Tuesday, January 26, 2021

ইনবক্সের মেসেজ এডিট করে সবাইকে অবাক করে দিন

ইনবক্সের মেসেজ এডিট করে সবাইকে অবাক করে দিন

আসসালামুয়ালাইকুম/আদাব ।
আপনারা কেমন আছেন ?
আশা করি ভালো আছেন ।
যদি টাইটেল দেখে কিছু না বুঝেন তাহলে স্কিনশর্ট গুলো দেখলে আশা করি বুঝতে পারবেন । তারপরও বুঝতে না পারলে এই পোষ্ট দেখুন । প্রায় একই রকম । এটা কল লিস্ট এডিট আর এটা মেসেজ এডিট । কেউ খারাপ কাজে ব্যবহার করবেন না ।
আগের পোস্টে দেখাইছিলাম কল লিস্ট এডিট । ঠিক‌ তেমনি এবার দেখাবো ইনবক্সের মেসেজ এডিট ।
প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে সার্চ করবেন fake text messages

তারপর ইন্সটল করে ওপেন করুন
সেখানে ইনবক্সে যার নাম্বারের মেসেজ তৈরি করতে চান তার নাম্বার বসিয়ে দিন

অথবা contacts এ ক্লিক করে ফোনবুক থেকে নাম্বার সিলেক্ট করতে পারবেন


Enter message text here এ কাঙ্খিত মেসেজ লিখুন

যেমন আমি লিখলাম hi[/]
[img id=701141]
তারপর মেসেজ টাইপ সিলেক্ট করুন [b] inbox
এখানে যেকোনো টাইপ সিলেক্ট করতে পারেন ।

নিচে দেখুন তারিখ 20/01/2021 দেওয়া আছে সেটাতে ক্লিক করে তারিখ পরিবর্তন করতে পারবেন
আর পাশে দেখুন 17:29 এটা সময় । এখানে ক্লিক করে সময় পরিবর্তন করতে পারবেন ।
এরপর Save অপশনে ক্লিক করুন ।

এরকম আসবে । তারপর Yes অপশনে ক্লিক করুন ।
এখন আপনার মেসেজে গিয়ে দেখুন

কাজ হয়েছে ।
এখনো বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করবেন । আর একটা লাইক দিবেন ।
কেউ খারাপ কাজে ব্যবহার করবেন না ।
আমার ফেসবুক আইডি

The post ইনবক্সের মেসেজ এডিট করে সবাইকে অবাক করে দিন appeared first on Trickbd.com.


Sunday, January 24, 2021

১ টি জিমেইল আইডি থেকে একাধিক জিমেইল আইডি তৈরি করুন

১ টি জিমেইল আইডি থেকে একাধিক জিমেইল আইডি তৈরি করুন

কেমন আছেন সবাই আশা করি ভালো আছেন আজকে আপনাদের মাঝে নতুন একটি ট্রিক নিয়ে হাজির হলাম ট্রিকটি হলো একটি জিমেইল এ কিভাবে 1000 জিমেইল আইডি খুলবেন এইজন্য সর্বপ্রথম আপনাকে গুগল এ যেতে হবে তারপর সার্চ করুন
gmail trick generator আসার পর এখানে ক্লিক করবেন ওয়েবসাইটটিতে ঢোকার পর একটু নিচে যাবেন তো একটু নিছে দেখবেন Generator@gmail.Com লেখা আছে এখানে আপনার যে জিমেইল আইডিতে আছে যেমন আমার
emonk0656@gmail.com এখান থেকে সুধু emonk0656 এটা দিলাম তবে এখানে User Name টা যত বড়ো হবে তত বেশি মেইল পাবেন আমার emonk0656 এটার জন্য 253 টি মেইল পেয়েছি যদি আপনার এর চেয়ে বড় user name হয় তাহলে বেশি পাবেন তো এখানে আমি emonk0656 দিলাম gmail.com তো দেয়াই আছে
তার পর Generator এ ক্লিক করবেন তার পর দেখবেন অনেক গুলো জিমেইল এসেছে এখানে যে সবার উপরের জিমেইল টি দেখতেছেন এটা আমার অরজিনাম জিমেল আমি আমার অরজিনাল জিমেল এর নিছের জিমেল টা মানে
এটা হলো emonk065.6@gmail.com
এটা কপি করি নিলাম তার পর এখন চেক করবো যে জিমেল টা কাজ করে কিনা
আরেক টা কথা বলতে মনে নাই সেটা হলো এখানে যে জিমেল গুলো দেখতেছেন সব গুলো দিয়ে কাজ করতে পারবেন তবে যে কোনো যাই গাই যদি একাউন্ট করেন তার একটি কনফ্রাম যে একটি পাসওয়ার্ড বা মেইল আসে এখানের যে কোনো জিমেইল ব্যবহার করেন না কেন সব পাসওয়ার্ড এবং যাবোতিয় মেইল আপনার অরজিনাল যে একটি জিমেল আছে মানে emonk0656@gmail.com
আমি একটি সাইটে গেলাম সাইট টির নাম tipsjanobd এখানে গেলাম তার পর sing up এ ক্লিক করলাম তার পর দেখুন রেজিস্টিশন পেজ চলে আসলো আমি একটি আগে যে জিমেল টি কপি করলাম
emonk065.6@gmail.com
এটা আমি এখানে দিলাম এবং user name দিলাম emon islam তার পর রেজিস্টিশন এ ক্লিক করলাম এখন আমি আমার মেইন জিমেইল মানে
emonk0656@gmail.com এ তার পর দেখুন এখানে tipsjanobd থেকে একটি কনফ্রাম পাসওয়ার্ড মেইল এসেছে তো এটাতে ক্লিক করলাম তার পর
এই কনফ্রাম পাসওয়ার্ড এ ক্লিক করে tipsjanobd তে একটি একাউন্ট খুলে ফেললাম
আশাকরি আমার পোস্টি বুজতে পেরেছেন আমি আরেকটি কথা আবারো বলবো যে আপনার user নাম যত বড় হবে তত বেশি জিমেইল পাবেন এবং যত গুলো জিমেইল পাবেন তার সব গুলার মেইন থাকবে আপনার user name এর জিমেইল টি সব পাসওয়ার্ড এবং নটিশ আপনি আপনার অরজিনাল মেইল টি তে পাবেন
আজকে এই পর্যন্ত আর আমার এই পোষ্টে যদি কোনো প্রকার ভুল হয়ে থাকে তাহলে বলবেন সমাধান করে দিবো
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন trickbd
সাথেই থাকবেন

ধন্যবাদ

The post ১ টি জিমেইল আইডি থেকে একাধিক জিমেইল আইডি তৈরি করুন appeared first on Trickbd.com.


ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সম্পূর্ন গাইডলাইন

ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সম্পূর্ন গাইডলাইন

অনলাইন থেকে আয় করার উপায় | ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সম্পূর্ন গাইডলাইন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই মহান আল্লাহ্ তায়ালার রহমতে ভাল আছেন। আমিও তার রহমতে আলহামদুলিল্লাহ্ অনেক ভাল আছি। বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ। এ যুগে এখন আমাদের মত স্বল্প আয়ের দেশেও এসেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। তবে এ বিপ্লব কিন্তু এনে দিয়েছে ইন্টারনেট। আর এই ইন্টারনেট এর উন্নয়নের সাথে সাথে দিনকে দিন বদলে যাচ্ছে দেশের চেহারা। গান শুনার মত একটি ছােট্ট ব্যাপার থেকে চিকিৎসা সেবার মত কাজও এখন অতি সহজেই হয়ে যাচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে।

কি হয় না ইন্টারনেটে? সব কিছুই সম্ভব। এ ক্ষেত্রে আমরা একটু পিছিয়ে থাকলেও কিন্তু খুব দ্রুত গতিতেই ঘটছে এ দেশে ইন্টারনেটের প্রসার। আর এই ইন্টারনেটই এখন হয়ে উঠেছে বর্তমান বিশ্বের লাখ লাখ মানুষের র্কমস্থল। এদের মধ্যে ইন্টারনেটেকেই আয়ের একমাত্র উৎস হিসেবে বেছে নিয়েছেন অনেকেই। তবে আশার কথা এই যে, আমাদের দেশের এই ক্ষেত্রে অগ্রগতিটা খুবই দ্রুত পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের মানুষ অনলাইনে আয়ের দিকে অনেক বেশি পরিমানে ঝুকে চলছে। এতে কিন্তু রয়েছে এক বিশাল সম্ভাবনার দুয়ার।

অনলাইনে কি সত্যিই আয় করা সম্ভব?

এক কথায় যদি উত্তর দিতে হয় তবে বলব, হ্যাঁ অবশ্যই অনলাইনে আয় নিয়ে অনেক

গুঞ্জন এবং অনেক রূপকথাও রয়েছে। হাসছেন?? হাসারই তাে কথা, যদিও অনলাইনের ব্যাপারে রুপকথার কথা শুনলে হাসি পায়, তথাপি কথাটা কিন্তু বাস্তবা। এই রকম কথা বলার পেছনে যথেষ্ট যুক্তি আছে। কারণটা এখন বলব না। একটু পরে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কেন আমি এই কথা বলেছি। যাই হােক অনলাইনে আয় কিন্তু সত্যিই সম্ভব। এটা অবাস্তব কোন কিছু নয়।

এখানে আপনার কোন সাটিফিকেট এর দরকার নেই। আপনাকে জানতে হবে কাজ। শুধুমাত্র কঠিন ইচ্ছাশক্তি থাকলে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন অনলাইনে আয় এক্সপাটা বিস্তারিত ভাবে ধাপে ধাপে জানতে পারবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন অনলাইনে আয় কোন সাটিকটি রাস্তা নয়, এখানে আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কঠিন শ্রম এবং সাধনা করতে হবে, আর হ্যা অবশ্যই বাস্তবসম্মত চিন্তা করতে হবে। কোনরূপ অবাস্তব চিন্তা করা যাবে না, যেমন ক্লিক করলেই আয়! এই কথার কি কোন ভিত্তি থাকতে পারে? আপনিই বলুন, আপনার যদি একটা সাইট থাকত আর যদি আপনার সাইটে কেউ একবার ভিজিট করে ৩০ সেকেন্ড থাকত তাহলে কি আপনি তাকে টাকা দিতেন? অবশ্যই না।

কারন আপনি সাইট খুলেছেন টাকা কামানাের জন্য, টাকা দেয়ার জন্য নয়। তবে হ্যা, গুগল এডসেন্স থেকে কিন্তু আপনি আয় করতে পারবেন, তবে সেটা নিজে ক্লিক করে নয়। বিস্তারিত নিয়ে ইনশাআল্লাহ্ খুব শীঘ্রই টিউটোরিয়াল বের করতে পারব আশা করি।

অনলাইনে আয় করতে হলে কি যােগ্যতা থাকতে হবে?

হ্যা এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। তবে এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেক সুন্দর। অনলাইনে আয় করতে গেলে আপনার কোন প্রকার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দরকার নেই। আপনাকে কাজ জানতে হবে আর অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে জানতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে ইংরেজিতে তেমন দক্ষ হতে হবে না, শুধুমাত্র আপনার মনের ভাব প্রকাশ এবং ক্লাইন্ট এর কথা বুঝার যােগ্যতা থাকলেই যথেষ্ট। অনেক ৭-৮ পাশ লােক রয়েছেন যারা অনলাইন থেকে আয় করছেন অথচ তাদের একাডেমিক শিক্ষা অনেক কম। একটু চেস্টা করলে আপনিও পারবেন। এই তাে গেল ইংরেজি জানার কথা, এরপর আপনাকে জানতে হবে অনলাইনে আয়ের কি কি উপায় রয়েছে? সেশুলাে সম্পর্কে আগে ভালভাবে জানতে হবে, এরপর আপনি সিদ্ধান্ত নিবেন আপনি কোন দিকে যাবেন।

কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করব?

অনলাইনে আয়ের অনেক উপায় রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, ব্লগিং, ফ্রীল্যান্সিং তথা আউটসােরসিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ই-মেইল মার্কেটিং, এড পােস্টিং ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে সবচেয়ে নিভর ঘােগ্য এবং ভাল উপায় হল ফ্রীল্যান্সিং করা। পরে আমরা ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে বিস্তারিত আলচনা করব।

অনলাইন থেকে ইনকাম করতে কতদিন লাগতে পারে?

এটা একটা কমন প্রশ্ন। অনেকেই বলতে গেলে প্রায় সবাইই এই প্রশ্নটি করে থাকে যে কত দিন লাগবে অনলাইন থেকে আয় করতে। এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব, এটা আপনার উপর নিভর করে। তাে চলুন ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করা যাক, একদম নতুন অবস্থায় আপনাকে আগে ঠিক করতে হবে আপনি কি কাজ করবেন। কাজের লকশান কিন্তু খুব বড় একটি ব্যাপার। পনি নিজেকে প্রশ্ন করুন যে, আমি কি কাজ করতে পারব। আমার কাজ করার জন্য কতটুকু সময় রয়েছে, তাছাড়া কাজের জন্য আপনার পারিপার্শ্বিক অবস্থাটাও বিবেচনার যােগ্য। এই সকল দিক বিচার করে আগে ঠিক করুন আপনি কি কাজ করবেন।

কি কি ধরনের কাজ পাওয়া যায় এবং কোনটাতে কত সময় লাগে তা আস্তে আস্তে জানতে পারবেন। এখন কি কাজ শিখবেন তা যদি ঠিক করতে পারেন তাহলে এবার কাজ শিখতে নেমে পরুন। কাজ শেখার জন্য আপনাকে সঠিক দিক নির্দেশনা নিয়ে এগুতে হবে। আপনাকে আগে বিবেচনা করতে হবে যে, আপনি এখন নতুন, অনেক কিছুই জানেন না। তাই আগেই হুট করে ৫-১০ হাজার টাকা খরচ করে কোন কোস এ ভতি হয়ে যাবেন না।

এতে করে পরর্বতীতে অনেক সমস্যা হতে পারে। প্রয়ােজনে অনলাইন থেকে আয় করতেছে এমন কারও হেল্প নিন। যদি এমন না থাকে তাহলে আমাদের কাছ থেকে হেল্প নিতে পারেন।

এইভাবে কাজ শিখতে আপনার ১৫ দিন থেকে ১ মাস সময় ও লাগতে পারে। এখানে আপনি যে কাজটি বেশি পছন্দ করবেন সেটা শিখতে পারেন। এটা আপনার দক্ষতা এবং ইচ্ছার উপর নিভর করে। তবে এখানে আমি আপনাকে পরামর্শ দিব, শুরুতে বড় ধরনের কোন কাজ শিখবেন না, এতে করে কাজের নমুনা দেখে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। প্রথমে সহজ কোন কাজ যেমন, ডাটা এন্ট্রি, এসইও ইত্যাদি শিখুন। তারপর কাজ শেখা হয়ে গেলে এবার কাজে হাত দেয়ার সময় এসে যাবে।

এইখানেই ঘত ঝামেলা, সঠিক দিক নির্দেশনা না থাকলে আপনি হয়ত মাসের পর মাস চেষ্টা করে যাবেন কিন্তু কাজ আর পাবেন না। এইক্ষেত্রে সফল কারাে পরামর্শ নেয়াই শ্রেয়। এইভাবে আপনাকে চেস্টা করে যেতে হবে। তবে সঠিকভাবে এগুলে ১৫-২০ দিনেই আপনি কাজ পেয়ে যেতে পারেন। কাজ পাওয়ার টিপসগুলাে ধাপে ধাপে পাবেন।

কি? খালি বলেই যাচ্ছি ধাপে ধাপে পাবেন। কিন্তু পাচ্ছেন না, বিরক্ত হয়েন না, এগুলাে। নিয়ে বিস্তারিত আলােচনা করা হবে, তাই যদি এখন দুই এক লাইনে বলে দিই তাহলে বুঝতেই পারবেন না। ইনশাল্লাহ পরবর্তী পোস্ট এ আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।

পোস্ট টি প্রথম প্রকাশ পাই আমার ব্লগ সাইটে

The post ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সম্পূর্ন গাইডলাইন appeared first on Trickbd.com.


অনলাইন ইনকাম ২০২১: ফ্রিল্যান্সিং করে যে কাজে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন

অনলাইন ইনকাম ২০২১: ফ্রিল্যান্সিং করে যে কাজে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন

গত পোস্ট এ আমরা মােটামুটি অনলাইনে আয় নিয়ে কিছু বেসিক আলােচনা করেছি। এখন আপনি ভাবতেই পারেন কাজ শিখবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক সর্তক হতে হবে। কাজ শেখার আগে আপনাকে অনেক কিছু বিবেচনায় আনতে হবে, যেমন, কি কাজ শিখবেন, কোথা থেকে শিখবেন, কিভাবে শিখবেন, আপনি পারবেন কি না ইত্যাদি ইত্যাদি।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই

অনলাইনে আয় করতে হলে কাজ আপনাকে শিখতে হবেই। কাজ না শিখে আপনি আয় করতে পারবেন না। যদিও কিছু অল্প সাইট আছে যারা কাজ দেয় কিন্তু সেগুলাে পারমানেন্ট কোন সমাধান নয়, বরং ঐ সকল সাইটে কাজ করতে গিয়ে কিছুদিন পর আপনি বিরক্ত হয়ে যাবেন এবং আপনি ঐ সাইট ত্যাগ করবেন কিন্তু ডলার তুলতে পারবেন না। কারন ওদের মিনিমাম ১০ ডালার এর মত ক্যাশআউট লিমিট থাকে, কাজেই দশ ডলার হওয়ার আগেই আপনি ঐ সাইট ত্যাগ করবেন ফলে আপনার সময় বৃথাই নস্ট হবে। তাহলে এবার চলুন আসল আলােচনায়। কি কাজ শিখবেন তা ঠিক করতে গেলে আপনাকে আগে ভাবতে হবে যে, আপনি ঠিক কি কাজ শিখতে চান। আপনার জন্য কোন কাজটা শেখা ভাল এবং আপনি কোন দিকে বেশি ইন্টারেস্টেড। তবে এক্ষেত্রে কিছু টিপস ফলাে করা ভাল। সেগুলাে জানার আগে চলুন আমরা জেনে নেই অনলাইনে আয়ের জন্য কি কি কাজ রয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসএ কি কি কাজ আছে?

অনলাইনে আয় করার জন্য রয়েছে নানা উপায়৷ তার মধ্যে সেরা উপায় হল ফ্রীল্যান্সিং করা। তবে ফ্রীল্যান্সিং কিন্তু কোন কাজের নাম নয়। এটা কাজের একটা সিস্টম বা কাজ করার একটা পদ্ধতি। সহজ কথায় বলতে গেলে, ফ্রীল্যান্সিং হল স্বাধীন কাজের পেশা। এখানে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে কাজ দাতা এবং কাজ গ্রহীতা থাকে। কাজ দাতারা কাজ দেয় এবং কাজ গ্রহীতারা কাজ নিয়ে কাজ করে। কাজ শেষ হলে ঐ কাজ দাতা টাকা পরিশােধ করে দেয়। এভাবেই চলে ফ্রীল্যান্সিং প্রসেস। আর এই কাজ দাতাদের পাওয়া যায় বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেমনঃ ওডেস্ক, ফ্রীল্যান্সার, ইল্যান্স ইত্যাদি ওয়েবসাইটে। এই সকল সাইটে কাজ করতে হলে আপনাদের কাজ গ্রহীতা হিসেবে অর্থাৎ একজন ওয়ার্কার হিসেবে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। তারপর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। এখানে রয়েছে নানা ধরনের কাজ। তাে চলুন দেখে নেই কি কি ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে এই ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটে।

  1. ডাটা এন্ট্রি (যেমনঃ আটিকেল রাইটিং, ভাষা অনুবাদ ইত্যাদি) এসইও (প্রচুর কাজ রয়েছে এসইও এর)
  2. ওয়েব ডেভলপমেন্ট (অনেক কাজ পাওয়া যায় তবে কাজ একটু জটিল) মার্কেটিং (এফিলিয়েট, ই-মেইল মার্কেটিং ইত্যাদি)
  3. ডিজাইন (গ্রাফিক্স ডিজাইন, লােগাে ডিজাইন ইত্যাদি)
  4. এডিটিং (ভিডিও এডিট, এনিমেশন, ৩ডি, ২ডি ইত্যাদি)
  5. এড পােস্টিং (ক্রেগলিস্ট সহ বিভিন্ন সাইটে বিজ্ঞাপনের কাজ)

উপরে মূলত ফ্রীল্যান্সিং মারকেটপ্লেসের মেজর বা প্রধান অংশ সমূহ নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আরও টুকিটাকি অনেক কাজ থাকে ফ্রীল্যান্স মাকেটে।

ডাটা এন্ট্রি উপরে আলােচিত কাজ গুলাের মধ্যে সবচেয়ে সােজা হল ডাটা এন্ট্রি এর কাজ। নতুন অবস্থায় আপনি এটি করতে পারেন কিন্তু এতে রয়েছে অনেক সমস্যা। যেমনঃ এটার কাজ সহজ বিধায় আপনার আর আমার মত যারা সহজেই আয় করতে চায় তারা সবাই ডাটা এন্ট্রি করতে যায়। ফলে দেখা গেছে এই সেক্টরে কম্পিটিশান অনেক অনেক হাই। ফলে নতুনদের জন্য কাজ পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে দাড়ায়। আবার এই সেক্টরে পুরাতনরা তাে আছেনই। কাজেই নতুন অবস্থায় আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ১৫%। ফলে নতুন অবস্থায় এই খাতে হাত না দেয়াই ভাল।

  • এসইও:  ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের এক অতি বিশাল অংশ জুড়ে রয়েছে এসইও। এর প্রায় ১০-১২ হাজার কাজ(ওডেস্ক+ফ্রীল্যান্সার+ইল্যান্স) সবসময়ই থাকে। আর এসইও এর সবচেয়ে বড় যেই প্লাস পয়েন্ট সেটা হল- এর কাজ গুলাে অনেকটা সােজা এবং মানসম্মত। মানে এর কাজ শিখতে আপনার ১৫-২০ দিন সময় লাগতে পারে অপর দিকে আপনি সহজেই একটু ট্রিক খাটিয়ে কাজ পেয়ে যেতে পারেন। এখানে নতুনদের উপযােগী অনেক কাজ রয়েছে। নিজে একবার ফ্রীল্যান্সিং সাইটসমূহ ভিজিট করলেই দেখতে পারবেন।
  • ওয়েব ডেভলপমেন্ট: অনলাইনের আরেকটি বিশাল দুনিয়া জুড়ে রয়েছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েবসাইট ডিজাইন, পিএসডি টু এইচটিএমএল, এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভা, পিএইচপি, স্লাইডার ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ রয়েছে এই সেক্টরে। নতুনরা চাইলে এই কাজ শিখতে পারেন। কিন্তু অনেকেই শুরুতে বুঝতে পারবেন না। কারন এসইও এর তুলনায় এই কাজগুলাে অপেক্ষাকৃত কঠিন। তবে এক চেষ্টা করলে অস্মভব নয়।
  • মার্কেটিং: নতুনদের জন্য আমি এটা এডভাইস করি না। কারন আপা নিজে নিজে এই খাতে কখনােই ভাল করতে পারবেন না আপনার সাথে যদি কারাে পরিচয় না থাকে যিনি মারকেটিং এর করেন। আর যদি কারও সাথে ভাল সম্পক থাকে তাহলে তার হেল্প নিয়ে শুরু করতে পারেন। আবার অনেক কোম্পানি কাজ শেখায় তাদের কাছ থেকে কাজ শিখে নিতে পারেন। তবে তারা এক্ষত্রে ১৫-২০ হাজার টাকা নিতে পারে কাজ শেখাতে। আমার মতে নতুন অবস্থায় এত টাকা দিয়ে কাজ না শেখাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
  • ডিজাইন: অনলাইনে তথা ফ্রীল্যান্সিং মারকেটপ্লেসে বিভিন্ন ডিজাইন যেমন- লােগাে ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন, পিএসডি ডিজাইন তৈরি ইত্যাদি এর অনেক কাজ পাওয়া যায়। তবে আপনার যদি বিশেষ ক্রিয়েটিভিটি না থাকে তবে এই খাতে কাজ না করাই উত্তম। কারন আকাআকি করার ক্রিয়েটিভিটি কিন্তু অনেকটা আল্লাহ্ প্রদত্ত জিনিস। তবে কঠোর সাধনা করলে এটা অসম্ভব কিছুই নয়। আপনিও হয়ে উঠতে পারেন অন্যতম সেরা ডিজাইনার।

এছাড়াও রয়েছে নানা ধরনের কাজ যেমনঃ এড পােস্টিং এর কাজ। তবে এই সব কাজে চেনা কারাে সহায়তা থাকলে অনেক ভাল হয়।

কাজ শেখার ব্যাপারে আমার কিছু পরামর্শঃ

নতুনদের জন্য আমি আপনাদের এসইও দিয়ে শুরু করার পরামর্শ দিতে চাই। কারন এটি সােজা এবং অনলাইনের উপর খুব অল্প জ্ঞান নিয়ে যে কেউ এসইও এর কাজ করে আয় করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে, অনপেজ অপটিমাইজেশন, ব্যাকলিঙ্ক, বিভিন্ন কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন সহ আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ। এই কাজ গুলাে আপনারা সহজেই রপ্ত করতে পারেন এবং আয় করতে পারেন। নতুনরা কাজও পাবেন তাড়াতাড়ি। আর সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি রয়েছে এই সেক্টরে, এখানে পার্সােনাল হেল্প সংক্রান্ত অনেক কাজ থাকে যা আপনি অল্প জ্ঞান নিয়েও করতে পারবেন মনে রাখবেন, এসইও হচ্ছে গুগল নিয়ে কাজ, আর তাই গুগল কে বাদ দিয়ে আপনি অন্য যে সেক্টরেই কাজ করেন না কেন একটু আধটু সমস্যা হতেই পারে। কাজেই আমি সব সময় আপনাদের উপদেশ দিতে চাই, এসইও শেখার। এটি আপনি চাইলে বিভিন্ন ব্লগ পড়েই শিখতে ফেলতে পারবেন।

এবার সিদ্ধান্ত আপনার। নিজেকে নিজে প্রশ্ন করুন, আপনি কি সত্যিই পারবেন কাজ করতে? যদি পারেন, তাহলে জিজ্ঞেস করুন আপনি ঠিক কি শিখতে পারবেন। কোন কাজটি আপনার জন্য শ্রেয় হবে। এরপর কাজ শিখুন। ধীরে ধীরে একটু একটু করে আগান। ধৈৰ্য্য হারাবেন না। দেখবেন সফলতা পাবেন ইনশা-আল্লাহ্।

ফ্রিল্যান্সিং শিখে কোথায় কাজ পাবো??

দেখেছেন কি বােকা আমি, কাজ সম্পর্কে ধারনা দিলাম অথচ বলাই হয় নি, কোথায় পাবেন এই কাজ?? হ্যা, ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটে পাবেন কাজ। মনে প্রশ্ন আসতে পারে এই মার্কেট আবার কোথায়?? না ভাই এই মার্কেট আপনার ঘরেই আছে। শুধু কম্পিউটার এ ইন্টারনেটে গিয়ে নিচের ওয়েবসাইটে যান, তাহলেই পাবেন। আসলে এগুলাে হল বিভিন্ন ওয়েবসাইট যেখানে আপনি কাজ পাবেন। আপনাকে কাজ দেয়ার জন্য অনেক ক্লাইন্ট আছেন সেখানে আর কাজ

করার জন্যও অনেক ওয়ার্কার আছেন সেখানে।

নিচে কিছু বিশ্ব সেরা ফ্রিল্যান্সিং সাইটের লিস্ট দেয়া হল-

http://odesk.com http://freelancer.com http://elance.com

উপরের সাইট গুলােতে গিয়ে browse work এ গেলেই দেখতে পারবেন কি কি কাজ আছে পুরাে ফ্রীল্যান্সিং প্রসেসটা কিভাবে ঘটে তা নিয়ে ইনশা-আল্লাহ্ আমাদের পরবর্তী ই-বুক এ আলােচনা করা হবে।

“অনলাইনে আয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, আপনি আছেন কোথায়??

আমি তাে একদমই নতুন? তাতে কি হয়েছে? চেষ্টা করলে কিছুই অসম্ভব নয় এখনও কিছুই হয় নি আগামী দুই বছরে নেট ইউজার সংখ্যা হবে প্রায় ৪ গুন, তথ্য সূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন কাজেই এখনও রয়েছে কাজের বিশাল সুযােগ এখনই প্লাগ ইন হােন আমাদের দুনিয়ায় সমৃদ্ধ দেশ গড়ুন, নিজেকে পাল্টান”

পোস্ট টি প্রথম প্রকাশিত হয় আমার ব্লগে

The post অনলাইন ইনকাম ২০২১: ফ্রিল্যান্সিং করে যে কাজে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন appeared first on Trickbd.com.


অনলাইনে আয় নিয়ে মানুষের ভুল ধারনা | ফ্রীল্যান্সিং কী?

অনলাইনে আয় নিয়ে মানুষের ভুল ধারনা | ফ্রীল্যান্সিং কী?

আপনাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে আয়কে খুবই সহজ মনে করেন। আপনাদের এই ধারনা কিন্তু অনেকটা ভুল। এই পৃথিবীতে অন্যান্য কাজের মত অনলাইন থেকে আয় করাও কঠিন কাজ। শুধুমাত্র তফাৎ এটাই যে অনলাইনে আয়ের কোন লিমিটেশন নেই। চাকরিতে যেমন, মাস শেষে একটা নিদিষ্ট টাকা পাবেন কিন্তু অনলাইন কিন্তু এমন নয়, এখানে আপনি এক টাকা নাও পেতে পারেন আবার কোটি টাকা আয় করতে পারেন। তবে এখানে আপনি আপনার পারিশ্রমিক বাস্তব জগতের চেয়ে একটু বেশি ই

 

কারন, এখানে হিসাব হয় ডলারে৷ এমন অনেকেই আছেন যারা প্রতি ঘন্টা ২০ ডলার রেটে কাজ করেন। তার মানে ১০ ঘণ্টা কাজ করলে উনি পাবেন ২০০ ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যেটা দাড়ায় প্রায় ১৬০০০ টাকা। আমার মনে হয়, বাস্তব জীবনে দশ ঘণ্টা কাজে আপনাকে ১৬০০০ টাকা দিবে এমন কোম্পানি পাওয়া মুশকিল। ঠিক এই জন্যই অনেকে বলে অনলাইনে টাকা উড়ে। এটা কিন্তু সম্পূর্ণ বানােয়াট এবং কাল্পনিক যে ব্যক্তি সফল হয়, তার সফলতার কাহিনি শুনতে কিন্তু ভালই লাগে, কিন্তু ঐ লােকের সফল হতে যে কি কষ্ট এবং ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে তা সেই ভাল জানে।

 

কাজেই যেখানেই কাজ করুন না কেন, সেটা অনলাইন হােক আর অফলাইন যাই হােক, ভাল করে কাজ জানতে হবে এবং মনােযােগ দিয়ে কাজ করতে হবে। বাস্তব জীবনে অনেক সময় কাজ জানলেও সাটিফিকেটের অভাবে কাজ পাওয়া যায় না, কিন্তু অনলাইনে এই সুবিধা পাওয়া যায়। এখানে একটাই সুবিধা যে, আপনাকে কোন প্রাতিষ্ঠানিক সাটিফিকেট দেখাতে হবে না, কাজ জানলে অবশ্যই আয় করতে পারবেন। কিন্তু তার জন্য কিন্তু আপনাকে কঠিন পরিশ্রম এবং সবুর করতে হবে।

 

ফ্রীল্যান্সিংটা আসলেই কি??

ফ্রীল্যান্সিং হল অনলাইনে আয়ের একটি মাধ্যম। আপনি অনলাইনে কাজ করবেন আর সেই কাজের জন্য আপনাকে টাকা দেওয়া হবে। শুনতে অনেক সােজা হলেও অনলাইনে আয় কিন্তু বাস্তব জীবনে আয় করার মতই কঠিন। শুধু পার্থক্য এইটুকুই যে, বাস্তব জীবনে আমাদের দেশে কাজের সুযোেগ অনেক কম কিন্তু অনলাইনে এই সুযােগ অনেক বিস্তৃত। যে কেউ নূন্যতম যােগ্যতা নিয়েই শুরু করতে পারেন অনলাইনে আয়। এর জন্য একটু ধৈর্য আর পরিশ্রম থাকলেই চলে।

– আপনাদের মনে অনেকেরই এই প্রশ্ন থেকে যায় যে, এই যে আমি যে বলছি কাজ করবেন আর টাকা তুলবেন, এটা আমি কোথায় কাজ করব, আর কার কাজই করব, আবার টাকা কিভাবে পাব??

এই প্রশ্নের উত্তর আমি দিচ্ছি। অনলাইনে কাজের জন্য অনেক সাইট রয়েছে। ওই সকল সাইটে গেলেই আপনি দেখতে পাবেন সেখানে অনেক ধরনের কাজ আছে। এই রকম একটা ওয়েবসাইট হল- ওডেস্ক,কম। কিন্তু কথা হল এই কাজগুলাে কারা দেন? অনেক লােক আছেন যারা তাদের নিজের কাজগুলাে করিয়ে নিতে চান অন্য কাউকে দিয়ে। এই রকম লােকেরা এই সকল সাইটে (ওডেস্ক.কম) গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলেন তারপর তারা তাদের কাজগুলাে পােস্ট করেন। যারা কাজ দেন বা কাজ পোস্ট করেন তাদেরকে বলা হয় ক্লাইন্ট বা বায়ারা এখন ওই একই ফ্রীল্যান্সিং সাইটে (যেমনঃ http://odesk.com) আবার অনেকে কাজ করার জন্য অ্যাকাউন্ট খুলেন (যেমনঃ আপনিও অ্যাকাউন্ট খুলবেন কাজ করার জন্য)। ক্লাইন্ট যখন কোন কাজ পােস্ট করেন তখন তারা ওই কাজগুলাে দেখে ওই কাজটি করার জন্য অনেকে আবেদন করেন। একে বলা হয় বিড করাতাে ধরুন একটি কাজের জন্য ৩০ জন বিড করেছেন, এখন যিনি কাজটি পােস্ট করেছেন তিনি এই ৩০ জনের মধ্যে থেকে একজনকে এই কাজটি করার জন্য নির্বাচন করবেন। মানে এই ৩০ জনের মধ্যে থেকে একজন কাজটি জিতে নিবেন এবং তিনি কাজটি করার সুযােগ পাবেন। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ক্লাইন্ট একের অধিক ব্যাক্তিকেও কাজের জন্য মনােনয়ন করতে পারেন।

তারপর ক্লাইন্ট মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেন কাকে তিনি মনােনয়ন করেছেন, যদি আপনি মনােনীত হন তাহলে আপনার ওডেস্ক একাউন্ট এ লগিন করলে নােটিফিকেশন এর মাধ্যমে জানতে পারবেন। যদি মনােনীত নাও হন, তবুও জানতে পারবেন। এর পর ক্লাইন্ট আপনার সাথে মেসেজ এ যােগাযােগ করবেন। অবশ্যই কাজ দেয়ার আগে ক্লাইন্ট আপনার সাথে মেসেজ এ যােগাযােগ করতে পারেন, তাই সব সময় ওডেস্ক এ থাকার চেষ্টা করুন৷ অথবা আপানার ই-মেইল চেক করতে থাকুন, কারন ক্লাইন্ট থেকে কোন প্রকার রিপ্লাই পেলে ই-মেইল এ আপডেট পাবেন। এরপর কাজটি করা হয়ে গেলে ক্লাইন্ট আপনাকে টাকা দিয়ে দিবে। এই ভাবে টোটাল প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়।

এই গেলাে পুরাে হিস্টরি জিওগ্রাফি। আশা করি আপনারা অনেকেই যারা নতুন তারা একটু হলেও আইডিয়া পেয়েছেন যে, আসলে কিভাবে এই কাজগুলাে হয়ে থাকে। আপনারা http://odesk.com থেকে ঘুরে আসুন, সেখানে কি কি কাজ পাওয়া যায় একটু দেখে আসতে পারেন এতে করে আপনাদের ধারনা একটু প্রখর হবে।

পোস্ট টি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় আমার ব্লগে।

The post অনলাইনে আয় নিয়ে মানুষের ভুল ধারনা | ফ্রীল্যান্সিং কী? appeared first on Trickbd.com.


Tuesday, January 19, 2021

কল লিস্ট নিজের মতো করে তৈরি করুন । এপস টা সারাজীবনে একবার হলেও প্রয়োজন হবে ।

কল লিস্ট নিজের মতো করে তৈরি করুন । এপস টা সারাজীবনে একবার হলেও প্রয়োজন হবে ।

Call history editor
নিজের ইচ্ছামত কল হিস্টোরি তৈরি করুন এবং বন্ধুদের অবাক করে দিন । আর যাদের কল হিস্টোরি থেকে নাম্বার ডিলিট হয় না তারাও সমাধান নিয়ে নিন ।
প্রথমে প্লে স্টোরে গিয়ে সার্চ করবেন Call log editor and backup

তারপর অপেন করুন
call log manager অপশনে ক্লিক করুন

তারপর এখান থেকে যেকোনো নাম্বার সিলেক্ট করে সময়,তারিখ, কথা বলার সময় সবকিছু চেন্জ করতে পারবেন অথবা নতুন নাম্বার এড করার জন্য Add a new call record অপশনে ক্লিক করুন ।

এখানে আপনি যে নাম্বারের কল হিস্টোরি তৈরি করতে চান সেই নাম্বারটা দিন ।

অথবা ফোনবুক থেকে নাম্বার সিলেক্ট করার জন্য or select from contact অপশনে ক্লিক করুন ।

আপনি কত সময় কথা বলছেন সেটা সেট করুন ।


Outgoing call, incoming call যেকোনো একটা অপশন সিলেক্ট করুন ।

আপনার ফোনে ২টা সিম থাকলে যেকোনো সিম সিলেক্ট করুন ।

আপনি কত তারিখে কতটার সময় কথা বলছেন সেটা সিলেক্ট করুন ।

তারপর Add to call log অপশনে ক্লিক করুন ।
এখন আপনার কাজ শেষ ।
প্রমান


কল হিস্টোরি ডিলিট করার জন্য আবার call log manager এ যান ।

তারপর যে নাম্বার ডিলিট করবেন সেই নাম্বারে ক্লিক করুন । তারপর Delete অপশনে ক্লিক করুন ।

তারপর Confirm করুন

ট্রাকবিডিতে এটা আমার ২য় পোস্ট । ভুল থাকলে ভুল দেখিয়ে দিবেন । আমি আরো অনেক ভালো পোস্ট করার জন্য পোস্ট নোটবুকে সেভ করে রাখছি এটা এপ্রুভ হলে ওইগুলো পোস্ট করবো ।
Follow me on Facebook

The post কল লিস্ট নিজের মতো করে তৈরি করুন । এপস টা সারাজীবনে একবার হলেও প্রয়োজন হবে । appeared first on Trickbd.com.


নিয়ে নিন Trickbd মোবাইল ভার্সন Like, Share, Notification এবং পেমেন্ট প্লাগইন একসাথে

নিয়ে নিন Trickbd মোবাইল ভার্সন Like, Share, Notification এবং পেমেন্ট প্লাগইন একসাথে

আসসালামুয়ালাইকুম।
বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি। আসলে ট্রিকবিডির সাথে যারা থাকে তারা ভালোই থাকে।

আমি আর বেশী কথা বাড়াবো না চলুন কাজের কথায় আসা যাক।
আপনারা হয়তো টাইটেল দেখেই বুঝতে পারছেন আজকে আমি কি শেয়ার করব। অনেকে হয়ত বিরক্ত হতে পারেন কারন একই পোস্ট বারবার ট্রিকবিডিতে করা হচ্ছে। আজকে আমি আপনাদের লাইক বাটন, সাতটি শেয়ার বাটন এবং Trickbd PC theme এর সমস্ত Bbcode সহ পুরো থিমটি শেয়ার করব সাথে কিছু নিউ ফিচার। থিমটা ব্লো কালারের তাই আপনাদের পছন্দ হবেই আশা করছি। ইচ্ছে করলে সামান্য কিছু CSS ইডিট করে কালার পরিবর্তন করতে পারবেন। তো চলুন কিছু Screenshot দেখে নেওয়া যাক।




এই থিমের ব্যপারে বিস্তারিত বলার প্রয়োজন মনে হয় নেই। কারন এই থিমের ব্যপারে সবাই জানে। আর জানবেই না বা কেন ডেভেলপারদের কাছে এই থিমটা অনেক প্রিয়। অনেকে আবার এই থিম ইডিট করতে করতে প্রোগামিং জগতে পারি দিয়েছে, যেমন আমি। তাই আমি ট্রিকবিডির কাছে কৃতজ্ঞ।

Demo দেখুনDownload ThemeDownload Notification Plugin

Notification Plugin Activation code: MD Ashikur Rahman

থিম এবং প্লাগইন ইন্সটল করা হয়ে গেলে আপনার WordPress সাইটৈর Dashboard এ যান তারপর Page > Add new তে ক্লিক করুন।
এবার Page title: Database Table দিয়ে ড্রোপডাউন মেনু থেকে Page template: Database Table দিয়ে Publish করে দিন। এবার পেজটা একবার View করুন। তারপর প্রয়োজন হলে Remove করে দিতে পারেন। এই পেজটি আপনার ওয়েবসাইটের পেমেন্ট সিস্টেম সক্রিয় করার জন্য এবং ডেটাবেসে কয়েকটি টেবিল তৈরির জন্য।
আজ এ পর্যন্তই দেখা হবে আগামিতে।

বন্ধুরা পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক দিয়ে ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন এবং আমার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার দাওয়াত রইল
আমার পরবর্তী পোস্ট হচ্ছে কিভাবে একটি মেইল সার্ভার বানাবেন এবং তা থেকে আয় করবেন।

কোনো প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে কমেন্টে জানান অবশ্যই সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। Facebook Me
ধন্যবাদ সময় নিয়ে পোষ্টটি পড়ার জন্য।





The post নিয়ে নিন Trickbd মোবাইল ভার্সন Like, Share, Notification এবং পেমেন্ট প্লাগইন একসাথে appeared first on Trickbd.com.


যে কোনো লেখা লিখে ১মিনিটে txt ফাইল তৈরি করুন এবং ইউটুব এর যে কোনো ভিডিও mp4, mp3 , 3gp আকারে ডাউনলোড করে নিন

যে কোনো লেখা লিখে ১মিনিটে txt ফাইল তৈরি করুন এবং ইউটুব এর যে কোনো ভিডিও mp4, mp3 , 3gp আকারে ডাউনলোড করে নিন


আস্সালামুআলাইকুম কেমন আছে সবাই
আশাকরি ভালো আছেন
কারন যারা নিয়মিত
Trickbd ডিজিট করেন
তারা সব সময় ভালো
থাকেন
| ইনশাআল্লাহ আমিও খুব
ভালো আছি! অনেক কথাই
বলে ফেল্লাম চলুন এবার
কাজের কথাই আশি


আমি আজকে ২টি ট্রিক
নিয়ে আসলাম

১. কোনো কিছু লিখে
তাকে টেক্স (txt) ফাইল
আকারে ডাউনলোড করবেন
কিভাবে এবং ওপেন
করবেন কি ভাবে


২. ইউটুব এর যে কোনো
ভিডিও কে Mp4, Mp3, 3gp,
আকারে ডাউনলোড করুন
যে কোনো ফোন দিয়ে

বিস্তারাতো

১.
এখানে আপনি যে কোনো
লেখা লিখে তাকে Txt
ফাইল বানাইতে পারবেন
আপনি চাইলে এখানে গল্প
, কোড, সব কিছু লিখতে
পারবেন প্রথমে এখানে যান
তার পর এই রকম পাবেন এখানে আপনি যে
টা লিখবেন তার টাইটেলে
তো দিতে হবে এখানে
দেখেন Aolly লেখা আছে
একটি গরে এখানে আপনি
যে বিষয় টি নিয়ে লিখতে
চাচ্ছেন তার টাইটেল
এখানে দিবেন Aolly টা
কেটে দিবেন তার পর
বিস্তারিতো লিখবেন :put
Your Text here এখানে
বিস্তারিতো লিখবেন এই
দেখুন আমি লিখেছি এখানে Aolly এর
যাইগাই আমি লিখেছি
Trickbd এবং নিছে ঘরে
বিস্তারিত লিখছি আপনার
যখন ২ টাই লেখা শেষ হবে
তাখন আপনি Creat এ ক্লিক
করবেন
আপনার ফাইল তৈরি হয়ে
গেছে এবার
ডাউনলোড করে নিন এটা
এপেন করবেন আপনার
মেমোরিতে দেখবেন ফাইল টি সেভ হয়
গেছে আপনার যদি
এনড্রোয়েট ফোন থাকে
তাহলে ঐ ফাইলটা ক্লিক
করলে অপেন হবে আর যদি
আপনার জাভা ফোন থাকে
তাহলে ওপেরা মিনি দিয়ে
ওপেন করতে হবে

২. এখন
দেখাবো কি ভাবে ইউটুব
এর যে কোনো ভিডিও Mp4,
Mp3 , 3gp আকারে
ডাউনলোড করবেন করবেন
প্রথমে এখানে যেতে হবে
ক্লিক করুন এখানে
যাওয়ার পর
আপনি যে ভিডিও টি ইউটুব
থেকে ডাউনলোড করতে
চান তার লিং দিবেন

আমি ইউটুব থেকে এই
ভিডিও টার লিং নিলাম
তার পর Convert
It এর উপরের ফাকা বক্স এ
পাষ্ট করে দিলাম এবং
নিছে যে See more options
লেখার নিছে
এই অপশন গুলি পাবে আমি
এখান থেকে .mp3 (128kb)
সেলেক্ট করলাম তার পর
convert it এ ক্লিক কবেন
তার পর (আপনার যদি
এনড্রোয়েট ফোন থাকে
তাহলে কিছু করতে হবেনা
আর যদি জাভা ফোন হয়
তাহলে convert it এ ক্লিক
করে অপেরা মিনির ইন্টার
এড্রেস এ :b এতা দিবেন
তাহলে হয়ে যাবে)

দেখুন convert হয়ে গেছে এবার একটু নিছে
যান এই রকম দেখতে
পারবেন তার
পর Download এ ক্লিক দিবেন
এখন সেভ
করে নিন
আজকে এই
পর্যন্ত দেখা হবে অন্য
কোনো পোস্টে ভালো
থাকবেন সুস্থ থাকবেন
Trickbd এর সাইথেই
থাকবেন ধন্যবাদ!

The post যে কোনো লেখা লিখে ১মিনিটে txt ফাইল তৈরি করুন এবং ইউটুব এর যে কোনো ভিডিও mp4, mp3 , 3gp আকারে ডাউনলোড করে নিন appeared first on Trickbd.com.