে নিজের সুর ছন্দ ভুলে যায়।এইখানেও তাই।সময়ের সাথে সাথে আমাদের রুচি ও বদলায়,চিন্তা চেতনা ও বদলায়।

যায় হোক,শেষ টা এমন না হলেও পারতো।অনেক খারাপ লেগেছে।শুভ্রর সাথে এটা না হলেই হতো।

নিজস্ব প্রতিক্রিয়া –
বইটি পড়ার আগে আমি ভেবেছিলাম শুধু ব্যাকবেঞ্চার নিয়ে গল্প হবে কিন্তু তা নয়।
শুরু থেকেই শুভ্র চরিত্র টা আমাকে ভাবাচ্ছিল শেষ কি হতে পারে,সাসপেন্স চরিত্র ছিল শুরুতে।শুভ্রর চুপ থাকা আমাকে বড্ড ভাবিয়েছে।শেষে সব টা ক্লিয়ার করেছে লেখক আস্তে আস্তে।শুরুতে কাহিনি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় মন চলে যাচ্ছিল।যেমন ধরেন আমি এখন এয়ারপোর্টে আছি এর কিছুক্ষন পরেই আমি সেন্টমার্টিন চলে যাচ্ছি।এই খানে মন ডাইভার্ট হয়েছে।সব মিলিয়ে শেষের টা দারুন ছিল।ভাবতে পারি নি এতো কিছু হবে।
শুভ্র দের ঘোরাঘুরি আমার ভার্সিটির এডমিশনের সময় কে অনেক স্মরন করিয়ে দিয়েছে।আমরাও এমন করেই ঘুরেছি।

কিছু লাইন-

“দূরবীন” যার মাধ্যমে দূরের জিনিস অনেক কাছে দেখা যায় আবার উল্টো করা হলে কাছের জিনিস অনেক দূরে মনে হয়। সম্পর্ক ঠিক দূরবীনের মতোই, যার যত্নে দুরে থাকলেও কাছে মনে হয় আর যত্ন না নিলে কাছে থেকেও দুরে।”

“প্রতিটা মানুষের জীবন নিজস্ব। এই ছোট জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করা উচিত। ভালো বন্ধন ভালো মূহূর্ত সৃষ্টি করবে, খারাপ বন্ধন খারাপ মূহুর্ত।”

“মানুষের জীবনে কখন কি হয়, কোন দিকে মোড় নেয়, নেক্সটটাইম আবার আসবে কিনা কেউ জানে না। তারপরও মানুষ অনেক আশা নিয়ে বলে নেক্সটটাইমে আবার আসবে। মানুষ নেক্সটটাইম বলে অনেক স্বপ্ন দেখে যায়।”

লেখক সম্পর্কে –
৫ নভেম্বর কালীগঞ্জ, গাজীপুরে জন্ম। চিকিৎসা বিদ্যায় গ্রাজুয়েশন, অর্থোপেডিক্স ও ট্রমা সার্জারীতে পোস্ট গ্রাজুয়েশন, বর্তমানে জাতীয় অর্থোপেডিক ও পূনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) অর্থোপেডিক কনসালটেন্ট হিসাবে চাকুরিরত।

বইটি সত্যি অসাধারণ । আমার দেখা অন্যতম বই একটি । আপনাদের কাছে অনুরোধ ,, একবার অবশ্যই বই টি পড়বেন । বইটি ‌‌রকমারিতে আছে । আপনারা সেখান থেকে খুব সহজেই পেতে পারেন ‌।
তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post নিয়ে নিন একটি চমৎকার বই রিভিউ [দূরবীণে ব্যাকবেঞ্চার] appeared first on Trickbd.com.


মরে যাবার আগে যেই মুভিটি অবশ্যই দেখা উচিত – life is beautiful মুভি রিভিউ

মরে যাবার আগে যেই মুভিটি অবশ্যই দেখা উচিত – life is beautiful মুভি রিভিউ

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আমার আজকের এই পোস্টে থাকবে দারুন একটি মুভির রিভিউ ।

মুভিঃ- Life is Beautiful (1997)
জনরাঃ-Drama,Comedy
কান্ট্রি: ইতালি
আইএমডিবি রেটিংঃ- 8.6/10
পার্সনাল রেটিংঃ- 9.5/10

Life is Beautiful ইটালিয়ান নাম La vita e bella; মুভিটি পরিচালনা করেছেন Roberto Benigni. Rubino Romeo Salmoni রচিত বই In the End, I Beat Hitler’ থেকে মুভিটা কিছুটা অনুপ্রানিত।
জীবন কত সুন্দর, তা সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন পরিচালক Roberto Benigni,পরিচালনার পাশাপাশি অনবদ্য অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।তিনটি ক্যাটেগরীতে অস্কারপ্রাপ্ত এ মুভি আপনার জন্য ‘মাস্ট ওয়াচ’ বলবো।

কিছু কিছু মুভি l মারা যাবার আগে l অবশ্যই অবশ্যই দেখে মরা উচিত, আমার এই মুভি লিস্ট একটু লম্বা l তার মধ্যে 2 নম্বরেই আছে এই মুভিটা ,অতিমাত্রায় চমৎকার একটি মুভি, নিজ পরিবারের জন্য মানুষ কত না কিছু করতে পারে l

অফিসিয়াল ট্রেইলার

বর্ণনা :

১৯৩৯ সাল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কালীন ঘটনার পটভূমিতে নির্মিত।গুইডো অরিফিস একজন আমুদে এবং ক্যারিশমেটিক তরুণ জিউস যিনি নগরীতে চাকুরী খুজছেন।তিনি এক স্কুল শিক্ষিকার ডোরার প্রেমে পড়লেন।প্রথম দর্শনেই প্রেম! তারপর দূর্দান্ত ক্যারিশমায় নায়িকার হৃদয় চুরি। জটিল প্রেম কাহিনি।ডোরা একজন ধনাঢ্য এরোগেন্ট সিভিল সার্ভেন্টের মাংগীতা ।একে বারে ঘোড়ায় চড়ে বরকে ,নায়িকার মাকে নাজেহাল করে বিয়ের মঞ্চ থেকে গুইডো একপ্রকার ছিনিয়ে নেন প্রিয়তমা ডোরাকে।
তারা বিয়ে করে এবং তাদের ঘরে জন্ম নেয় যশোয়া।
কমেডি রোমাঞ্চের মধ্যে এগিয়ে যেতে থাকা ছবিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাজী বাহিনির কনসেন্ট্রশেন ক্যাম্পে আটকা পরেন গুইডো। স্বপরিবারে। সেখানে অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তা দিয়ে মমতা দিয়ে গুইডো তার ছেলে যশুয়ার বন্দী জীবনের নিষ্ঠুরতাকে একটা লোভনীয় খেলা বানিয়ে ফেলেন।সেই খেলায় যে জীতবে সে পাবে লোভনীয় পুরস্কার একটি ট্যাংক!!খেলায় অনেক শিশুই অংশ নিচ্ছে। খেলার নিয়মটা একটু কঠিন। শিশু যশোয়া একবারও কাঁদতে পারবে না,মার কাছে যাবার বা মাকে কাছে পাবার জন্য কোন আবদার করা যাবে না, এমনকি সে যে ক্ষুধার্ত এ কথাও বলতে পারবে না। এইসবের যেটাই করুক পয়েন্ট নষ্ট হবে।আর শান্ত থেকে যারা ক্যাম্পগার্ড থেকে লুকিয়ে থাকবে তারা বোনাস পয়েন্ট লাভ করবে। যে সবার আগে একহাজার পয়েন্ট অর্জন করতে পারবে সেই পাবে আকর্ষণীয় পুরস্কার ট্যাংক!!

একজন বাবা কিভাবে ভয়ানক বন্দীদশাকে তার শিশুর জন্য খেলায় পরিণত করে ফেলতে পারে তারই নিখুত চিত্রায়ণ ছবিটি ।একজন হৃদয়বান প্রেমিকের অসাধারণ প্রেমকাহিনি ,একজন মহান বাবার পুত্র স্নেহের তীব্র আবেদনে নির্মল আনন্দ বেদনার অসাধারণ ছবি।

যারা এই সিনেমাটি দেখেননি দ্রুত দেখে ফেলুন। টানা দুই ঘণ্টা সময় বের করে কোন বিরতি ছাড়া দেখবেন । আরেকটা ব্যাপার । সিনেমাটি ১০০ ভাগ বিশুদ্ধ । কোন ধরনের নোডিটি কিংবা বীভৎস দৃশ্য নেই । তারপরও একা দেখাটাই ভালো ।

গল্পটা হাস্যরসাত্বক সাবলীল অভিনয়ের মাধ্যমে ১৯৩৯ সালের ২য় বিশ্বযুদ্ধের  ট্রাজেডি নিয়ে বিশ্লেষণ করে বাবা-ছেলের ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ সংক্রান্ত।২য় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে হিটলারের তৈরি নাৎসী বাহিনীর নির্মম নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে মুভিটির মাধ্যমে।

তাহলে আশা করছি সবাই এই জনপ্রিয় মুভি টা দেখবেন এবং ট্রিকবিডি ট্রিকবিডির কপি রাইট ইস্যুর জন্য মুভির ডাউনলোড লিঙ্ক টা দিতে পারলাম না কারো যদি মুভি ডাউনলোড লিংক দরকার হয় তাহলে আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন ।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।



The post মরে যাবার আগে যেই মুভিটি অবশ্যই দেখা উচিত – life is beautiful মুভি রিভিউ appeared first on Trickbd.com.


দেখে নিন আমার দেখা কয়েকটি সেরা থ্রিলার , রোমান্টিক ও sports drama মুভির রিভিউ

দেখে নিন আমার দেখা কয়েকটি সেরা থ্রিলার , রোমান্টিক ও sports drama মুভির রিভিউ

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক

No Mercy
অসাধারণ এক কোরিয়ান থ্রিলার। একজন ফরেনসিক ডাক্তার হয়ে অপরাধী কে সেটা জানার পরও অপরাধীকে বাচাঁনোর চেষ্টা, কারন অপরাধীর কাছে তার মেয়ে আটক। প্রতিটা সেকেন্ড টানটান উত্তেজনা। শেষ পর্যন্ত কি হয়? সত্যিই কি অপরাধী বেচেঁ যায়? তার মেয়েকে কি রক্ষা করতে পারে? মুভি দেখলে উত্তর পেয়ে যাবেন।
Mirage
যদি এমনটা হয় যে ২০ বছর আগে গিয়ে দেখে আসলেন আপনার জীবনে কি হবে এবং আবার বর্তমানে ফিরে এসে সেই অনুযায়ী জীবনযাপন করলেন।কতো ভালোই না হতো।শেষ পর্যন্ত না দেখলে বুঝতেই পারবেন না যে কি হচ্ছে এই স্প্যানিশ মিস্ট্রি ড্রামা মুভিটিতে। আপনাকে এক মরীচিকার মধ্যে ফেলে দিবে।
Psycho (1960)
এক নারী তার এমপ্লয়ারের এক ক্লায়েন্টের ৪০ হাজার ডলার মেরে দিয়ে ভেগে যায়৷ যাওয়ার পথে অতিরিক্ত বৃষ্টি থাকায় হাইওয়ে থেকে অদূরেই এক হোটেলে থামে৷ কিন্তু সেই হোটেলেই ঘটে যায় তার জীবনাবসান! কেন? তার ডলারের জন্য? নাকি নারীঘটিত কোনো ব্যাপার! প্রাইভেট ডিটেকটিভ আরবোগ্যাস্ট তদন্তে এসে উদঘাটন করেন রহস্য তার চেয়েও ঘোলাটে।
Anjaam Pathira
আনোয়ার হুসেইন একজন ক্রিমিনোলজিস্ট। এক এক করে পাচঁজন পুলিশ কর্মকর্তার খুন হয়।তার হত্যার ধরনও খুবই ভয়ঙ্কর।আনোয়ারও জড়িয়ে পড়ে তদন্তে। । কি আক্রোশ তার পুলিশের উপর? কেনোই বা আক্রোশ? জানতে হলে দেখতে হবে এই মালায়লাম সাইকো থ্রিলার মুভিটি।
Forensic
সিরিয়াল কিলারের গল্প। একের পর এক খুন। কখনো মনে হবে আসল কিলার পেয়ে গেছে কিন্তু তারপরও টুইস্ট। দেখার মতো একটা মালায়লাম মুভি। সময় ভালোই কাটবে।
Thadam
অরুন বিজয় অভিনীত এই মুভিটি অন্য ধাচের থ্রিলার মুভি।সাউথের অধিকাংশ মুভিতে দেখা যায় যে, আসল খুনি কে ধরতে হবে। কিন্তু এখানে একই চেহারার ২ জন এর মাঝে একজন খুনি, যে পুলিশের চোখের সামনেই আছে, কিন্তু তাকে সনাক্ত করতে পারতেছে না শুধু প্রমানের অভাবে।
Mumbai Police
মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রির আরেকটা সেরা এবং আমার অন্যতম প্রিয় মুভি মুম্বাই পুলিশ। সার্বক্ষনিক স্ক্রিনের দিকে চোখ রাখতে বাধ্য করবে মুভিটা।মুভিটার পুলিশের এক সদস্য এর খুন কে নিয়ে।খুন টির তদন্ত করতে গিয়ে কিছু অজানা সত্য সামনে আসবে যা আপনাকে চমকে দিতে পারে।
Ratsasan:
এমন কোনো সাউথা লাভার নেই যে এখনো এই মুভি দেখেন নাই। ভিষ্ণু ভিশাল ও আমালা পল অভিনীত এই মুভিটি দেখেন নাই এমন পাবলিক পাওয়া যাবেনা।একটা থ্রিলার মুভি হওয়ার জন্য প্রতিটা এলিমেন্ট রইছে এই মুভিতে। এই মুভি শেষ হওয়ার ১০ মিনিট আগেও বলা সম্ভব না পরবর্তীতে কি হচ্ছে।
Privet Eye:
একজন সিরিয়াল কিলার ৩ টা খুন করে, কিন্তু একটি লাশকে একজন নতুন ডাক্তার ভুল করে নিয়ে আসে পোস্টমর্টেম করার জন্য । তার এই বোকামীর জন্য সে ফেসে যায়, যার ফলে সে পুলিশকে সেটা জানাতে পারেনা, তাই পুলিশের হাত থেকে বাচতে সে একজন আনপ্রোফেশনাল ডিটেকটিভকে (মূল চরিত্র) খুনিকে ধরার জন্য ভাড়া করে। এরপরে কি ঘটবে? খুনি কে? জানার জন্য দেখে ফেলুন কোরিয়ান এই মুভিটা।

Aswathama
শহরে একের পর এক মেয়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাচ্ছে,নায়কের বোনও এর শিকার যার কিনা এন্গেজমেন্টও হয়ে গেছে। কে বা কারা এবং কিসের মাধ্যমে এইগুলা হচ্ছে তা বের করতে পাগল পারা আমাদের মুভির হিরো। থ্রিলার যেহেতু শেষের দিকে টুইস্ট অপেক্ষা করছে…..
বিঃদ্রঃ-জিশু সেনগুপ্তের অভিনয় জাস্ট ওয়াও ছিলো।
.
Anjaam Pathira
মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রি সবদিক দিয়েই সেরা,এটা একমাত্র মালায়লাম মুভি যারা দেখেন তারাই বুঝবেন।
প্লটঃ-শহরে একের পর এক পুলিশ খুন হচ্ছে এবং খুন করার প্যাটার্নও সেইম।
শেষ পর্যন্ত খুনিকে ধরতে পারে কিনা তার জন্য দেখতে হবে মুভিটি। সময় বৃথা যাবেনা এটা বলতে পারি।
বিঃদ্রঃ-যারা রাতসান দেখে ফেলছেন,
তারা আবারও এটার স্বাদ পাবেন।
.
North 24 Kaatham
মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রির আরেক সৃষ্টি এবং সাথে ফাহাদ ফাসিল। বেশী আহামরি কিছুনাই তবে সাধারনের মধ্যে অসাধারণ কিছু পেতে পারেন।
.
World Famous Lover
যারা নিয়মিত সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি দেখেন তাদের বিজয় দোবারাকোন্ডার ব্যাপারে বেশী কিছু বলা লাগবেনা। আর্জুন রেড্ডি দেখে নাই এমন মুভিখোরও এখন খুব কমই আছে।
প্লটঃ-মুভির হিরো লেখক হতে চায় এবং একবছর সময় চায় হিরোইনের কাছে।যথারীতি একবছর যাওয়ার পরও হিরো কিছুই করতে পারেনাই।হিরোইন চলে যায় ব্রেকআপ করে,হিরোইনকে ফিরিয়ে আনার জন্য হিরো কি করে তাই দেখতে পাবেন মুভিতে।যাইহোক গল্পের ভিতর গল্প,তার ভিতর গল্প।
.
Sudani From Nigeria
সৌবিন সাহির একজন ফুটবল প্রেমি সেই সাথে এলাকার একটা ফুটবল টিমের ম্যানেজারও সে। হঠাৎই তার টিমের একজন নাইজেরিয়ান খেলোয়ার ইন্জুরিতে পরে,একদিন নাইজেরিয়ানের দাদী মারা গেলে সে দেশে যাওয়ার বায়না করে কিন্তু তার অরিজিনাল পাসপোর্টই নাই।
সে কি পারবে তার দেশে ফিরতে?
অসাধারণ একটা মুভি,দেখতে পারেন।
Golden Slumber:- প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হঠাৎ দিনের আলোতে সবার সামনে খুন করে দেয় আর তাকে খুন করার অভিযোগ করা হয় মেল লীড’কে এখন পুরো দেশ ও পুলিশদের সামনাসামনি করে নিজেকে নির্দোষ করার অপ্রাণ এক লড়ায় দেখতে চাইলে মুভিটা দেখতে পারেন।

Cold Eye:- মানে শীতল চোখঁ শহরে একের পর এক চুরি হচ্ছে আর স্পেশাল ফোর্স গোয়েন্দারা কিছুই ক্লু পাচ্ছে না এরমাঝে আবির্ভাব ফিমেল লীডের যে তার ঠান্ডা মস্তিষ্কে কেস সমাধানের চেষ্টা করে এরপর কি হবে তা মুভিতে দেখতে পাবেন।

Churuli (চক্র):-কেরলার প্রত্যন্ত বিচ্ছিন্ন কুয়াশাচ্ছন্ন গাছ গাছালী ঘেরা রহস্যময় চক্রাকার গ্রাম।যারা টাইপ লুপ,থ্রিলার,রহস্যঘেরা মুভি পছন্দ করেন তাদের জন্য এই মুভিটা।

Night In Paradise:- কখনো হিমশীতল লোহমর্ষক ক্লাইম্যাক্স দেখেছেন?
যেইটা দেখার সময় আপনার শীরা উপশীরা সমস্ত শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যাবে সাথে বিজিএম গায়ের লোম শিউরে যাবে একরাশ বিষন্নতার শুন্যতা দেখে আপনার মন আতকে উঠবে ইন্ডিং দেখে আপনাকে ভাবাবে মুভি শেষ করে বলে উঠবেন হ্যা এইটা অন্যতম সেরা মুভি যার কোন তুলনা হয়না।

Love 911:-একদম পিউর রোমান্টিক সিনেমা যাদের এই জনরা পছন্দ তারা দেখতে পারেন।একটি ভুলের কারনে ফিমেল লিড তার ডাক্তারের সার্টিফিকেট হারাতে বসে কিন্তু মেল লিড যদি একটা কেস করে তবে সে তার সার্টিফিকেট ফিরে পাবে ডাক্তারি পেশায় ফিরতে পারবে।এখন ফিমেল লিডের মিশন শুরু হয় অভিযোগ এখন ফিমেল লিডের মিশন শুরু হয় অভিযোগ করানোর জন্য মেল লিডকে কনভেস করানো কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়না তাই তাকে প্রেমের জালে ফাঁসানোর চিন্তা করে ফিমেল লিড এরপর কি ঘটে যা দেখতে চোখঁ রাখতে হবে।

Maanaadu:-টাইম লুপ নিয়ে দারুণ সিনেমা।মেল লিড এক বিয়ে থেকে কনে কে ভাগিয়ে বন্ধুর সাথে বিয়ে দিবে আর তাই সে বিদেশ থেকে ভারতে পা রাখে তবে প্লেন থেকেই মেল লিড লুপে পড়ে সে বারবার মন্ত্রীকে খুন করার জন্য ফেঁসে যায় এখন থেকে বাড়াবে কেমন করে তা মুভিতে দেখতে পাবেন।

Extreme Job:-ফিল গুড টাইম মুভি যাকে বলে এটা সেই টাইপের মুভি।এক টিমে কিছু গোয়েন্দা পুলিশ যাদের কোন ভ্যালুই নেই কেউ সম্মান দেয়না কেউ ইজ্জত করেনা এরমাঝেই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের দলকে ধরার একটা সুযোগ আছে আর তারা সবাই বদ্ধ পরিকর যে এটা করে তাদের সম্মান ফিরাবে আর তার জন্য তারা নিজেদের সর্বস্ব উজার করে দিতে প্রস্তুত কিন্তু এটা কি এতই সোজা!মুভিতে প্রচুর ভরপুর কমেডি আছে তাই বোর হওয়ার চান্স নেই।

Bheeshma Parvam:-মাইকেল একজন গ্যাংস্টার যাকে বাইরের সবাই পছন্দ করলেও তার নিজের পরিবারের কিছু সংখ্যক মানুষ অপছন্দ করে তাকে পথ থেকে সরিয়ে তার জায়গা নিতে চায়।

New World:- Goldmoon এর গ্যাংস্টারের চেয়ারম্যান এক রাতে গাড়ি এক্সিডেন্টে মারা যায় এখন তার গদি নিয়ে সব গ্যাংস্টারের লড়াই যা বেশ থমথমে এক লড়াই।
স্পোর্টস ড্রামা জনরার মুভি প্রায় সবারই ভালো লাগে। আমার দেখা কিছু স্পোর্টস ড্রামা জনরার মুভির কথা সংক্ষেপে তুলে ধরলাম ।


Chak de India

সালটা ২০০৭ তখন হয়ত স্পোর্টস মুভি করাটা রিতিমত চ্যালেঞ্জিং একটা বেপার ছিল।কারন তখন এই ধরনের মুভি ফ্লপ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল বেশি।কিন্তু শাহরুখ খান রিস্ক নিয়েই আমাদের উপহার দিলেন এই দারুন মুভিটি।কি নেই এই মুভিতে শাহরুখ খানের অসাধারন এক্টিং, ডিরেকশন, স্ক্রিনপ্লে সবকিছুই যেন পার্ফেক্ট ছিল।এই মুভিটা প্রায় অনেকবারই দেখেছি।যতবার দেখি তত বার ই ভাল লাগে।

Dangal
অনেক স্পোর্টস মুভি আসবে যাবে কিন্তু এই মুভিটি বলিউডে একটা আলাদা জায়গা করে থাকবে।এই মুভিতে আমির খান এর এক্টিং এবং ডেডিকেশন সবকিছুকে ছাড়িয়ে গেছে।কখনো বা ৪ জনের বাবা কখনো বা রেসলিং বয়।আর এর জন্য মোটা হওয়া আবার বডি বানানো এটা মনে হয় শুধু আমির খান এর ধারাই সম্ভব।

Sultan

বাজরাঙ্গি ভাইজানের পরে সালমান খানের অন্য তম সেরা কাজ এই মুভিটি।এই মুভিতে সালমানের ডেডিকেশন এর তারিফ অবস্যই করতে হবে।এই মুভিতে সালমান খান কে কখনো ৩০ বছরের যুবক ত কখনো ৪০ বছর বয়সের ভুড়িওয়ালা সালমান খান এর যে ট্রান্সফরম্যাশন দেখানো হয়েছিল তা সত্যই প্রসংসার দাবিদার।আর এই মুভিতে তার এক্টিং আমার কাছে যথেস্ট ভাল লেগেছে।

Lagaan (2001)

এই মুভি নিয়ে কি বলব, মুভি রিলিজের আগে কত কথাই না হয়েছিল কিন্তু রিলিজ এর পর সবার সব সমালোচনাকে বুড়ু আঙ্গুল দেখিয়ে জিতে নেয় অসংখ্য পুরস্কার।আর আমির খান এর এক্টিং এর তারিফ অবশ্যই করতে হবে।যদিও মুভিটা এখন অনেকটাই ড্রামাটিক মনে হবে।কিন্তু তাও দেখবেন ভাল লাগবে।

Bigil (2019)

সাউথ ইন্ডাস্ট্রির বেস্ট মুভিগুলোর মধ্যে একটা। কি নেই মুভিতে। আর থালাপাতির এক্টিং এর তো কোনো কথাই নেই। কোনো সাউথ লাভারই হয়তো এই মুভি দেখা বাকি রাখেনি। আপনি না দেখলে এখনই দেখা শুরু করে দেন।

Ms Dhoni The Untold Story

এই মুভিটার প্রান ছিল সুশান্ত এর এক্টিং দারুন অভিনয় করেছিল এই মুভিতে।আর সে এর ফলটাও পেয়েছে।ক্রিকেট নিয়ে বলিউডে যত মুভি ই হোক না কেন এই মুভিটা একটা আলাদা জায়গা দখল করে থাকবে।

Jersey

ন্যাচারাল স্টার ন্যানির মুভি মানেই অন্য কিছু। শুধু নামটার জন্যেই যেকোনো মুভি অনায়াসে দেখা যেতে পারে। আর এই মুভি নিয়ে কি বলব। কেও না দেখে থাকলে আরামসে দেখতে পারেন। বোরিং লাগার কোনো চান্সই নেই।

Paan Singh Tomar

এই মুভিটাও সত্য ঘটনা নিয়ে নির্মিত।এক্টর হিসেবে ছিলেন বলিউডের ওয়ান অফ দি ফাইনেস্ট এক্টর ইরফান খান।এই মুভিটাও আন্ডাররেটেড একটা মুভি।দেখে ফেলুন ভাল লাগবে।আর দেখার পর আপনি সবচেয়ে বেশি তারিফ করবেন ইরফান খান এর এক্টিং।তার অসধারন এক্টিং মুভিটাকে অন্য লেভেল এ নিয়ে গেছে।

তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post দেখে নিন আমার দেখা কয়েকটি সেরা থ্রিলার , রোমান্টিক ও sports drama মুভির রিভিউ appeared first on Trickbd.com.


এবার ২৪ ঘণ্টা সরাসরি দেখুন কোথায় কোথায় বিমান চলছে । সাথে আরো অনেক কিছু এবং 3D ভিডিও

এবার ২৪ ঘণ্টা সরাসরি দেখুন কোথায় কোথায় বিমান চলছে । সাথে আরো অনেক কিছু এবং 3D ভিডিও

আসসালামু আলাইকুম।
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।
তো কাজের কথায় আসি। আজ আমি আপনাদের জন্য এমন একটি অ্যাপ নিয়ে এসেছি যে অ্যাপটির মাধ্যমে আপনারা কোথায় কোথায় বিমান চলছে তা সরাসরি দেখতে পারবেন। তারপর বিমান গুলো কোন এয়ারপোর্ট থেকে কোন এয়ারপোর্টে যাচ্ছে তা দেখতে পারবেন। এবং বিমান গুলো কোন পাশ দিয়ে যাচ্ছে তাও দেখতে পারবেন। আরো অনেক কিছু। অ্যাপটি ডাউনলোড করলে আপনি সবকিছু বুঝতে পারবেন।


প্রথমে আপনি আপনার প্লেস্টোর এ Flightrader24 লিখে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন সফটওয়্যারটি বা
এখান থেকে ডাউনলোড করুন

App name : Flightradar24
App size : 40 MB

এই সফটওয়্যারটি

তারপর ওপেন করবেন

তারপর

তারপর দেখুন এরকম আসবে

এখানে দেখতে পারবেন বিমানটি কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছে

এখানে দেখতে পারবেন কোন দিক দিয়ে যাচ্ছে

এখানে বিমানের নিচের ভিডিও দেখতে পারবেন

এই অ্যাপটা আপনাদের সবার অনেক কাজে লাগবে।
পোষ্টটি আগে থাকতে পারে তবে আমার চোখে পরে নি তাই দিলাম।

কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বি: দ্র: যদি কোন ভুল ভ্রান্তি হয় অথবা আপনার পোষ্টটি টি খারাপ লাগে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
আশা করি সবাই ভালো থাকবেন।
নিত্য নতুন ট্রিক পেতে Trickbd এর সাথেই থাকুন।

The post এবার ২৪ ঘণ্টা সরাসরি দেখুন কোথায় কোথায় বিমান চলছে । সাথে আরো অনেক কিছু এবং 3D ভিডিও appeared first on Trickbd.com.


wifi হ্যাক করুন দারুণভাবে সব মোবাইল দিয়ে হবে (২টি উপায়ে) দেখুন।

wifi হ্যাক করুন দারুণভাবে সব মোবাইল দিয়ে হবে (২টি উপায়ে) দেখুন।

আসসালামু আলাইকুম


আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আর কথা না বাড়িয়ে চলুন কাজে চলে যাই

বন্ধুরা আমি দু:খিত আমি অ্যাপ গুলোর সরাসরি লিনক দিতে পারতেছি না।

wifi হ্যাক (১(
আপনারা প্লে স্টোরে গিয়ে এই অ্যাপ টি ডাউনলোড করে নিন

অ্যাপ টি ওপেন করুন

start এ ক্লিক করার পর আপনার আশে পাশে যতগুলো wifi আছে ততগুলো wifi নাম আসবে…. আমার একটি আছে। তো আমি একটা ক্লিক করলাম।

ক্লিক করার পর কিছুক্ষণ লোড নিবে লোড নেওয়ার পর ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড চলে আসবে

দেখুন পাসওয়ার্ড চলে এসেছে। পাশে যে কপি লেখাটি আছে সেখানে ক্লিক করলেই কপি হয়ে যাবে। কপি করার শেষে আপনার ফোন wifi এ গিয়ে পাসওয়ার্ড দিয়ে চালান…।

wifi হ্যাক(২)


আপনারা আপনার প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপ টি ডাউনলোড করে নিন।

অ্যাপ ওপেন করার পর এই রকম আসবে

তারপর

তারপর

এবার আপনার ফোনের লোকেশনটি on করে দিন

তারপর আপ্পে চলে আসেন

ক্লিক করার পর একটু নিচে আসেন।

নিচে আসার পর আপনি যে wifi হ্যাক করবেন সেটা সিলেক্ট করুন আমি একটা সিলেক্ট করলাম।

দেখুন এইটাতেও পাসওয়ার্ড বের হয়ে গেছে…..।

সকলকে ধন্যবাদ

The post wifi হ্যাক করুন দারুণভাবে সব মোবাইল দিয়ে হবে (২টি উপায়ে) দেখুন। appeared first on Trickbd.com.


ফ্রিতে Free Fire Diamond নিন অথবা প্রতিদিন ৫০ টাকা

ফ্রিতে Free Fire Diamond নিন অথবা প্রতিদিন ৫০ টাকা

আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন

আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে একটি অ্যাপ থেকে প্রতিদিন Free Fire গেইম এ ডায়মন্ড

নিবেন অথবা প্রতিদিন কিভাবে ৫০ টাকা ইনকাম করে বিকাশ/রকেট/নগনে নিবেন ।

প্রথমে আপনার মোবাইল থেকে প্লে স্টোর ওপেন করুন এবার সার্চ করুন Paybe Rewards The It Zone

এবার এখান থেকে প্রথম অ্যাপ টি ইন্সটল করুন সাথে যেকোনো একটি VPN ইন্সটল করে কানেক্ট করে ফেলুন

এবার অ্যাপ টি ওপেন করুন

এবার এখান থেকে Sign Up এ ক্লিক করুন

তারপর

আপনার নাম ইমেইল এবং একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্টার করুন এবং আপনার ইমেইলে একটি ইমেইল

পাবেন সেখানে লিংকে ক্লিক করে ভেরিফাই করুন।

ভেরিফাই হয়ে গেলে আপনার ইউজার নেইম পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন তারপর এমন আসবে।

এখান থেকে প্রথম Claimed Bonus এ ক্লিক করে ১০ ডায়মন্ড ক্লেইক করুন তারপর Watch Ads এ ক্লিক করে এড দেখুন আর ডায়মন্ড ইনকাম করুন।

এখানে এড এর লিমিট রয়েছে ফ্রি মেমম্বার হিসেবে যা ইনকাম করতে পারেন কোনো ইনভেস্ট এর দরকার নেই ইনভেস্ট মানে রিস্ক তার পর Website visit এটা আনলিমিটেড করতে পারবেন আর আনলিমিটিড ইনকাম করতে পারবেন

এবার আপনি Withdraw তে ক্লিক করুন

দেখুন উপরে কোনায় ২০ ডায়মন্ড দেখাচ্ছে ডায়মন্ড এর উপরে ক্লিক করুন তারপর এমন আসবে

কনভার্ট এ ক্লিক করলে সাথে সাথে এটা টাকায় কনভার্ট হয়ে যাবে

এবং উপরে দেখুন আপনার ব্যালেন্স এবং কার্ড নাম্বার দেখাচ্ছে

এখান থেকে ব্যালেন্স ৫০ টাকা হলে এটা বিকাশ সহ ফ্রি ফায়ার এ নিতে পারবেন সাথে সাথে Withdraw তে ক্লিক

করার সাথে সাথে আপনার ব্যালেন্সে যুক্ত হয়ে যাবে।

এটা অনেকটা রিং আইডির মত অ্যাপ যে যত দিন সম্ভব ইনকাম করেনিন।

পেমেন্ট প্রুফ

The post ফ্রিতে Free Fire Diamond নিন অথবা প্রতিদিন ৫০ টাকা appeared first on Trickbd.com.


Monday, May 30, 2022

নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ

নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক

Book review —

Harry Potter and the philosopher stone
লেখক :: জে. কে. রাউলিং
অনুবাদক : সোহরাব হাসান ,,‌শেহাবউদ্দিন আহমেদ
অঙ্কনশিল্পী : থমাস টেইলর (যুক্তরাজ্য) ,, ম্যারি গ্র্যান্ডপ্রি (যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ)
ধারাবাহিক : হ্যারি পটার
ধরন : রূপকথা
প্রকাশক : ব্লুমসবারি (যুক্তরাজ্য) ,, অঙ্কুর প্রকাশনী (বাংলাদেশ)
প্রকাশনার তারিখ : ৩০ জুন ১৯৯৭ (যুক্তরাজ্য) ,‌‌ ১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮ (যুক্তরাষ্ট্র) ,১৫ জুলাই ২০০৩ (বাংলাদেশ)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ২২৩ (যুক্তরাজ্য) , ৩০৯ (যুক্তরাষ্ট্র) , ২৭২ (বাংলাদেশ)
আইএসবিএন : ০-৭৪৭৫-৩২৬৯-৯
পরবর্তী বই : Harry Potter and the secret chamber
সময় টা ১৯৯১ এর জুলাই মাস। হ্যারি পটার ঘুম থেকে উঠতে না উঠতেই জোরে ডাক দিল তার আন্টি। ঘুম থেকে উঠে তাকে ঘরের কাজ করতে বলা হলো। আজ আন্টির ছেলের জন্মদিন। তাই ১০ বছরের হ্যারি কে তার কাজিন ডাডলির জন্য নাস্তা বানাতে হলো। হ্যারির মা-বাবা নেই। তার আন্টি বলে তার মা বাবা কার এক্সিডেন্ট এ মারা গেছেন। তাই হ্যারি তার বয়স ১ থাকতেই তার আন্টির কাছে বড় হয়।কিন্তু এ বলা ভুল হবে যে সে বড় আদরে যত্নে হয়েছে। বড়ং এইটা বলতে হবে পযে,হ্যারি অনেক কষ্ট এ থাকছে। আন্টি তাকে এক বোঝা মনে করে এবং সে তার বোন লিলি অর্থাৎ হ্যারির মাকে দুচোখ এ দেখতে পারে না।তাই হ্যারি কে সবসময় তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং চাকরের হালে রাখে। এই চিন্তা ভাবনা শুধু তার আন্টির না,তার আংকেল আর তার কাজিন ডাডলির ও।যাহোক একদিন হ্যারির নামে একটি চিঠি আসে।হ্যারি সেটি দেখতে চাই কিন্তু তার আন্টি দেখতে দেই না। এরপর একের পর এক চিঠি আসতেই থাকে এবং এক পর্যায়ে আংকেল আন্টি বিরক্ত হয়ে হ্যারি কে নিয়ে চলে যায়,একটি নির্জন লাইট হাউস এ। সেই রাত টি তারা সেই খানেই কাটাই। সেই রাত ১২ টার পর ছিল হ্যারির বার্থডে।হ্যারি জানে কেউ তার বার্থডের কথা মনে রাখবে না। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই দরজা ভেঙে ঢুকে পরে এক দানব আকারের মানব
শরীর বিশালাকার এবং পুরো মুখ ও মাথা দাড়ি তে ভরা। সে বলে উঠে -“হ্যাপি বার্থডে হ্যারি “। এর পর সে জানতে পারে তার নাম হ্যাগ্রিড, তিনি হগওয়ার্টস নামের স্কুলের গেমকিপার এবং তিনি বলেন যে হ্যারি একজন উইজার্ড। তার জন্য যে চিঠি টি বার বার পাঠানো হচ্ছিল সেটা হলো উইজার্ড দের জাদুর স্কুল -হগওয়ার্টস থেকে। তাকে সেখানে যেতে হবে তার যাদুর শিক্ষা অর্জনের জন্য। আর হ্যাগ্রিড এও জানায় যে সে জাদু জগতে সবচেয়ে আলোচিত মানুষ যে ইউ নো হু( যার নাম নিতে নেই, কারণ সে শক্তিশালী এবং খারাপ জাদুকর)এর হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিল।সে হগওয়ার্টস এ যায়। সে ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী। আর তার সাথে তার জুটি গড়ে উঠে তার বেস্ট ফ্রেন্ড রন আর হারমায়নির সাথে। তাদের সাথে নিয়ে অনেক এডভেঞ্চার হয়। খোলাসা হয় তার মা বাবার মৃত্যুর কারণ। খোলাসা হয় তার বেঁচে থাকার কারণ।তার জন্য আপনাদের সকলকে পড়তে হবে -হ্যারি পটার এন্ড দা ফিলোসোফারস স্টোন।

লেখক -জে.কে.রাওলিং। হ্যারি পটার ৭টি বই নিয়ে তৈরী একটি সিরিজ।এর প্রথম বই হ্যারি পটার এন্ড দা ফিলোসোফার্স স্টোন।
Personal opinion : বই টি আমি পুরাটাই পড়েছি । আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে । আমি হ্যারি পটার সিরিজের একজন বড় ভক্ত । আর এই বইটাও ছিল দারুন ।
যাই হোক আমি আর কথা বলে আপনাদের আগ্রহ নষ্ট করব না । আপনারা নিজেরাই বইটা পড়ে নিন । বইটা যদি আপনারা অনলাইনে কিনতে চান , তাহলে daraz অথবা রকমারি তে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন । এছাড়া যেকোনো লাইব্রেরী তেই খুব সহজে পেয়ে যাবেন ।

তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post নিয়ে নিন বিখ্যাত harry potter and the philosopher stone বই এর রিভিউ appeared first on Trickbd.com.


নিয়ে নিন সেই সর্বকালের জনপ্রিয় মহাকাশ মুভি gravity এর রিভিউ

নিয়ে নিন সেই সর্বকালের জনপ্রিয় মহাকাশ মুভি gravity এর রিভিউ

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
Gravity
পরিচালক: আলফোনসো কুয়ারোন
দৈর্ঘ্য : ১ ঘণ্টা ৩১ মিনিট
ধরন: সাইফাই, ড্রামা, খিলার
সাল: ২০১৩
আইএমডিবি রেটিং: ৭.৭
একবার ভাবুন, আপনি প্রথমবার মহাকাশে গেছেন। উপভোগ
করছেন মহাশূন্যের শূন্যতা। হঠাৎ আপনার মহাকাশযান ধ্বংস
হয়ে গেল। মহাশূন্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সঙ্গী একমাত্র স্পেস
স্যুট। পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার কোনো উপায় নেই। এ
অবস্থায় আপনি কী করতে পারেন? এখানেই জীবনের শেষ
দেখে ফেলবেন? নাকি পৃথিবীতে ফিরে আসার শেষ প্রচেষ্টা
চালিয়ে যাবেন?
এ রকম একটি কাহিনির ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে
২০১৩ সালের বহুল প্রশংসিত সাইফাই সিনেমা গ্র্যাভিটি।
সিনেমার শুরুতে দেখা যায়, দুজন নভোচারী নাসার একটি
মিশনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত। একজন নারী নভোচারী রায়ান
স্টোন, যিনি জীবনের প্রথম মহাকাশে যাত্রা করবেন। অন্যজন
দলের কমান্ডার ম্যাট কোয়ালস্কি। এটিই তাঁর জীবনের শেষ
মিশন। নভোচারী দুজনের কাজ হাবল টেলিস্কোপে একটি নতুন
স্ক্যানিং ডিভাইস লাগানো এবং টেলিস্কোপের বিভিন্ন হার্ডওয়্যার
আপগ্রেড করা। তাঁদের মিশন সাত দিনের। সপ্তম দিনে দেখা
যায়, রায়ান মহাকাশযানের বাইরে এসে কাজ করছেন। প্রথম
মিশন, তাই কিছুটা নার্ভাস তিনি। হঠাৎ পৃথিবী থেকে তাঁদের
জানানো হয়, মিশন বন্ধ করে তখনই পৃথিবীতে ফিরে যেতে।
কারণ, তাঁদের দিকে ছুটে আসছে একটি স্যাটেলাইটের
ধ্বংসাবশেষ। রাশিয়ার অকেজো একটি স্যাটেলাইটের অংশ।
এটিই কাল হয়ে দাঁড়ায় রায়ান স্টোনদের জন্য।
পৃথিবী থেকে সতর্ক বার্তা পাঠানো হলেও রায়ান চাচ্ছিলেন
কাজটা শেষ করে যেতে। কিন্তু কাজ শেষ হওয়ার আগেই এক
টুকরা ধ্বংসাবশেষ তাঁদের মহাকাশযানকে আঘাত করে এবং
রায়ান মহাকাশযান থেকে আলাদা হয়ে যান। স্টোন এখানেই
তাঁর শেষ দেখে ফেলেছিলেন। কিন্তু ম্যাট কোয়ালস্কি তাঁর
বিশেষ স্পেস স্যুট ব্যবহার করে বাঁচিয়ে দেন
রায়ানকে। অবশ্য ভাগ্য তাঁদের সহায় ছিল না।
তাঁদের মহাকাশযান এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত
হয় যে পৃথিবীতে ফিরে যাওয়া অসম্ভব।
ম্যাট সিদ্ধান্ত নেন, বিশেষ নিয়ন্ত্রিত
স্পেস স্যুটের সাহায্যে তাঁরা ১ হাজার
৪৫০ কিলোমিটার দূরের আন্তর্জাতিক
মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছাবেন। সেখান
থেকে দুটি স্পেসক্র্যাফট নিয়ে পৌঁছাবেন পৃথিবীতে। কিন্তু
এবারও নিরাশ হতে হয় তাঁদের। কেননা, স্পেসক্র্যাফট ছিল
মাত্র একটি। এদিকে তাঁদের স্পেস স্যুটে অক্সিজেন শেষ হয়ে
আসছে। ম্যাট তখন নিজের জীবন উৎসর্গ করে রায়ানকে
স্পেসক্র্যাফট নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে যেতে বলেন। কেননা
দুজনের একসঙ্গে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। রায়ান চাচ্ছিলেন
ম্যাটকে বাঁচাতে। রায়ান স্টেশনে ঢুকে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ
করতে ব্যর্থ হন। এর মধ্যে আগুন লেগে যায় স্টেশনে। এরপরই
শুরু হয় ক্লাইমেক্স। সেটি কী? রায়ান কি পারবেন বেঁচে ফিরতে
কিংবা ম্যাটকে বাঁচাতে। জানতে হলে দেখে ফেলুন সিনেমাটি।
সিনেমায় রায়ানের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন স্যান্ড্রা
বুলক। ম্যাট কোয়ালস্কির চরিত্রে অভিনয় করেছেন জর্জ
কলোনি। সিনেমার পরিচালক আলফোনসো কুয়ারোন।
সিনেমার গল্প, অভিনয়, ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট ও ব্যাকগ্রাউন্ড
মিউজিক দুর্দান্ত। সিনেমাটি ৮৬তম অস্কারে সর্বোচ্চ ১০টি
বিভাগে নমিনেশন পায়। জেতে সাতটি পুরস্কার। ১০০ মিলিয়ন
বাজেটের সিনেমাটি আয় করে ৭০০ মিলিয়ন ডলারের
বেশি। যাঁরা মহাকাশ ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য
এই সিনেমা দেখা আবশ্যক। সিনেমাজুড়ে
আপনি একটিথ্রিল অনুভব করবেন।
জানতে পারবেন মহাকাশের এক
অজানা অধ্যায়কে। বুঝতে পারবেন,
মহাকাশের বর্জ্য কতটা ক্ষতিকর।

তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post নিয়ে নিন সেই সর্বকালের জনপ্রিয় মহাকাশ মুভি gravity এর রিভিউ appeared first on Trickbd.com.


Video এর সাথে যদি Subtitle না মিলে, আগে পিছে হয়, তবে কিভাবে Easy subtitle App দিয়ে তা SYNC করবেন। (With Download Link)

Video এর সাথে যদি Subtitle না মিলে, আগে পিছে হয়, তবে কিভাবে Easy subtitle App দিয়ে তা SYNC করবেন। (With Download Link)


আসসালামু ওয়ালাইকুম।
আশা করি আল্লাহ্‌ সকলকে ভালো রেখেছেন।


মুভি দেখার সময় আমরা মাঝেমধ্যে অনেকেই একটা সমস্যায় পড়ি সেটা হলো মুভির ডায়লগের সাথে সাবটাইটেল মিলে না।হয়তো ৩-৪ সেকেন্ড আগে পরে লেখা আসে, এমনকি অনেক সময় ৯-১০ সেকেন্ডও আগে পরে লেখা আসে।


আজকের পোষ্টে আপনাদের দেখাবো এই সমস্যাকে কিভাবে ঠিক করা যাবে!


এই সমস্যা সমাধানের জন্য আপনার Easy subtitle নামে একটি এপ এর দরকার পরবে।

প্রথমত নিচে দেওয়া যে কোন মাধ্যম থেকে Easy subtitle অ্যাপটি Download করে নিন।

★ Play Store থেকে Easy Subtitle App টি ডাউনলোড করতে Play Store এ যেয়ে Easy subtitle লিখে Search করুন।
অথবা,
Click Here To Download Easy Subtitle App (Alternative Link)

এখন চলুন দেখি কি ভাবে Easy Subtitle App দিয়ে Subtitle মিলাবেন।

প্রথমে আপনার মুভির ১ম ডায়লগের সাথে সাবটাইটেলের ১ম ডায়লগের লেখাটা কতো সেকেন্ড আগে পরে তা দেখে নিবেন এবং মুভির শেষ ডায়লগের সাথে সাবটাইটেলের শেষ ডায়লগের লেখাটা কতো সেকেন্ড আগে পরে সেটাও দেখে নিবেন(এমনিতে শুধুমাত্র ১ম ডায়লগটি দেখলেও হয়)

প্রথমত অ্যাপে ঢুকে সেই ফোল্ডারে যান,যেখানে সাবটাইটেলটি রেখেছেন।

কাংখিত সাবটাইটেলটি সিলেক্ট করুন।

সিলেক্ট করার পর ঠিক ওপরের ডান সাইডে 3 line/option sign এ গিয়ে SMART SYNC এ ক্লিক করুন।

এখন সেখানে First subtitle এবং Last subtitle নামে ২টা অপশন আসবে।

এখন ধরুন,মুভিতে ১ম ডায়লগ বলছে ১৭ সেকেন্ডে কিন্তু সাবটাইটেলের ১ম ডায়লগের লেখাটা এসেছে ২২ সেকেন্ডে।তাহলে এখানে ৫ সেকেন্ড পরে সাবটাইটেলের লেখাটা আসছে না?

তাহলে ওই অ্যাপের First subtitle অপশনে যে টাইম দেওয়া থাকবে(আগে থেকেই ২২ সেকেন্ড দেওয়া থাকবে) তা থেকে ৫ সেকেন্ড কমালে যতো হয় ততো সেকেন্ড লেখবেন অর্থাৎ ১৭ লেখবেন।একই ভাবে Last subtitle এ যতো সেকেন্ড দেওয়া থাকবে তা ইডিট করে ৫ সেকেন্ড কমিয়ে দিলে যতো হয় ততো লেখবেন।

তারপর Apply এ ক্লিক করুন এবং ওপরে ডানে সেইভ করার চিহ্ন থাকবে ওটা ক্লিক করলে সেভ হয়ে যাবে।


অনেক ক্ষেত্রে সাবটাইটেলের শুরুতে সাবটাইটেল নির্মাতার নাম আসে, তার সম্বন্ধে আরো কিছু আসে,তো সেখানে আপনারা একটু মাথা খাটিয়ে সময়টা First subtitle, Last subtitle লেখবেন।

এভাবে করলে, ইনশাল্লাহ সাব মিলে যাবে।

The post Video এর সাথে যদি Subtitle না মিলে, আগে পিছে হয়, তবে কিভাবে Easy subtitle App দিয়ে তা SYNC করবেন। (With Download Link) appeared first on Trickbd.com.


শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন

শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক আজকে আমি একটি দারুন বই সম্পর্কে বলব ।
বইঃ দেবদাস
লেখকঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রকাশনীঃ ঝিনুক প্রকাশনী
প্রথম প্রকাশঃ নভেম্বর, ২০১১
প্রচ্ছদঃ আক্কাস খান
মুদ্রিত মূল্যঃ ৯০৳
রিভিউ ও বইছবিঃ আহাদ

♦পর্যালোচনা♦
হাজারো পাঠকের হৃদয় জয় করা বই এটি। পাঠকের মনে আজীবনের জন্য জায়গা করে নিয়েছে বইটি।
শুরুটা- একদিন বৈশাখের দ্বিপ্রহরে রৌদ্রেরও অন্ত ছিলো না,উত্তাপেরও সীমা ছিলো না। ঠিক সেই সময়টিতে মুখুয্যেদের দেবদাস পাঠশালা..এভাবেই হয়েছে। কাহিনির প্রধান চরিত্র দেবদাস ও পার্বতী।
দেবদাস ও পার্বতী হাজারো খুনসুটি আর অভিমান নিয়ে বেড়ে উঠছিল। পার্বতী আর দেবদাস যেন পুরো বাড়ি দাপিয়ে বেড়ায়।
এভাবে চলতে চলতে- পার্বতী এই তের বছরে পা দিয়েছে। এই বয়সে শারীরিক সৌন্দর্য অকস্মাৎ যেন কোথা হইতে ছুটে এসে কিশোরীর সর্বাঙ্গ ছাইয়া ফেলে। পার্বতীর আপনজনেরা চমকিত হয়ে দেখেন যে তাদের ছোট মেয়ে পারু(পার্বতী) বড় হয়েছে।
পার্বতীর বাবা দেবদাসদের মতো বড়লোক নয়, তাদের ভরসা পার্বতী অতিশয় সুশ্রী। তারা পার্বতীর বিয়ে দিয়ে দেয় প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী এক জমিদারের সাথে।
কাহিনী এখান থেকেই নতুন মোড় নেওয়া শুরু করে। পার্বতী স্বামীর বাড়ি এসে দেখে মস্ত বড় বাড়ি! সদর মহল, অন্দর মহল, পূজার দালান, নাটমন্দির ইত্যাদি। কিন্তু দেবদাস?
পার্বতীর বিয়ের পরে দেবদাস যেন প্রাণহীন দেহ নিয়ে চলাচল করে। আনমনা ভাব। দেবদাস পাগলের মতো পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।হটাৎ বাড়ি থেকে চলে যায় আবার কয়েকদিন পরে হটাৎ ফিরে আসে। সে কোনোকিছুতেই মনোযোগী হতে পারে না। দেবদাস যখন গৃহ থেকে দুরে আসে চন্দ্রমুখী নামের এক রমনীর আবির্ভাব ঘটে তার জীবনে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি হয়েছিল দেবদাসের?
সে কি আবারও পার্বতীর সাথে দেখা করতে পেরেছিল..?
এক হৃদয়বিদারক ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় উপন্যাসটি।

♦লেখনশৈলী ও বর্ণনা♦
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যেভাবে কথাগুলো লিখেছেন তা পাঠকের মন জয় করতে বাধ্য। দৃশ্যপট যেনো ভাসছে চোখের সামনে।

♦পাঠ প্রতিক্রিয়া♦
উপন্যাসটি শেষ করে কেঁদে ফেলেছিলাম। আমি মনে করি যে কেউ এটি পড়লে তার চোখের কোণে জল আসবেই। শত শত রমণী হয়তো আজও বইটি বালিশের পাশে রেখে দেবদাসের পরিনতির কথা ভাবে।

♦ব্যক্তিগত রেটিং♦
বইটি এত ভালো লেগেছে যেন সম্পুর্ণ রেটিং দিলেও কম হয়ে যাবে। ১০/১০
বইটি আপনারা রকমারি তেই পেয়ে যাবেন । আর তাছাড়া লাইব্রেরী তেও খুব সহজেই পেতে পারেন । কারণ এটি খুবই জনপ্রিয় একটি বই । তো এটি সম্পর্কে আমার আর বেশি কিছু বলার নেই । আপনি নিজেই পরে নিন আর উপভোগ করুন ।
ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ।
তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন appeared first on Trickbd.com.


Sunday, May 29, 2022

শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন

শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক আজকে আমি একটি দারুন বই সম্পর্কে বলব ।
বইঃ দেবদাস
লেখকঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রকাশনীঃ ঝিনুক প্রকাশনী
প্রথম প্রকাশঃ নভেম্বর, ২০১১
প্রচ্ছদঃ আক্কাস খান
মুদ্রিত মূল্যঃ ৯০৳
রিভিউ ও বইছবিঃ আহাদ

♦পর্যালোচনা♦
হাজারো পাঠকের হৃদয় জয় করা বই এটি। পাঠকের মনে আজীবনের জন্য জায়গা করে নিয়েছে বইটি।
শুরুটা- একদিন বৈশাখের দ্বিপ্রহরে রৌদ্রেরও অন্ত ছিলো না,উত্তাপেরও সীমা ছিলো না। ঠিক সেই সময়টিতে মুখুয্যেদের দেবদাস পাঠশালা..এভাবেই হয়েছে। কাহিনির প্রধান চরিত্র দেবদাস ও পার্বতী।
দেবদাস ও পার্বতী হাজারো খুনসুটি আর অভিমান নিয়ে বেড়ে উঠছিল। পার্বতী আর দেবদাস যেন পুরো বাড়ি দাপিয়ে বেড়ায়।
এভাবে চলতে চলতে- পার্বতী এই তের বছরে পা দিয়েছে। এই বয়সে শারীরিক সৌন্দর্য অকস্মাৎ যেন কোথা হইতে ছুটে এসে কিশোরীর সর্বাঙ্গ ছাইয়া ফেলে। পার্বতীর আপনজনেরা চমকিত হয়ে দেখেন যে তাদের ছোট মেয়ে পারু(পার্বতী) বড় হয়েছে।
পার্বতীর বাবা দেবদাসদের মতো বড়লোক নয়, তাদের ভরসা পার্বতী অতিশয় সুশ্রী। তারা পার্বতীর বিয়ে দিয়ে দেয় প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী এক জমিদারের সাথে।
কাহিনী এখান থেকেই নতুন মোড় নেওয়া শুরু করে। পার্বতী স্বামীর বাড়ি এসে দেখে মস্ত বড় বাড়ি! সদর মহল, অন্দর মহল, পূজার দালান, নাটমন্দির ইত্যাদি। কিন্তু দেবদাস?
পার্বতীর বিয়ের পরে দেবদাস যেন প্রাণহীন দেহ নিয়ে চলাচল করে। আনমনা ভাব। দেবদাস পাগলের মতো পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।হটাৎ বাড়ি থেকে চলে যায় আবার কয়েকদিন পরে হটাৎ ফিরে আসে। সে কোনোকিছুতেই মনোযোগী হতে পারে না। দেবদাস যখন গৃহ থেকে দুরে আসে চন্দ্রমুখী নামের এক রমনীর আবির্ভাব ঘটে তার জীবনে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি হয়েছিল দেবদাসের?
সে কি আবারও পার্বতীর সাথে দেখা করতে পেরেছিল..?
এক হৃদয়বিদারক ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় উপন্যাসটি।

♦লেখনশৈলী ও বর্ণনা♦
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যেভাবে কথাগুলো লিখেছেন তা পাঠকের মন জয় করতে বাধ্য। দৃশ্যপট যেনো ভাসছে চোখের সামনে।

♦পাঠ প্রতিক্রিয়া♦
উপন্যাসটি শেষ করে কেঁদে ফেলেছিলাম। আমি মনে করি যে কেউ এটি পড়লে তার চোখের কোণে জল আসবেই। শত শত রমণী হয়তো আজও বইটি বালিশের পাশে রেখে দেবদাসের পরিনতির কথা ভাবে।

♦ব্যক্তিগত রেটিং♦
বইটি এত ভালো লেগেছে যেন সম্পুর্ণ রেটিং দিলেও কম হয়ে যাবে। ১০/১০
বইটি আপনারা রকমারি তেই পেয়ে যাবেন । আর তাছাড়া লাইব্রেরী তেও খুব সহজেই পেতে পারেন । কারণ এটি খুবই জনপ্রিয় একটি বই । তো এটি সম্পর্কে আমার আর বেশি কিছু বলার নেই । আপনি নিজেই পরে নিন আর উপভোগ করুন ।
ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ।
তো আজকে এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন ।

The post শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস পড়ুন এখন appeared first on Trickbd.com.