Wednesday, September 11, 2024

পাতলা চুল ঘন করার সহজ উপায়

পাতলা চুল ঘন করার সহজ উপায়


অনেকেরই চুল পাতলা হওয়ার সমস্যায় ভুগতে হয়। বিভিন্ন কারণে চুলের ঘনত্ব কমে যেতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে অযত্ন, পুষ্টিহীনতা, পরিবেশগত দূষণ, এবং অপ্রত্যাশিত হরমোনজনিত পরিবর্তন। তবে, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। নিয়মিত কিছু সহজ পদ্ধতি মেনে চললে পাতলা চুলও ঘন, মজবুত এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারে। আসুন, আজকের এই পোস্টে আমরা জেনে নিই এমন কিছু কার্যকরী ও সহজ উপায়, যা আপনার পাতলা চুলকে ঘন ও স্বাস্থ্যবান করতে সাহায্য করবে। তো চলুন জেনে নিই পাতলা চুল ঘন করার সহজ উপায়

১. নিয়মিত মাথার ত্বকের মালিশ

মাথার ত্বকে নিয়মিত তেল দিয়ে মালিশ করা চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি। আমরা অনেকেই হয়তো জানি, মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন চুলের বৃদ্ধির সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। তবে, অনেক সময় এই বিষয়টিকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখি না। অথচ, নিয়মিত তেল দিয়ে মালিশ করা আপনার চুলের গোঁড়া শক্ত করতে এবং নতুন চুল গজানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে।

প্রথমেই বলে রাখা ভালো, মালিশের জন্য তেল বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা যত্নবান হতে হবে। গরম নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল মালিশের জন্য সবচেয়ে ভালো বলে বিবেচিত হয়। এই তেলগুলো ত্বকে গভীরভাবে প্রবেশ করে এবং চুলের গোঁড়ায় পুষ্টি জোগায়। তেল গরম করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখুন, যেন তা সহনীয় তাপমাত্রায় থাকে। অতিরিক্ত গরম তেল ত্বকের ক্ষতি করতে পারে, তাই তেল হালকা গরম হওয়াই যথেষ্ট।

মালিশের ক্ষেত্রে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার যথেষ্ট। প্রতিবার ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আঙুলের ডগা দিয়ে তেল মালিশ করুন। চাপের পরিমাণ মাঝারি রাখুন, যেন ত্বক আঘাতপ্রাপ্ত না হয়। চুলের গোঁড়া থেকে শুরু করে পুরো মাথায় তেল পৌঁছানো নিশ্চিত করুন। মালিশ করার সময় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়, যা চুলের গোঁড়ায় প্রয়োজনীয় অক্সিজেন এবং পুষ্টি পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। ফলে চুলের গোঁড়া আরও শক্তিশালী হয় এবং নতুন চুল গজানোর হার বাড়ে।

মালিশের পর তেলটি কিছুক্ষণ মাথায় রেখে দিন, যাতে এটি ত্বকে ভালোভাবে কাজ করতে পারে। আপনি চাইলে মালিশের পর একটি উষ্ণ তোয়ালে মাথায় পেঁচিয়ে রাখতে পারেন, যা তেলের কার্যকারিতা আরও বাড়িয়ে দেয়। এরপর চুল ধুয়ে ফেলুন এবং দেখুন, আপনার চুল কতটা মসৃণ ও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।

এই নিয়মিত তেল মালিশের অভ্যাসটি চুলের গুণগত মান উন্নত করতে এবং পাতলা চুলকে ঘন করতে চমৎকার ভূমিকা পালন করবে। আপনার চুল হবে আরও মজবুত, সুস্থ এবং আকর্ষণীয়।

২. পুষ্টিকর খাবার খাওয়া

চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে, শুধু বাহ্যিক যত্নই যথেষ্ট নয়; এর পাশাপাশি প্রয়োজন সঠিক পুষ্টি। আমাদের চুলের গঠন ও বৃদ্ধি সরাসরি নির্ভর করে শরীরে পাওয়া পুষ্টির ওপর। তাই চুলকে ঘন, মজবুত, ও ঝলমলে রাখতে চাইলে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করা অত্যন্ত জরুরি।

প্রথমত, প্রোটিন হল চুলের মূল উপাদান, যা চুলের কেরাটিন নামক প্রোটিনের মাধ্যমে গঠিত হয়। তাই চুলের ঘনত্ব ও মজবুততা বাড়াতে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম, মাছ, মুরগির মাংস, দুধ ও ডাল প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় থাকা উচিত। প্রোটিন চুলের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে এবং চুলকে ভাঙা ও রুক্ষ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।

এছাড়া, আয়রন চুলের গোঁড়ায় অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে, যা চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বজায় রাখে। আয়রনের অভাবে চুল দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং চুল পড়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার যেমন পালং শাক, বিটরুট, লাল মাংস, ও মটরশুঁটি নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

ভিটামিন এ, সি, ডি, ও ই চুলের বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন এ চুলের সিবাম প্রোডাকশন নিয়ন্ত্রণ করে, যা চুলকে প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজড রাখে। ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরি করে, যা চুলের গঠনকে শক্তিশালী করে। ভিটামিন ডি চুলের গোঁড়াকে সুস্থ রাখে এবং নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে। আর ভিটামিন ই চুলের সেল মেমব্রেনকে শক্তিশালী করে, যা চুলকে বাইরের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করে।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের জন্য এক ধরনের প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করে। এটি চুলের গোঁড়া থেকে শুরু করে পুরো চুলকে পুষ্টি জোগায় এবং চুলকে মসৃণ ও ঝলমলে রাখে। ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছের তেল, আখরোট, চিয়া বীজ, ও ফ্ল্যাক্সসিড চুলের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

অবশেষে, চুলের স্বাস্থ্যের জন্য জিঙ্ক একটি অপরিহার্য খনিজ। এটি চুলের কোষের পুনর্জন্ম ও মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয়। জিঙ্কের অভাবে চুলের বৃদ্ধির হার কমে যেতে পারে এবং চুল পাতলা হয়ে যেতে পারে। তাই বাদাম, বীজ, শিম ও অন্যান্য জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

এই পুষ্টিকর খাবারগুলো আপনার চুলের গুণগত মান উন্নত করতে এবং চুলকে ঘন ও মজবুত রাখতে সাহায্য করবে। অভ্যন্তরীণ পুষ্টি যত ভালো হবে, আপনার চুলও ততটাই স্বাস্থ্যকর ও আকর্ষণীয় হবে।

৩. ঘরোয়া হেয়ার প্যাক ব্যবহার

চুলের ঘনত্ব ও মজবুততা বাড়াতে ঘরোয়া হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা অত্যন্ত কার্যকরী একটি পদ্ধতি। প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এই প্যাকগুলো চুলের গভীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়, যা চুলকে করে তোলে ঘন, মজবুত, এবং উজ্জ্বল। বাজারে পাওয়া কেমিক্যালযুক্ত পণ্যের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করলে চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা হয় এবং চুল থাকে দীর্ষস্থায়ীভাবে সুন্দর।

মেহেন্দি, আমলা, শিকাকাই, মধু, দই এবং ডিম—এইসব উপাদানগুলো সহজেই ঘরে পাওয়া যায় এবং এগুলোতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। মেহেন্দি চুলের গঠনকে শক্তিশালী করে এবং চুলের গোঁড়াকে মজবুত করে। আমলা চুলের প্রাকৃতিক রঙ ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। শিকাকাই প্রাকৃতিক ক্লিনজার হিসেবে কাজ করে, যা চুল পরিষ্কার রেখে মসৃণ ও ঝলমলে করে তোলে। মধু এবং দই চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে, চুলকে নরম করে এবং শুষ্কতা দূর করে। আর ডিম, যা প্রোটিনের একটি অসাধারণ উৎস, চুলের বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে এবং চুলের ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে।

এইসব উপাদান দিয়ে তৈরি হেয়ার প্যাক সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন। প্যাক তৈরি করতে মেহেন্দি পাউডার, আমলা এবং শিকাকাই পাউডার একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এর সাথে মধু, দই, এবং একটি ডিম মিশিয়ে প্যাকটি তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি চুলের গোড়া থেকে শুরু করে পুরো চুলে লাগিয়ে নিন এবং অন্তত ৩০ মিনিট রেখে দিন, যাতে চুলের ভেতর পর্যন্ত পুষ্টি পৌঁছাতে পারে। তারপর চুল ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

নিয়মিত এই ঘরোয়া হেয়ার প্যাক ব্যবহার করলে আপনি দ্রুতই লক্ষ্য করবেন, আপনার চুল হয়ে উঠছে আরও ঘন, মজবুত, এবং আকর্ষণীয়। প্রাকৃতিক উপাদানের স্পর্শে চুল পাবে নতুন প্রাণ, এবং আপনি পাবেন চুলের এমন স্বাস্থ্য, যা সবসময়ই আকাঙ্ক্ষিত ছিল।

৪. সঠিক হেয়ার কেয়ার রুটিন

চুলকে সুস্থ, সুন্দর এবং মজবুত রাখতে সঠিক হেয়ার কেয়ার রুটিন অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চুলের সঠিক যত্ন না নিলে তা ধীরে ধীরে প্রাণহীন, দুর্বল এবং ভঙ্গুর হয়ে পড়তে পারে। তাই, নিয়মিত পরিচর্যা ও সঠিক পদ্ধতি মেনে চলা প্রয়োজন।

প্রথমেই আসি চুল পরিষ্কারের বিষয়ে। চুল পরিষ্কার রাখা অবশ্যই জরুরি, কিন্তু এক্ষেত্রে শ্যাম্পু ব্যবহারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অতিরিক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করলে চুলের প্রাকৃতিক তেল হারিয়ে যায়, যা চুলকে শুষ্ক ও রুক্ষ করে তোলে। তাই হালকা এবং ক্ষারমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন, যা চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। কন্ডিশনার চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং চুলকে মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে।

চুল আঁচড়ানোর সময়ও কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। ভেজা চুলের গোড়া অনেক বেশি নরম ও দুর্বল থাকে, তাই ভেজা চুল আঁচড়ানোর সময় খুব ধীরে ধীরে এবং যত্নের সাথে আঁচড়ান। শক্তভাবে টানাটানি করলে চুল ছিঁড়ে যেতে পারে এবং চুলের গঠন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। চুল শুকিয়ে নেয়ার পর নরম ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়ান, যা চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করবে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করবে।

এই সঠিক হেয়ার কেয়ার রুটিন মেনে চললে আপনার চুল থাকবে স্বাস্থ্যবান, ঝলমলে, এবং শক্তিশালী। নিয়মিত যত্ন ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে চুলের সৌন্দর্য বজায় রাখা সম্ভব, যা আপনার ব্যক্তিত্বকে আরও উজ্জ্বল করবে।

৫. স্ট্রেস কমানো

অতিরিক্ত মানসিক চাপ চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং এটি চুলের ঘনত্ব কমিয়ে দিতে পারে। স্ট্রেস কমানোর মাধ্যমে আপনি আপনার চুলের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে পারেন। স্ট্রেস কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম এবং ধ্যানের অভ্যাস গড়ে তোলা গুরুত্বপূর্ণ। যোগব্যায়াম শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে এবং মানসিক প্রশান্তি আনে। অন্যদিকে, ধ্যান মনকে শান্ত করতে সহায়তা করে এবং মানসিক চাপ কমায়।

এছাড়া, পর্যাপ্ত ঘুমেরও অনেক গুরুত্ব রয়েছে। ঘুম শরীরের কোষগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে এবং মানসিক ও শারীরিক শক্তি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। একান্তে নিজেকে সময় দিন এবং যে কোনো মানসিক চাপের কারণে যাতে আপনার চুলের ক্ষতি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। কাজের চাপ থেকে দূরে সরে কিছুটা সময় নিজের জন্য ব্যয় করুন এবং সেই সময়ে মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। আপনার দৈনন্দিন জীবনে একটু পরিবর্তন এনে দেখুন, কীভাবে তা আপনার চুলের স্বাস্থ্য এবং সামগ্রিক জীবনযাত্রায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

৬. হিট স্টাইলিং এড়িয়ে চলুন

চুলের যত্নে হিট স্টাইলিং এড়িয়ে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রায়শই চুলে হিট স্টাইলিং বা কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট প্রয়োগ করলে চুলের স্বাভাবিক সৌন্দর্য এবং স্বাস্থ্য নষ্ট হতে পারে। অতিরিক্ত তাপমাত্রা চুলের আর্দ্রতা শুষে নেয়, যার ফলে চুল শুকনো, ভঙ্গুর এবং দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই, যতটা সম্ভব চুলকে প্রাকৃতিকভাবে শুকাতে দেওয়ার চেষ্টা করুন। 

চুল শুকানোর জন্য সবসময় হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার না করে, বাতাসে চুল শুকাতে দিন। এতে চুল তার প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়। স্টাইলিংয়ের জন্য বিভিন্ন প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন, যেমন, বিভিন্ন ধরনের বেণি বা চুল বাঁধার নতুন নতুন কৌশল যা তাপ ছাড়াই চুলকে আকর্ষণীয় রূপ দেয়।

পাতলা চুল ঘন করার জন্য নিয়মিত এবং ধৈর্য সহকারে এই প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন। এতে কিছুদিনের মধ্যেই আপনি চুলের ঘনত্ব এবং স্বাস্থ্য ফিরে পাবেন। চুল হয়ে উঠবে আরও মজবুত, প্রাণবন্ত, এবং আকর্ষণীয়। মনে রাখবেন, প্রাকৃতিক যত্ন এবং কিছুটা ধৈর্য চুলের সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।

FAQ (Frequently Asked Questions)

পাতলা চুল ঘন করার জন্য কী ধরনের খাদ্যগ্রহণ করা উচিত?

  • – চুলের ঘনত্ব বাড়ানোর জন্য প্রোটিন, আয়রন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, জিঙ্ক এবং ভিটামিন এ ও সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। মাছ, ডিম, বাদাম, পালং শাক, গাজর এবং ফলমূল খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা ভালো।

চুলের ঘনত্ব বাড়ানোর জন্য কোন প্রাকৃতিক তেলগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে?

  • – নারকেল তেল, বাদাম তেল, অলিভ অয়েল, এবং ক্যাস্টর অয়েল চুলের ঘনত্ব বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। নিয়মিত তেল মালিশ চুলের গোঁড়ায় পুষ্টি জোগায় এবং চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।

চুলের ঘনত্ব বাড়াতে কী ধরনের হেয়ার কেয়ার পণ্যগুলি ব্যবহার করা উচিত?

  • – সালফেট এবং প্যারাবেন মুক্ত শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত। এছাড়াও, প্রাকৃতিক উপাদানযুক্ত হেয়ার মাস্ক এবং সিরাম ব্যবহার করলে চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়।

চুল ঘন করার জন্য কী ধরনের ঘরোয়া প্রতিকারগুলি কার্যকর?

  • – মেহেদি, আমলা, হিবিস্কাস ফুল, এবং অ্যালোভেরা জেল দিয়ে তৈরি প্যাক চুলে ব্যবহার করলে চুলের ঘনত্ব বাড়ে এবং চুল সুস্থ থাকে।

চুলের ঘনত্ব বাড়াতে কতদিনে ফল পাওয়া যায়?

  • – নিয়মিত পরিচর্যা ও সঠিক পুষ্টি গ্রহণের মাধ্যমে সাধারণত ২-৩ মাসের মধ্যে চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধির লক্ষণ দেখা যায়। তবে ফলাফল ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে।

শাকিব খানের তুফান মুভি সহ যে কোন মুভি ডাউনলোড করতে ভিজিট করুন Www.DjMamun.Com

The post পাতলা চুল ঘন করার সহজ উপায় appeared first on Trickbd.com.


Blum থেকে আর্ন করতে পারেন আপনিও। কোনো প্রকার ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া কিছু টাস্ক এর মাধ্যমে। A to Z বিস্তারিত সহ।

Blum থেকে আর্ন করতে পারেন আপনিও। কোনো প্রকার ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া কিছু টাস্ক এর মাধ্যমে। A to Z বিস্তারিত সহ।

প্রথমেই সবাইকে জানাই সালাম।
আসসালামু আলাইকুম।

আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন, শান্তিতে আছেন।

শুরুতেই বলি পোস্ট টা যেহেতু একদম সম্পূর্ণ বিস্তারিত বিষয়ে করবো তাই পোস্ট টা বড় হবে।

সাপোর্ট টীম আমি সকল নিয়ম, শর্ত মেনে পোস্ট করেছি।
কোনো একশন নেয়ার আগে আমার পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ার / চেক করার বিনিত অনুরোধ করছি।

বর্তমানে প্রায় কম বেশি সবাই অবগত আছি যে, টেলিগ্রাম বোট (miniapp) থেকে একটা ভালো এমাউন্ট সবাই সহজেই আয় করতে পারছেন। ট্রিকবিডির বেশির ভাগ ইউজার স্টুডেন্ট। পড়াশুনার পাশাপাশি হাত খরচের কিছু টাকা সহজে আয় করতে পারলে আমাদের ছাত্র সমাজের উপকার হয় খুব।

সর্বশেষ আমি আপনাদের সাথে এখানে Dogs এয়ারড্রপ শেয়ার করেছিলাম। যারা যয়েন করেছিলেন তারা আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা এমাউন্ট আয় করেছেন। যদিও আমার পোস্ট টা ২ ঘন্টার ভিতর ট্রিকবিডি সাপোর্ট টীম ডিলিট করে দিয়েছিলেন। এবং সেই সাথে আমার ট্রেইনার পদ টাও চলে গিয়েছিলো। পরে আমি মেইল করে আমার ট্রেইনার পদ ফিরিয়ে এনেছি।
যাই হোক হয়তো আমার ভুল ছিলো কোথাও তাই ডিলিট করা হয়েছিলো পোস্টটা।

ট্রিকবিডি সাপোর্ট টীমের উদ্যেশ্য কিছু কথা: বর্তমানে ফ্রি আর্নিং এর ৯৯% কাজ করা শেষ হলে তারপর পেমেন্ট দেয়, সুতরাং সেই সকল এয়ারড্রোপ শেয়ার করার সময় আমরা চাইলেও পেমেন্ট প্রুফ সহ পোস্ট করতে পারবো না। এই একটা শর্ত এর কারণে অসংখ্য এয়ারড্রোপ থেকে ট্রিকবিডির ইউজার বঞ্চিত হচ্ছেন। বড় কোম্পানি যদি পার্টনারশিপে থাকে, ইনভেস্ট করে তবে সেই সকল প্রজেক্ট পেমেন্ট ১০০% করে, যা আমরা প্রায় সবাই জানি। তাই এই শর্তটা কিছুটা শিথিল করার বিনিত অনুরোধ রইলো। আশা করি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করবেন।

আমি নিজে dogs থেকে ৩৬০ ডলার পেমেন্ট পেয়েছি। যা ১২৫ টাকা প্রতি ডলার রেটে ৪৫০০০ টাকায় সেল করেছি আমি। আলহামদুলিল্লাহ।

আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো বর্তমানে ট্রেন ডিং এ থাকা প্রজেক্ট blum নিয়ে। অনেকেই আলরেডি যয়েন করেছেন ব্লুমে। কিন্তু যারা এখনো যানেন না পোস্ট টা তাদের জন্যে।

বিন্যান্স ব্লুমে ইনভেস্ট করেছে। যা আজকে ব্লুম শেয়ার করেছে।
বিন্যান্স ইনভেস্টেট প্রজেক্ট গুলো সব সময় বিগ এমাউন্ট পেমেন্ট করে যা আমরা অনলাইনে কাজ করি তারা জানি।

তো ব্লুমের কাজের বিস্তারিত শুরু থেকে শেষ জানাচ্ছি।

প্রথমে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
রেফার লিংক ছাড়া যয়েন করুন

আমার রেফার লিংকে যয়েন করুন

লিংকে ক্লিক করলে আপনার সামনে নিচের মতো পেজ আসবে।
“start” এ ক্লিক করুন।

এবার আপনি দেখতে পাবেন প্রতিদিন লগিন বোনাস।
যা আজকে প্রথমবার লগিন করার জন্যে আপনি পেলেন।
প্রতিদিন একবার blum bot ওপেন করলে প্রতিদিন বোনাস পাবেন। একটানা লগিন করলে বোনাস বেশি পাবেন। চেষ্টা করবেন যেনো একটা দিনও মিস না যায়, একদিন মিস গেলেই তা রিসেট হয়ে রেওয়ার্ড কমে যাবে।

এবার নিচের দেখানো “continue” এ ক্লিক করুন।

এবার নিচের দেখানো “start farming” এ ক্লিক করুন, ৮ ঘন্টায় ৬৪ ব্লুম পয়েন্ট আর্ন হয়ে অটোমেটিক। ৮ ঘন্টা পর আবারও “start farming” এ একবার ক্লিক করতে হবে প্রতিবার।

এবার আপনি কি ভাবে টাস্ক কমপ্লিট করে বেশি ব্লুম পয়েন্ট আর্ন করতে পারবেন তা বিস্তারিত দেখাচ্ছি।
প্রথমে নিচের দেখানো “earn” এ ক্লিক করুন।

দেখুন আর্ন অপশনে নতুন তিনটা টাস্ক দেখাচ্ছে।
টাস্ক কমপ্লিট করতে চিহ্নিত “start” এ ক্লিক করুন।

ইউটিউবে নিয়ে গেলে ১০ সেকেন্ড এর মতো ভিডিও দেখে কেটে দিয়ে ব্লুমে আসলে নিচের মতো “claim” অপশন দেখতে পাবেন।
ক্লাইমে ক্লিক করুন।

নিচের মতো “you got +250 blum points!” দেখালে আপনি টাস্ক সফল ভাবে কমপ্লিট করেছেন।

এবার উপরের দেখানো “Socials” এ ক্লিক করে টাস্ক কমপ্লিট করুন। আর হ্যাঁ আপনি টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, ফেইসবুকে ফলো করতে না চাইলে ফলো করতে হবে না। শুধু লিংকে ক্লিক করে কয়েক সেকেন্ড পর ব্যাক এসে পয়েন্ট ক্লাইম করে নিতে পারবেন সমস্যা নাই।

এবার উপরের “Academy” তে ক্লিক করে এখানের টাস্ক গুলোও কমপ্লিট করুন এক এক করে সব গুলো।

এবার আসি কিভাবে ওয়ালেট কানেক্টেড করবেন সেই বিষয়ে।
প্রথমে নিচের দেখানো “wallet” অপশনে ক্লিক করুন।

এবার “connect wallet” এ ক্লিক করুন।

আপনি চাইলে টেলিগ্রাম ওয়ালেট, টনকিপার সহ যেকোনো একটা ওয়ালেট কানেক্টেড করতে পারেন। আমি টনকিপার কানেক্টেড করে দেখাচ্ছি। টনকিপার এ কানেক্টেড করতে নিচে থেকে টনকিপার সিলেক্ট করতে হবে।

এবার যাদের টনকিপারে ওয়ালেট খোলা আছে তারা আমার মতো অপশন দেখতে পারবেন। যাদের নাই তারা খুলে নিবেন।
এবার নিচের মতো “connect wallet” এ ক্লিক করুন।

আপনি ঠিক ভাবে ওয়ালেট কানেক্টেড করলে নিচের মতো দেখতে পারবেন।

এবার কিভাবে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবদের রেফার করবেন তা দেখুন। প্রথমে নিচের “frens” অপশনে ক্লিক করুন।

দেখুন আপনি যদি কাউকে রেফার করেন তাহলে আপনি পাবেন:
১: প্লে কার্ড যা দিয়ে গেম খেলে পয়েন্ট আর্ন করতে পারবেন।
২: যখন আপনার বন্ধু ব্লুমে যয়েন করে farming শুরু করবে তখন আপনি তার আর্ন করা পয়েন্টের ১০ পার্সেন্ট পাবেন, সেই সাথে আপনার বন্ধু যদি তার অন্য কোনো বন্ধুকে রেফার করে তাহলে আপনি পাবেন ২.৫ পার্সেন্ট।

আপনার রেফার লিংক বের করতে নিচের “invite a fren” এ ক্লিক করুন।

এবার আপনি চাইলে সরাসরি টেলিগ্রামে আপনার বন্ধুকে লিংক দিতে পারেন “send” এ ক্লিক করুন, অথবা রেফার লিংক কপি করে সেন্ড করুন।

আর হ্যাঁ কিভাবে গেম খেলে পয়েন্ট আর্ন করবেন তা ভিডিওর মাধ্যমে দেখিয়ে দিচ্ছি।

ভিডিও লিংক

তো আজকে এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুন এই কামনা রইলো।

আল্লাহ হাফেজ।

The post Blum থেকে আর্ন করতে পারেন আপনিও। কোনো প্রকার ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া কিছু টাস্ক এর মাধ্যমে। A to Z বিস্তারিত সহ। appeared first on Trickbd.com.


মোবাইলের সেরা ৫টি Screen recorder ! কোনটি আপনার জন্য বেস্ট ?

বিভিন্ন কারণে আমাদের প্রয়োজন হয় Screen recorder এর । যেমন লাইভ স্ট্রিমিং করা, স্ক্রিন শেয়ার করা, টিউটোরিয়াল ভিডিও বানানো ইত্যাদি। কোনটার জন্য আপনি কোন স্ক্রিন রেকর্ডারটি ব্যবহার করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করা হবে আজকের এই পোস্টটিতে।
আমরা অ্যান্ড্রয়েডের জন্য দুনিয়ার সেরা পাঁচটি স্ক্রিন রেকর্ডার আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। এবং কোনটার কি সুবিধা কি অসুবিধা সেগুলো নিয়ে আলোচনা করব। এছাড়াও আলোচনা করব কোন কাজের জন্য কোন স্ক্রিন রেকর্ডারটিভ ভালো হবে।

নিচে Android এর কিছু জনপ্রিয় স্ক্রিন রেকর্ডার সফটওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো, যা আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিকটি বেছে নিতে সহায়তা করবে:

1. AZ Screen Recorder

Icon image
Overview: AZ Screen Recorder অনেক জনপ্রিয় একটি স্ক্রিন রেকর্ডার, এর সহজ ইন্টারফেস এবং বিস্তৃত ফিচারের কারণে। এটি রুট অ্যাক্সেস ছাড়াই কাজ করে এবং এতে কোন watermark থাকে না, যা অনেক ব্যবহারকারীর কাছে আকর্ষণীয়।

Features:
রেকর্ডিং-এর জন্য কোন সময়সীমা নেই।
কোন watermark নেই, এমনকি ফ্রি ভার্সনেও।
High-quality রেকর্ডিং সাপোর্ট করে (up to 1080p, 60fps, 12Mbps).
External sound এবং কিছু ডিভাইসে internal sound রেকর্ড করতে পারে।
স্ক্রিনে drawing করার ফিচার এবং GIF তৈরি করার মতো advanced অপশন রয়েছে।

Pros:
ব্যবহারে খুব সহজ।
Watermark ছাড়াই ফ্রি ভার্সনে।
Drawing ও live streaming এর মতো ফিচার।

Cons:
কিছু advanced ফিচার in-app purchases এর অন্তর্ভুক্ত।
দীর্ঘ সময় রেকর্ড করলে বেশি ব্যাটারি খরচ হতে পারে।

Best for: Casual ব্যবহারকারীদের জন্য, যারা watermark ছাড়া versatile স্ক্রিন রেকর্ডিং ফিচার চান।

 

2. Mobizen Screen Recorder

Icon image

Overview: Mobizen আরেকটি জনপ্রিয় স্ক্রিন রেকর্ডার। এটি বিশেষ করে ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে যারা professional-looking ভিডিও সহজেই তৈরি করতে চান।

Features:
Full HD রেকর্ডিং (1080p resolution, 60fps, 12Mbps).
রেকর্ডিং এর সময় face cam যুক্ত করার সুবিধা।
Powerful video editing tools, যেমন trim, merge, এবং background music যোগ করা।

“Clean Recording Mode” এ watermark, face cam ইত্যাদি সরিয়ে একদম professional look দেওয়া যায়।

Pros:
অসাধারণ এডিটিং টুলস।
ব্যবহার করা সহজ।
Clean recording mode watermark সরিয়ে দেয়।

Cons:
ফ্রি ভার্সনে বিজ্ঞাপন রয়েছে।
কিছু ফিচার premium subscription এর জন্য।
Best for: যারা gamers এবং vloggers, তারা gameplay রেকর্ড করতে এবং টিউটোরিয়াল বানাতে পারবে, এবং যাদের built-in এডিটিং দরকার।

3. DU Recorder

Overview: DU Recorder হলো অন্যতম feature-rich স্ক্রিন রেকর্ডার অ্যাপ, যা শুধু স্ক্রিন রেকর্ডিং নয়, live streaming এবং ভিডিও এডিটিং সুবিধাও দেয়।

Features:
High-quality রেকর্ডিং (up to 1080p, 60fps).
Built-in video editor যেখানে trimming, cropping, এবং merging এর মতো বিভিন্ন টুল রয়েছে।
YouTube, Facebook, এবং Twitch এ সরাসরি live streaming এর সুবিধা।
GIF তৈরি করার সুবিধা।

Pros:
Extensive editing এবং live streaming ফিচার।
ফ্রি ভার্সনে বেশিরভাগ ফিচার পাওয়া যায়।

Cons:
ফ্রি ভার্সনে বিজ্ঞাপন রয়েছে।
কিছু ফিচার in-app purchase এর অন্তর্ভুক্ত ।

Best for: যারা রেকর্ডিং, এডিটিং এবং live streaming সবই একসাথে চান।

4. XRecorder by InShot

Icon image
Overview: InShot ডেভেলপারদের দ্বারা তৈরি এই অ্যাপটি সহজে, watermark ছাড়া স্ক্রিন রেকর্ডিং করার জন্য পরিচিত।

Features:
High-definition রেকর্ডিং সাপোর্ট (up to 1080p at 60fps)।
No watermark, এমনকি ফ্রি ভার্সনেও।
External ও internal sound রেকর্ড করার সুবিধা।

Pros:
ব্যবহারে খুবই সহজ এবং lightweight।
Watermark এবং সময়সীমা নেই।
Cons:
অন্যান্য অ্যাপের তুলনায় কম এডিটিং ফিচার।

Best for: যারা simple এবং নির্ভরযোগ্য স্ক্রিন রেকর্ডার চান, যেখানে কোন watermark বা time limit নেই।

 

5. Screen Recorder – No Ads

Overview: নামের মতোই, এটি একটি সম্পূর্ণ ad-free স্ক্রিন রেকর্ডার। যারা কোন বিজ্ঞাপন ছাড়াই একটি সহজ রেকর্ডিং অ্যাপ চান, তাদের জন্য এটি একদম পারফেক্ট।

Features:
High-definition রেকর্ডিং (up to 1080p at 60fps).
No watermark এবং no ads।
External এবং internal audio রেকর্ড করার সুবিধা।

Pros:
সম্পূর্ণ ফ্রি এবং কোন বিজ্ঞাপন নেই।
সহজ এবং কার্যকর।

Cons:
Advanced ফিচার যেমন live streaming নেই।
Best for: যারা minimalist এবং ad-free স্ক্রিন রেকর্ডার চান।

কোন অ্যাপটি বেছে নেবেন?

General use এর জন্য: AZ Screen Recorder দুর্দান্ত, কারণ এর ফিচার এবং ব্যবহারের সহজতা রয়েছে।

Gamers এবং Streamers এর জন্য: Mobizen অথবা DU Recorder ভালো, কারণ এগুলো face cam, live streaming এবং editing সুবিধা দেয়।

Simple রেকর্ডিং এর জন্য: XRecorder অথবা Screen Recorder – No Ads দারুণ, কারণ এখানে কোন watermark এবং ads নেই।

Professional content creators এর জন্য: DU Recorder চমৎকার, কারণ এতে rich editing tools এবং live streaming options রয়েছে।

এগুলোর মধ্যে আপনি যেটি বেছে নেবেন, তা আপনার specific প্রয়োজনের উপর নির্ভর করবে, যেমন টিউটোরিয়াল তৈরি করা, গেমপ্লে রেকর্ড করা, বা social media তে professional ভিডিও পোস্ট করা।

এগুলোর কোনোটির প্রিমিয়াম স্ক্রিন রেকর্ডার লাগলে বলতে পারেন।তাহলে পরবর্তীতে আমি আপনাদের সাথে প্রিমিয়াম স্ক্রিন রেকোডিং সফটওয়্যার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে শেয়ার করব।

এর মধ্যে আপনার পছন্দ কোনটি শেয়ার করতে ভুলবেন না ! & I’m the owner and CEO at GrihoPatshala.com

Stay safe, Stay Happy!

The post মোবাইলের সেরা ৫টি Screen recorder ! কোনটি আপনার জন্য বেস্ট ? appeared first on Trickbd.com.


iPhone সেকেন্ড ফোন কিনার জন্য যে ৪ টা বিষয় চেক করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ

iPhone সেকেন্ড ফোন কিনার জন্য যে ৪ টা বিষয় চেক করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ

প্রিয় ভাই প্রথমে আমার সালাম নেবেন । আশা করি ভালো আছেন । কারণ trickbd.com এর সাথে থাকলে সবাই ভালো থাকে । আর আপনাদের দোয়ায় আমি ও ভালো আছি । তাই আজ নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য আরেক টা নতুন টিপস । আরকথা বাড়াবো না কাজের কথায় আসি ।

আমরা সবাই জানি iPhone কোম্পানি টপ লেভেলের ব্রান্ড, সো সবার এই শখ কম বেশ আইফোন ব্যবহার করা, অনেকে আবার সেকেন্ড ফোন কিনে থাকে ব্যবহারের জন্য

তাই আজকে এই পোষ্টে জানাবো ফোন কিনার আগে যে ৪ টি বিষয় কিয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

প্রথমে iunlocker ওয়েবসাইটে যাবেন তারপরে ফোনের IMEI নাম্বার দিয়ে চেক করবেন তাইলে ফোনে কোন ঝামেলা আছে কি না দু’নাম্বার ফোন কি না বুজতে পারবেন, ঝামেলা মুক্ত হলে Fresh দেখাবে

তারপরে ফোনের ব্যাটারি হেল্থ চেক করবেন ৯০% এর নিছে হলে ব্যাটারি ব্যাকাপ বেশি একটা পাবেননা তাই ৯০% এর উপরে ফোন কিনার চেষ্টা করবেন ব্যবহারিক বা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন

তার পরে ফোনের ফেইস লক চেক করবেন

তারপরে ফোনের Assistant touch অন করে ফোল Sceen এ ঘুড়াবেন ফোন টাস ভালো কি না জানার জন্য।

যারা জানেন তাহলে তো ভালোই, যারা জানেন না তাদের জন্য পোষ্টি

বিঃদ্রঃ – কোন ভূল হলে ছোট ভাই হিসাবে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আশা করি বুজতে পারছেন যদি বুজেনা থাকেন ভিডিও দেখতে পারেন অথবা ফেইসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন।

ধন্যবাদ।

The post iPhone সেকেন্ড ফোন কিনার জন্য যে ৪ টা বিষয় চেক করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ appeared first on Trickbd.com.


পর্ব ২৪ অনলাইনে লেনদেন এ বিভিন্ন স্ক্যাম থেকে বাচার ৮ টি টিপস! টাকা লস হওয়ার আগেই দ্রুত দেখুন!

পর্ব ২৪ অনলাইনে লেনদেন এ বিভিন্ন স্ক্যাম থেকে বাচার ৮ টি টিপস! টাকা লস হওয়ার আগেই দ্রুত দেখুন!

আসসালামু আলাইকুম!

 

আজকের পর্বে আলোচনা করবো অনলাইনে লেনদেন এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন scam থেকে বেচে থাকার কিছু কৌশল নিয়ে।

 

আমরা অনেকেই বিভিন্ন platform এ লেনদেন করি।

এবং নতুন হওয়ার কারনে বিভিন্ন scam এর শিকার হই।

 

তাহলে শুরু করা যাক।

 

P2P scams!

 

১) p2p usdt buy sell এর ক্ষেত্রে এমন merchant কে select করুন যার অনেকবার লেনদেন এর অভিজ্ঞতা আছে।

এবং rating অনেক high!

২) অনেক সময় তারা fake sms পাঠায়।

এজন্য নিজের bkash/nagad app এ balance check করে এরপর usdt release করুন।

 

যদি টাকা দেয়ার পরও usdt না দেয় তাহলে screenshots সহ appeal করুন।

তাহলে exchange seller এর একাউন্ট থেকে কেটে আপনাকে দিয়ে দিবে।

 

ওয়ালেট নিরাপদ রাখার উপায়।

 

ওয়ালেট এর মুলত দুইটা key থাকে একটা public key

আরেকটা হলো private key

 

Public key যেটা চল্লিশ অক্ষরের থাকে সেটাকে মনে করতে পারেন বিকাশ এর নাম্বার এর মতো।

 

যেটা সবাইকে দেয়া যায়

 

তবে private key যেটা থাকে 12 word অথবা 24 word এর সেটা হলো বিকাশ এর পিন এর মতো যেটা কাউকে দেয়া যায় না।

 

৩।অবশ্যই আপনার এই secret phrase বা 12 word এর key টা বাস্তবে ডায়রিতে লেখে রাখবেন।

 

টোকেন ও nft কেনা-বেচার করার সময় সতর্কতা।

 

অনলাইনে আমরা বিভিন্ন YouTube video,message,tg channel,twitter বা বন্ধু-বান্ধব থেকে বিভিন্ন coin-nft এর signal পাই।

 

তবে এগুলো কেনার আগে কিছু সতর্কতামুলক পদক্ষেপ বা research করা জরুরী।

 

প্রতিদিন হাজারো নতুন fancy নাম দিয়ে token launch হচ্ছে।

বিভিন্ন nft ও তৈরী হচ্ছে।

 

এগুলো মুলত বেশিরভাগই 90% trash!

 

এবং আপনি যদি ঠিকঠাক ব্যবস্থা না নেন তাহলে আপনাকে rug/scam করে তারা exit করবে।

 

৪।এসব token check করার জন্য একটা ভালো tools হলো tokensniffer!

এটায় মোটামুটি বিভিন্ন token কে আপনি contract address paste করে check করতে পারবেন সেটার status

 

Nft scam এর ক্ষেত্রে সতর্কতা

 

nft scam থেকে বাচার জন্য সবচেয়ে উপায় হলো contract check করে নেয়া।

 

৫) অনেকসময় যাদের বড় wallet থাকে এবং যারা নিয়মিত wallet ব্যবহার করে airdrop করে।

 

তাদের scammer রা বিভিন্ন ভুয়া nft পাঠায়।

বড় giveaway এর লোভ দেখিয়ে

 

বিভিন্ন ভুয়া nft পাঠায়

 

সেসবে click করবেন না।

 

airdrop claim এ সতর্কতা

 

এরকম ক্ষেত্রে ভুলেও এসব nft তে দেয়া লিংক এ প্রবেশ করবেন না।

 

৬) অনেকে নিজের nft বিভিন্ন Marketplace এ লিস্ট করে এরপর সেটাকে বিভিন্ন অনলাইনে promote করে তাদে কাছে উচ্চ দামে বিক্রি করে।

এরপর ব্লক করে দেয়

এজন্য এসব scam থেকে বাচার জন্য nft না কেনা উত্তম

 

Wallet copy trading।

অনেকে বিভিন্ন crypto celebrity দের wallet বিভিন্ন telegram bot দিয়ে copy দিয়ে রাখেন

 

এতে তারা যা কিনে তাই auto buy হবে।

 

৭) এই সুযোগকে কাজি লাগিয়ে বিভিন্ন scammer রা ভুয়া token/nft বানিয়ে সেসব ঐ famous wallet এ পাঠায়

 

আর সাথে সাথে হাজার হাজার copier auto buy হয়ে যায়

 

আর এতে তারা exit liquidity পেয়ে যায়

 

এজন্য আপনার উচিত হবে এসব wallet follow না করা

 

smart contract থেকে নিরাপত্তা

 

আমাদের নিয়মিত বিভিন্ন কাজে wallet দিয়ে smart contract এর সাথে interact করা লাগে।

 

৮)metamask এ একটা option আছে নাম limit smart contract spending এটা দিয়ে দিলে।

আপনার যতটুকু বেশি এর চেয়ে বেশি কাটতে পারবে না আপনার ওয়ালেট থেকে

 

আরেকটা জিনিস হলো

 

revoke.cash

 

এটা খুব কাজের একটা tools

 

এটা আপনাকে দেখায় আপনার wallet কোথায় কোথায় connected আছে।

 

এবং সেটা থেকে disconnect এর সুবিধা দেয়

 

giveaways scam

 

বিভিন্ন সময় বিভিন্ন airdrop দেয়ার নাম করে আপনার ওয়ালেট এ ভুয়া token পাঠাবে

বলবে যদি এটা convert করতে চাইলে এই website এ গিয়ে করো এরপর দেখবেন।

আপনার ওয়ালেট এর phrase/key চাইবে৷

বা access দিতে বলবে

 

telegram admin scam

 

অনেক coin/token এর group এ ভুয়া admin নামধারী account থাকবে যারা scam এর জন্য আপনাকে message দিবে

 

এরা message দিলে block দিয়ে দিবেন

 

মুল admin আপনাকে আগে থেকে message দেয় না

 

twitter এ অনেক ভুয়া airdrop claim এর লিংক পাওয়া যায় সেসবে click করবেন না

 

এতক্ষন আমার industry নিয়ে লিখলাম এখন general online

নিয়ে লিখছি

 

অনলাইনে নতুন নতুন বিভিন্ন প্রতারনা বের হয় যারা ব্যাপক লাভ এর নাম দেখিয়ে প্যাকেজ কেনায় এসব প্যাকেজ এ লাভ দেখায় যেমন $100 এ daily $2 income

 

একাজে তারা binance ও usdt তে নেয় এ কারনে প্রুফ থাকে না।

 

যেমন MTFE

১১ হাজার কোটি টাকার scam

এখানে বিভিন্ন trading bot কেনাতো এরপর কিছুদিন লাভ দেয়ার পর হটাৎ উধাও

এদেরকে বলা হয় ponzi scheme

 

যারা আগে ঢুকেছে তাদেরকে টাকা দিয়ে বিশ্বাস অর্জন

এরপর পরে যারা টাকা ঢুকে তাদের টাকা দিয়ে প্রথমদের টাকা দেয়র এরপর সবার টাকা নিয়ে গায়েব এরকম অসংখ্য বার ঘটেছে

 

আপনি দেখবেন অনেক কোম্পানির বাস্তব ঠিকানা নাই ঠিকানা কোন offshore island এ দেয়া

আমাদের দেশের মানুষ,india,nigeria এরা অনেক naive এজন্য এখানে এসব scam পরিচালনা করা হয়।

 

এদের ওয়েবসাইটে গেলে মনে হয় এরা legit ব্যবসা করছে

 

seminar ও medal দেয়

 

বিভিন্ন দুর্বোধ্য শব্দ ব্যবহার করে এরা smart ভাবে প্রতারনা করে

Mlm scam

রাতারাতি ধনী হওয়া অনেক কঠিন

এজন্য আমাদের এসব ধোকায় না পড়ে নিজের টাকা হালাল ভাবে invest  করা উচিত!

আপনার যদি কোন টিপস থাকে যা সবাইকে scam এর হাত থেকে বাচাবে তাহলে সেগুলো লিখুন কমেন্টে।



টেলিগ্রাম এ ইনকাম এর টিপস পেতে আমার চ্যানেল এ জয়েন করুন।

The post পর্ব ২৪ অনলাইনে লেনদেন এ বিভিন্ন স্ক্যাম থেকে বাচার ৮ টি টিপস! টাকা লস হওয়ার আগেই দ্রুত দেখুন! appeared first on Trickbd.com.


Tuesday, September 10, 2024

মোবাইলের জন্য 4টি দরকারী Apps, যেগুলির ব্যাপারে খুব কম সংখ্যক মানুষ জানে

মোবাইলের জন্য 4টি দরকারী Apps, যেগুলির ব্যাপারে খুব কম সংখ্যক মানুষ জানে

হ্যালো বন্ধুরা ! 

আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করব কয়েকটি দরকারী অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে ।  যেগুলি বলতে গেলে অনেকটা আন্ডাররাটেড কিন্তু ইউজ ফুল ।  আন্ডাররেটেড  মানে হচ্ছে এই app গুলি আরো popularity ডিজার্ভ করে ।

তো চলুন শুরু করা যাক:

1. Kiwi Browser

কিউই ব্রাউজার অসাধারণ একটি অ্যাপ্লিকেশন। যদিও এটি একটি অসাধারণ অ্যাপ্লিকেশন, বেশিরভাগ মানুষ এটিকে সেইভাবে মূল্যায়ন করে না। কিউই ব্রাউজারের বিশেষত্ব হলো এটি ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। আর একটা ফিচার হল এটায় পিসি ক্রোমের মতো এক্সটেন্শন বেবহার করতে পারবেন।

অন্যান্য জনপ্রিয় ব্রাউজারগুলোর মতো, কিউই ব্রাউজার দ্রুতগতি, গোপনীয়তা, নাইট মোড, কাস্টমাইজেশন সহ আরো অনেক সুবিধা দেয় । তবে, কিউই ব্রাউজার ইউসার এর গোপনীয়তার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কঠোর এবং কোন ছাড় দেয় না ।

2. Youtube Vanced Lite Version

আমরা অনেকেই ইউটিউব Vanced ইউজ করে থাকি, কিন্তু ইউটিউব vanced একটু ল্যাগ করে লো এন্ড ফোনে, এটি হচ্ছে তার লইতে ভার্সন, এতে সবরকম features পাবেন । যেমন ব্যাকগ্রাউণ্ড প্লে, ad ব্লক, পিপ মড, আর microg ইনষ্টল করার বাড়তি কোন ঝামেলাও নেই ।

3. Spatial Touch

অনেক সময় আমরা ভাত খাওয়ার সময়, অথবা কোন বেস্ততার মাঝে ফোন দেখি,  তখন আমাদের ফোন হাত দিয়ে কন্ট্রোল করা কষ্ট হয়ে যায়। এই প্রবলেম সলভ করে দিবে এই app টি । এটি বেবহার করে আপনি ফোনে টাচ করা ছাড়া শুধু আঙুল দিয়ে ইশারা করে ফোন কন্ট্রোল করতে পারবেন । যেমন আঙুল দিয়ে নিচের দিকে ইশারা করলে ফোন স্ক্রল হবে ।

4. Moon+ Reader

Moon+Reader একটি চমৎকার অ্যাপ্লিকেশন যারা বই পড়তে ভালোবাসেন তাদের জন্য। এই অ্যাপটি আপনার বই পড়ার এক্সপিরিয়েন্স কে আরো সুন্দর করে তুলবে । অ্যাপটির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এটি বিভিন্ন ফরম্যাটের ই-বুক সমর্থন করে যেমন JPG বা PDF।

এছাড়াও, এটি আপনাকে পড়ার অভিজ্ঞতা বাড়ানোর জন্য অনেক রকমের টুল প্রদান করে। তাই যদি আপনি অনলাইনে বই পড়েন তাহলে এই app টি মাস্ট ট্রাই করুন।

The post মোবাইলের জন্য 4টি দরকারী Apps, যেগুলির ব্যাপারে খুব কম সংখ্যক মানুষ জানে appeared first on Trickbd.com.


নতুন নিয়মে আনলিমিটেড Facebook Account Create করুন কোনো প্রকার নাম্বার ছাড়া।

নতুন নিয়মে আনলিমিটেড Facebook Account Create করুন কোনো প্রকার নাম্বার ছাড়া।

আসসালামু আলাইকুম! আশা করি সবাই ভালো আছেন ।

আজকের Post এ আমি আপনাদের সাথে Share করতে যাচ্ছি কিভাবে আনলিমিটেড ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলবেন কোনো প্রকার নাম্বার ছাড়াই। এবং আপনি চাইলে এসব এ্যাকাউন্ট খুলে বিক্রিও করতে পারবেন।

 

তো চলুন শুরু করা যাক।

প্রথমে একটা Multi Space বা অন্য কোনো ক্লোনার এ্যাপ ডাউনলোড করে আপনি যতগুলো ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলতে চান সেই হিসেবে Facebook এ্যাপটিকে ক্লোন করে নিবেন।

যেহেতু আমরা নাম্বার ছাড়াই ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলবো তাই আমরা একটা Temp Mail টেম্প মেইল অ্যাপ ব্যবহার করব। অ্যাপ দুটি আপনারা প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন

এখন দেখাবো কিভাবে একাউন্ট ক্রিয়েট করবেন।

Multi Space থেকে Facebook অ্যাপটিকে ওপেন করে নিবেন এবং Create a Account এ ক্লিক করুন।

Get Started এ ক্লিক করুন।

নাম দিয়ে Next ক্লিক করুন।

জন্ম তারিখ দিয়ে Next এ ক্লিক করুন।

Gender সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।

যেহেতু আমরা নাম্বার ছাড়াই টেম্প মেইল দিয়ে অ্যাকাউন্ট করব তাই sign up with email ক্লিক করব।

এখন টেম্প মেইল অ্যাপ থেকে মেইলটি কপি করে এখানে পেস্ট করে Next এ ক্লিক করুন।

Password দেওয়ার পর টেম্প মেইলে একটা ওটিপি চলে গেছে এখন ওটিপি টা কপি করে এখানে এনে বসিয়ে দিয়ে Next ক্লিক করুন।

ব্যাস কাজ শেষ। এখন দেখুন আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে। এভাবে আপনি আনলিমিটেড একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারবেন।

[বি:দ্র: যদি একাউন্ট ক্রিয়েট করতে সমস্যা হয় তাহলে আপনার আইপি টা রিসেট করে নিবেন।

পারলে অ্যাকাউন্ট টা কমপ্লিট করে কিছু ফ্রেন্ড অ্যাড করে রাখবেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট নষ্ট হওয়া সম্ভবনা কম।

অবশ্যই আইডি পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখবেন যাতে পরবর্তীতে সেল দিতে সুবিধা হয়]

 

যারা এই পোস্ট দেখে বুঝেন নাই কিভাবে করতে হবে তারা চাইলে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন :

 

টিউটোরিয়াল লিংক : ক্লিক here

 

আজকের মত এখানে কথা হবে পরের কোন পোস্টে সেই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন।

 

সকল প্রকার প্রিমিয়াম অ্যাপস, ট্রায়াল বিন, নতুন নতুন ট্রিকস এবং মেথড ফ্রিতে পাইতে নিচের গ্রুপে জয়েন হতে পারেন।



Join Our Telegram Channel

The post নতুন নিয়মে আনলিমিটেড Facebook Account Create করুন কোনো প্রকার নাম্বার ছাড়া। appeared first on Trickbd.com.


(Part-2) কিভাবে যেকোন একাউন্ট ক্র্যাক করবেন ও ফুল এক্সেস ব্যবহার করবেন পাসওয়ার্ড ছাড়া! সাথে এক্সপেনসিভ টুলস। Must See!!

(Part-2) কিভাবে যেকোন একাউন্ট ক্র্যাক করবেন ও ফুল এক্সেস ব্যবহার করবেন পাসওয়ার্ড ছাড়া! সাথে এক্সপেনসিভ টুলস। Must See!!

আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আসলাম ক্র্যাকিং এর দ্বিতীয় পোস্ট এ  একটি টুলস Openbullet Cookies এর টিউটোরিয়াল এবং কুকি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তার দেখাতে। সবচেয়ে সহজভাবে বলতে গেলে একটি cookie হল একটি টেক্সট স্ট্রিং যা কোনো ওয়েব সার্ভার ইউজার এর লোকাল স্টোরেজে (হার্ডডিস্ক ) সংরক্ষণ করে যোগাযোগ সহজতর করার জন্য ৷
cookie এর অন্তর্গত সব তথ্যই name-value pair আকারে সংরক্ষিত থাকে ৷cookies নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা হচ্ছে এগুলো আমাদের সিস্টেম কে ব্যবহার করতে পারে অথবা একটি এপ্লিকেশন হিসেবে কাজ করতে পারে- কিন্তু এটি সত্য নয় ৷আমাদের সিস্টেমে স্টোর থাকা cookies কখনোই অন্য cookies থেকে তথ্য বের করতে পারে না ৷ওয়েব সার্ভার এগুলো ব্যবহার
করে ইউজার এর current activity status এর সাথে যোগাযোগ করার জন্যই cookies এর অবস্থান ৷ এবং Cookies আমরা কিভাবে ব্যবহার করব তা দেখে অবশ্যই অবাক হবেন।

টুলসঃ- ১/ Openbullet Cookies
2/ Data from Botnet
৩। Config file(Hotmail today)
OpenbulletCookie.rar ডাউনলোড করে নির্দিষ্ট জায়গাই এক্সট্রাক্ট করে নিন। এক্সট্র্যাক্টেড ফোল্ডারের মধ্যে OpenBulletCE.exe ফাইল রান করান।

এখন এক্সট্রাক্টেড ফোল্ডারের মধ্যে Configs ফোল্ডারে Openbullet er config file টি (©️Hotmail.lce) মুভ করে রাখেন।

এখন Openbullet software এর মধ্যে Config Section এ rescan এর উপর ক্লিক করলেই দেখবেন Config file টি ইনপুট হয়েছে।

মেগা লিংক থেকে Data file টি ডাউনলোড করে Unzip করে রাখেন। Data ফাইল টি Openbullet এ Cookies section a input করতে হবে। Just উপরে ডান সাইডে +Add বাটন এ ক্লিক করে Location টি select করে দিন সব Data এর এক্সট্রাক্টেড ফোল্ডার টির।


এখন Runner section এ +New বাটন এ ক্লিক করে একটা Runner যোগ করেন। runner টির উপর ক্লিক করে runner এর Detailed View এ যান।


এখানে যথাক্রমে Select CFG ও Select List এ ক্লিক করেন এবং ইনপুট করা Config এবং Data গুলো Runner এ Selectকরে দেন।

উপরের লাইনের Bot counts 10-20 এর মধ্যে রাখুন। এবং প্রক্ষি কিভাবে ইনপুট করতে হয় তা গত পর্বে দেখানো হয়েছে। আপাতত proxy আমাদের প্রয়োজন হচ্ছে না এই পর্বে, কারণ Config Proxyless. এখন just “Start” বাটনে ক্লিক করলেই Cookies Cracking শুরু হয়ে যাবে।

কুকিজগুলো সব Openbullet এর এক্সট্রাক্টেড ফোল্ডারে Cookies ফোল্ডারে স্টোর করা হচ্ছে।

 

এখন Cookies গুলো Use করার জন্য প্রস্তুত। সরাসরি মেইল ইনবক্সে যাব এখন।মু হা হা হা……।No passTools- 1. Mozilla Firefox
2. Quick Cookie Manager Extension
Install mozilla firefox and Quick cookie manager extension to the following browser.
Firefox Browser এরmenu bar থেকে Setting>Privacy and Security তে গিয়ে হাল্কা scroll করে Cookies and site data এর নিচে Clear Data option ঢুকে
History,Cookies and site data, Temporary cached files and pages, Site settings সব চেক দিয়ে Clear দেবেন, প্রত্যেক Cookie use করার আগে অথবা পরে।

এখন Quick Cookie Manager extension এর উপর ক্লিক করে manage all cookies বাটনে ক্লিক করেন।

তারপর Export/Emport>Restore Cookies from file, then আউটপুট Cookies ফোল্ডার এর এর লোকেশন থেকে একটা Cookie Select করে দেন।

Cookie restore হয়ে গেলে browser এর একটা নতুন ট্যাব নিন এবং https://ift.tt/kBCbNDt অর্থাৎ মেইল এর হোমপেইজ এর লিংক দিয়ে Enter করুন, দেখবেন ইনবক্সে পৌছে গেছেন।

আমরা আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে cashapp, paypal, netflix, minecraft, cookie, crypto seeds etc and  বিভিন্ন লার্নিং ম্যাটারিয়াল প্রোভাইড ও গিভওয়ে করে থাকি। চ্যানেল এর লিংক- Space X Hacking
আশা করি সবাই চ্য্যনেল এ add হবেন। পরবর্তী অন্য পোস্টে দেখা হবে। সে পর্যন্ত আশা করি সবাই ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ

First post of Silverbullet

 

 

The post (Part-2) কিভাবে যেকোন একাউন্ট ক্র্যাক করবেন ও ফুল এক্সেস ব্যবহার করবেন পাসওয়ার্ড ছাড়া! সাথে এক্সপেনসিভ টুলস। Must See!! appeared first on Trickbd.com.